আওয়ামী সরকারের সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ.ক.ম. মোজাম্মেল হকের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।

রবিবার (২ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।

দুদকের পক্ষে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন কমিশনের উপপরিচালক মনিরুল ইসলাম। 

আবেদনে বলা হয়, আ.

ক.ম. মোজাম্মেল হকের বিরুদ্ধে ঠিকাদারি কাজে কমিশন গ্রহণ, বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে অর্থ আত্মসাতপূর্বক বিদেশে পাচারসহ নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগটি অনুসন্ধানাধীন রয়েছে। বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, আ.ক.ম. মোজাম্মেল হক দেশত্যাগ করে অন্য দেশে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। অনুসন্ধান কার্য সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য তার বিদেশ গমন রহিত করা একান্ত আবশ্যক।

শুনানি শেষে আদালত আবেদনটি মঞ্জুর করেন।

ঢাকা/মামুন/টিপু

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ম জ ম ম ল হক দ শত য গ

এছাড়াও পড়ুন:

কুষ্টিয়ায় দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে আহত ৮

কুষ্টিয়া সদর উপজেলার বেলঘড়িয়া গ্রামে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে অন্তত আটজন আহত হয়েছেন। তাদের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) সকালে গ্রামের প্রধান ও মিয়াজী গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ হয়। 

কুষ্টিয়া মডেল থানার এসআই স্বপন কুমার মন্ডল বলেন, ‍“সরকারি বরাদ্দের তিন একর সম্পত্তির বড় একটি অংশ এতদিন প্রধান গোষ্ঠীর নুরুলদের দখলে ছিল। সম্প্রতি ওই সম্পত্তি একই এলাকার আলমগীর-ইউসুফদের পক্ষে আদালতের রায় হয়। রায় অনুযায়ী আজ সকালে আলমগীর ইউসুফ ও আরিফ জমির দখল বুঝে নিতে গেলে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে আটজন আহত হন। তারা ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।” 

আরো পড়ুন:

হাইমচরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ৬

যশোরে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ২ গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, আহত ৪

আহতদের মধ্যে প্রধান গোষ্ঠীর পক্ষে বুড়িমারা গ্রামের মনু হোসেনের স্ত্রী স্বপ্না খাতুন, আলাল প্রধান, মনির হোসাইন ও নুরুল এবং মিয়াজী গোষ্ঠীর আরিফ হোসেন, আমিরুজ্জান মিয়াজি, আলমগীর ও ইউসুফ আলীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

কুষ্টিয়া মডেল থানার ওসি শেহাবুর রহমান শিহাব বলেন, “জমির দখল নিয়ে সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় কয়েকজন আহত হয়েছেন। অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। থানায় কোনো পক্ষই লিখিত অভিযোগ দেয়নি।”

ঢাকা/কাঞ্চন/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ