জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক নৌপরিবহন মন্ত্রী ও মাদারীপুর-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাজাহান খানের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। একই ধরনের অভিযোগে শাজাহান খানের স্ত্রী সৈয়দা রোকেয়া বেগম এবং তাদের ছেলে আসিবুর রহমানের নামেও আলাদা মামলা হয়েছে।

রোববার দুদকের প্রধান কার্যালয়ের অনুসন্ধান কর্মকর্তারা কমিশনের ঢাকা-১ কার্যালয়ে মামলাগুলো করেন বলে ব্রিফিংয়ে জানিয়েছেন দুদক মহাপরিচালক ও মুখপাত্র আক্তার হোসেন।

এ ছাড়া অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শাজাহান খানের মেয়ে ঐশী খানের সম্পদ বিবরণীর নোটিশ জারি করেছে দুদক। অনুসন্ধানে তাঁর নামে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ১ কোটি ৭১ লাখ টাকার সম্পদ পেয়েছে সংস্থাটি।

এজাহারে বলা হয়, শাজাহান খান ক্ষমতার অপব্যবহার করে ১১ কোটি ৩৬ লাখ ৫১ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। তাঁর নামে ৯টি ব্যাংক হিসাবে ৮৬ কোটি ৬৯ লাখ টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে।

শাজাহান খান ক্ষমতার অপব্যবহার করে অর্জিত সম্পদের একটি অংশ স্ত্রীর নামে রেখেছেন। সৈয়দা রোকেয়া বেগম চাকরি বা ব্যবসা না করেও ৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকার সম্পদের মালিক হয়েছেন। একইভাবে ছেলে আসিবুর রহমানের নামে ৯ কোটি ৮৯ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ পেয়েছে দুদক।
 

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

স্ত্রী-ছেলেসহ শাজাহান খানের বিরুদ্ধে তিন মামলা দুদকের

জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক নৌপরিবহন মন্ত্রী ও মাদারীপুর-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাজাহান খানের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। একই ধরনের অভিযোগে শাজাহান খানের স্ত্রী সৈয়দা রোকেয়া বেগম এবং তাদের ছেলে আসিবুর রহমানের নামেও আলাদা মামলা হয়েছে।

রোববার দুদকের প্রধান কার্যালয়ের অনুসন্ধান কর্মকর্তারা কমিশনের ঢাকা-১ কার্যালয়ে মামলাগুলো করেন বলে ব্রিফিংয়ে জানিয়েছেন দুদক মহাপরিচালক ও মুখপাত্র আক্তার হোসেন।

এ ছাড়া অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শাজাহান খানের মেয়ে ঐশী খানের সম্পদ বিবরণীর নোটিশ জারি করেছে দুদক। অনুসন্ধানে তাঁর নামে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ১ কোটি ৭১ লাখ টাকার সম্পদ পেয়েছে সংস্থাটি।

এজাহারে বলা হয়, শাজাহান খান ক্ষমতার অপব্যবহার করে ১১ কোটি ৩৬ লাখ ৫১ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। তাঁর নামে ৯টি ব্যাংক হিসাবে ৮৬ কোটি ৬৯ লাখ টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে।

শাজাহান খান ক্ষমতার অপব্যবহার করে অর্জিত সম্পদের একটি অংশ স্ত্রীর নামে রেখেছেন। সৈয়দা রোকেয়া বেগম চাকরি বা ব্যবসা না করেও ৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকার সম্পদের মালিক হয়েছেন। একইভাবে ছেলে আসিবুর রহমানের নামে ৯ কোটি ৮৯ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ পেয়েছে দুদক।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ