বাংলা একাডেমির বানানরীতি ছড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান নোবিপ্রবি উপাচার্যের
Published: 2nd, February 2025 GMT
বাংলা একাডেমির প্রমিত বানানরীতি অনুসরণ এবং নতুন প্রজন্মের মাঝে তা ছড়িয়ে দিতে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইসমাইল।
রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের উদ্যোগে ভাষা আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে আয়োজিত ‘ভাষা পদযাত্রায়’ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
ভাষা শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে তিনি বলেন, “ভাষা শহীদদের স্মরণে এমন আয়োজন নিঃসন্দেহে উৎসাহব্যঞ্জক ও ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য। একইসঙ্গে প্রতিটি ক্ষেত্রে আমরা যদি বাংলা ভাষার প্রচলন করতে পারি, তাহলে তা আমাদের দেশের জন্য কল্যাণকর হবে।”
তিনি আরো বলেন, “বাংলা একাডেমির যে প্রমিত বানানরীতি রয়েছে তা অনুসরণ এবং নতুন প্রজন্মের মাঝে কিভাবে ছড়িয়ে দেওয়া যায়, তার জন্য সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।”
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড.
পদযাত্রা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
ঢাকা/ফাহিম/মেহেদী
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছাতে পারেনি হিলি কাস্টমস
চলতি (২০২৪-২৫) অর্থ বছরে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এর বেঁধে দেওয়া রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছাতে পারেনি দিনাজপুরের হিলি কাস্টমস। চলতি অর্থ বছরে রাজস্ব ঘাটতি ৪৩ কোটি ৯৩ লাখ টাকা।
এই বন্দর দিয়ে যেসব ভারতীয় পণ্য আমদানি হচ্ছে তার অধিকাংশ শুল্কমুক্ত। যদি শল্কয়ন যুক্ত পণ্য আমদানি হয় তাহলে আগামী দিনে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হবে।
রবিবার ( ৯ মার্চ) সন্ধ্যায় বিষয়টি জানিয়েছেন হিলি কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা শফিউল ইসলাম।
তিনি জানান, চলতি অর্থ বছরের গত ৬ মাসে (জুলাই থেকে ডিসেম্বর) রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিলো ৩৬২ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। রাজস্ব আদায় হয়েছে ৩১৮ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। এই ৬ মাসে রাজস্ব ঘাটতি ৪৩ কোটি ৯৩ লাখ টাকা।
তিনি আরও জানান, এই স্থলবন্দর দিয়ে যেসব পণ্য আমদানি করা হচ্ছে, তার বেশির ভাগ শুল্কমুক্ত। যদি জিরা, কিশমিশসহ বিভিন্ন শুল্কায়নযুক্ত পণ্য আমদানি হয় তাহলে আগামী দিনে বাকি রাজস্বের ঘাটতি পূরণ হবে।
এদিকে হিলি বন্দরের আমদানিকারকরা বলছেন, একদিকে ডলার সঙ্কট অন্যদিকে ব্যাংকের অসহযোগীতা এবং বন্দরের রাস্তাঘাটের বেহাল দশার কারণে অনেক ব্যবসায়ী এ বন্দর ছেড়েছেন। এই বন্দর দিয়ে যেসব পণ্য আসে তার অধিকাংশই শুল্কমুক্ত। যদি শুল্কায়নযুক্ত পণ্য ফল ও জিরা আমদানি হয়, তাহলে রাজস্ব অর্জনের পাশাপাশি লক্ষমাত্রাও ছাড়িয়ে যাবে।
ঢাকা/মোসলেম/টিপু