গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় লিফলেট বিতরণ করার সময় সাফায়েত নামে এক আওয়ামী লীগ কর্মীকে আটক করে পুলিশ। এসময় তাকে ছাড়িয়ে নিতে গেলে পুলিশের সঙ্গে দলটির নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ হয়। এতে পাঁচ পুলিশ সদস্যসহ অন্তত আটজন আহত হন। বিক্ষুব্দ আওয়ামী লীগের নেতারা পুলিশের একটি গাড়ি ভাঙচুর করেছেন।

রবিবার (২ ফেব্রুয়ারি) রাত ৮টার দিকে টুঙ্গিপাড়া উপজেলার খান সাবেশ শেখ মোশাররফ হোসেন স্কুল এ্যান্ড কলেজের সামনে ঘটনাটি ঘটে। 

তাৎক্ষণিক আহত পুলিশ সদস্যদের নাম জানাতে পারেননি টুঙ্গিপাড়া থানার ওসি মো.

খোরশেদ আলম। 

আরো পড়ুন:

ঘোষণা দিয়ে সংঘর্ষের প্রস্তুতি, ঠেকিয়ে দিল সেনাবাহিনী-পুলিশ

ফরিদপুরে বিএনপির দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ২২

ওসি খোরশেদ আলম বলেন, “কর্মসূচির অংশ হিসাবে লিফলেট বিতরণ করছিলেন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সাফায়েত নামে এক আওয়ামী লীগ কর্মীকে আটক করে। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা সাফায়েতকে ছাড়িয়ে নিতে পুলিশকে ঘোরাও করে। এসময় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এতে পাঁচ পুলিশ সদস্যসহ অন্তত আটজন আহত হন। এসময় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা পুলিশের একটি গাড়ি ভাঙচুর করে।”

তিনি আরো বলেন, “এছাড়া এক পুলিশ সদস্যকে স্থানীয় আওয়ামী লীগের কর্মীরা ঘেরাও করে রাখেন। পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) গিয়ে তাকে ছাড়িয়ে নিয়ে যান। পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।”

টুঙ্গিপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মঈনুল হক বলেন, “খবর শুনে আমি ঘটনাস্থলে যাই। এসময় এক পুলিশ সদস্যকে স্থানীয়রা ধরে রাখেন। পরে তাদেরকে বুঝিয়ে ওই পুলিশ সদস্যকে ওসির কাছে বুঝিয়ে দিয়ে আসি।” 

ঢাকা/বাদল/মাসুদ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর স ঘর ষ আহত আওয় ম ল গ র ন ত কর ম প ল শ সদস কর ম র স ঘর ষ আওয় ম

এছাড়াও পড়ুন:

ন্যায় ইনসাফ ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই  

আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি নারায়ণগঞ্জ ওসমানী পৌর স্টোডিয়ামে ডা. শফিকুর রহমানের আগমনে ৪ ফেব্রুয়ারি মঙলবার বাদ মাগরিব  নারায়ণগঞ্জ মহানগরীও জেলা জামায়াতের শৃঙ্খলা বিভাগের উদ্যোগে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শৃঙ্খলা বিভাগের প্রস্তুতি সভায় মহানগরী জামায়াতের সেক্রেটারি ইঞ্জিনিয়ার মানোয়ার হোসাইনের সভাপতিত্বে এসময়  উপস্থিত ছিলেন জেলা জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি আবু সাঈদ মুন্না, মহানগরী জামায়াতের সেক্রেটারি মুহাম্মদ জামাল হোসাইন, সহকারী সেক্রেটারি এইচ এম নাসির উদ্দিন, মহানগরী  প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের হাফেজ আবদুল মোমিন, সাঈদ সারোয়ার প্রমূখ। 

এসময় প্রস্তুতি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য মাওলানা মুহাম্মদ আবদুল জব্বার বলেন স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট পালিয়ে গেলেও তাদের দোসর কিছু এখনো ঘাপটি মেরে আছে। তাদের অতি দ্রুত আইনের আওতায় এনে গ্রেপ্তার করতে হবে।  এবং বাংলাদেশে ন্যায় ইনসাফ ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই। 

ন্যায় ইনসাফ ভিত্তিক ও বৈষম্যহীন রাষ্ট্র বিনির্মাণে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী অগ্রণী ভূমিকা রাখবে ইনশাআল্লাহ। 

এসময় মহানগরীও জেলা জামায়াতের বিভিন্ন থানার শৃঙ্খলা বিভাগের অর্ধশতাধিক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ন্যায় ইনসাফ ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই  
  • বই পেয়ে খুশি বেদে সম্প্রদায়ের শিশুরা, শিক্ষা সহায়তায় এগিয়ে এলো প্রশাসন
  • সরস্বতী পূজার মন্ডপ পরিদর্শনে মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক সজল
  • কানাইপুরে আ.লীগ-বিএনপি সংঘর্ষ, ৩০ বাড়ি ভাঙচুর
  • বেসিক ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
  • ইজতেমায় আখেরি মোনাজাতের সময় ড্রোন আতঙ্ক, ছোটাছুটিতে আহত শতাধিক
  • ইজতেমায় আখেরি মোনাজাতের সময় ড্রোন আতঙ্ক, আহত শতাধিক
  • আখেরি মোনাজাতের সময় ড্রোন আতঙ্ক, আহত শতাধিক
  • আখেরি মোনাজাত চলাকালে ড্রোন আতঙ্ক, আহত শতাধিক