প্রথম সফরেই পানামায় মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী রুবিও
Published: 2nd, February 2025 GMT
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও প্রথম বিদেশ সফরে পানামায় পৌঁছেছেন। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের হুমকির পর রুবিও সেখানে এ সফর শুরু করলেন।
স্থানীয় সময় শনিবার রুবিও পানামায় পৌঁছান। সেখান থেকে রুবিও অভিবাসী ইস্যুতে লাতিন আমেরিকার আরও চারটি ছোট দেশ সফর করবেন। খবর এএফপির
রুবিও এমন সময়ে এ সফর শুরু করলেন যখন কানাডা, মেক্সিকো ও চীনে ট্রাম্প শুল্ক আরোপ করেছেন। সাধারণত মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা প্রথমে বড় ও মিত্রদেশগুলোতে সফর করেন। তবে রুবিও ছোট দেশ দিয়ে তার সফর শুরু করলেন।
ট্রাম্প পানামা খাল দখল করতে সামরিক শক্তি প্রয়োগের বিষয়টি প্রত্যাখ্যান করেছেন। ১৯৯৯ সালের দিকে যুক্তরাষ্ট্র পানামা খাল হস্তান্তর করে। সে সময় যুক্তরাষ্ট্র বলেছিল, চীন আশপাশের বন্দরগুলোতে বিনিয়োগের মাধ্যমে খুব বেশি নিয়ন্ত্রণ করেছে।
অভিষেকের ভাষণে ট্রাম্প বলেন, যুক্তরাষ্ট্র পানামা খাল আবার দখলে নেবে। শুক্রবার ট্রাম্প এ নিয়ে আবার কথা বলেন। তিনি বলেন, তারা এর মধ্যে অনেক কিছু করার প্রস্তাব দিয়েছে। কিন্তু আমরা মনে করি, পানামা খাল ফিরিয়ে নেওয়াই সঠিক।
সাংবাদিকদের ট্রাম্প জানান, পানামার দায়িত্বে যে ভদ্রলোক রয়েছেন, তার সঙ্গে কথা বলতে যাচ্ছেন মার্কো রুবিও।
মার্কিন এক কর্মকর্তা বলেছেন, রুবিও পানামা খাল সফরে যাবেন। তিনি পানামার প্রেসিডেন্ট জোস রাউল মুলিনোর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। মুলিনো যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র। পানামা খাল দখলে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে জাতিসংঘে অভিযোগ করার পর তিনি আলোচনার কথা অস্বীকার করেছেন।
বৃহস্পতিবার মুলিনো বলেন, ‘পানামা খাল নিয়ে আলোচনার পথে প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। এ নিয়ে আলোচনার কিছু নেই। এই খাল পানামার।’
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: পরর ষ ট রমন ত র
এছাড়াও পড়ুন:
মাহমুদউল্লাহ-আরিফুলের ফিফটিতে আবাহনীকে মোহামেডানের চ্যালেঞ্জ
যেই জিতবে তার মাথায় বসবে চ্যাম্পিয়নের মুকুট। ঢাকা প্রিমিয়ায়র ডিভিশন ক্রিকেট লিগে (ডিপিএল) আবাহনী-মোহামেডানের অলিখিত ফাইনাল নিয়ে সামাজিকযোগাযোগ মাধ্যমে উত্তাপ ছড়ালেও আদতে মাঠে এমন কিছুর লেশ মাত্র ছিল না। হাতে গোণা গুটিকয়েক দর্শকের মাঝে মোহামেডানের ব্যাটিংও ছিল ম্যাড়মেড়ে।
মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) লড়াউয়ে নামে আবাহনী-মোহামেডান। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ-আরিফুল হকের ফিফটিতে ভর করে মোহামেডান চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে। টস হেরে ব্যাটিং করতে নেম ৭ উইকেটে ২৪০ রান করে সাদাকালো ক্লাবটি।
মাহমুদউল্লাহ-আরিফুল দুজনের ব্যাট থেকেই আসে সমান ৫০ রান। দুজনের ইনিংস ছিল ধীরগতির, মাহমুদউল্লার এই রান করতে লাগে ৬২ বল আর আরিফুলের ৫৭ বল। রনি তালুকদারের ব্যাটে শুরুটা ভালো হলেও নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে বড় সংগ্রহ করতে পারেনি।
রনির ব্যাট থেকে আসে ৪৫ রান। মাঝে ৪২ রান করে ফরহাদ হোসেন। শেষ দিকে নাসুম আহমেদ ৪ ও মোস্তাফিজুর রহমান ৫ রানে অপরাজিত ছিলেন। ১৫ রান করেন আনিসুল ইসলাম।
আবাহনীর হয়ে মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী-মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত সর্বোচ্চ দুটি করে উইকেট নেন।
ঢাকা/রিয়াদ/নাভিদ