জীবন ও ক্যারিয়ার নিয়ে প্রথমবার পডকাস্ট শোতে নায়ক আলমগীর
Published: 2nd, February 2025 GMT
অভিনয়ের অর্ধশত বছর পেরিয়ে এসেছেন নায়ক আলমগীর। ১৯৭২ সালের ২৪ জুন আলমগীর কুমকুম পরিচালিত 'আমার জন্মভূমি' চলচ্চিত্রের জন্য প্রথমবার ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছিলেন তিনি। এখনও তাকে চিরসবুজ নায়ক হিসেবেই ইন্ডাষ্ট্রির মানুষরা সম্বোধন করেন।
অভিনয় এখন আগেরমত নেই, তবে ব্যক্তিত্ব সেই আগের মতই চিরচেনা। এই নায়ককে খুব একটা মিডিয়ার সামনে আসতে দেখা যায় না, কথাও বলেন মেপে মেপে। বাংলা চলচ্চিত্রের এই তারকা মনে করেন, একজন অভিনয়শিল্পী কোনোদিন অবসর নিতে পারেন না। তারা বিরতি নিতে পারেন।
নতুন খবর হলো বাংলা চলচ্চিত্রের এই চিরসবুজ তারকা প্রথমবারের মতো একটি পডকাস্ট শো'তে আসছেন। 'আমি আলমগীর' শীর্ষক এই শো'তে নিজের জীবন ও ক্যারিয়ার নিয়ে নানা কথা বলবেন দর্শকদের উদ্দেশ্যে। তবে প্রথমেই তাঁর সিনেমার পরিচালকদের নিয়ে স্মৃতিচারণ করবেন তিনি।
এই প্রসঙ্গে আলমগীর বলেন, 'আমি আপনাদের আলমগীর হতে পেরেছি আমার সিনেমার পরিচালকদের জন্য। তাদের বলা হয় ক্যাপ্টেন অফ দ্য শিপ। তাই প্রথমে আমি ক্যাপ্টেনদের সন্মান জানাতে চাই।
আজ রাত আটটায় Eyes On ফেসবুক পেজ ও Eyes On Studio ইউটিউব চ্যানেলে শো'টির টিজার উন্মুক্ত হবে বলে জানা গেছে। ৯ ফেব্রুয়ারি (রবিবার) থেকে রাত আটটায় প্রচার শুরু হবে তাঁর প্রথম পডকাস্ট 'আমি আলমগীর'
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: আলমগ র
এছাড়াও পড়ুন:
নারী নির্যাতনসহ ‘নৈরাজ্যকর’ পরিস্থিতিতে মানুষ চরম উদ্বিগ্ন: মির্জা ফখরুল
নারী-নির্যাতনসহ ‘সার্বিক নৈরাজ্যকর’ পরিস্থিতিতে দেশের মানুষ এখন চরম উদ্বিগ্ন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সরকারকে নারী নির্যাতনসহ সব ধরনের নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি কঠোর হাতে দমন করে দেশে ন্যায়বিচার ও শান্তি প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
বর্তমানে দেশে নারী নির্যাতনসহ নারীদের বিভিন্নভাবে হেনস্থার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়ে আজ শুক্রবার গণমাধ্যমে এক বিবৃতি পাঠিয়েছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বিবৃতিতে তিনি বলেছেন, ‘উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি, রাস্তাঘাট ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নারীদের বিভিন্নভাবে হেনস্থা করার প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে। এ ধরনের প্রবণতা বিপজ্জনক। এসব ঘটনা ঘটিয়ে নৈরাজ্য ও অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করা হচ্ছে। নারীদের সম্মান রক্ষা এবং নারী স্বাধীনতা রক্ষা করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। যা নারীদের সংবিধানস্বীকৃত অধিকার।’
বিবৃতিতে বিএনপির মহাসচিব আরও বলেন, দেশের উন্নয়ন, অগ্রগতিসহ সব ক্ষেত্রে নারীরা পুরুষের পাশাপাশি অগ্রণী ভূমিকা পালন করছেন। শিক্ষা ক্ষেত্রেও নারীরা যে, অগ্রগামিতা দেখাচ্ছেন, তা অত্যন্ত প্রশংসনীয়। দেশের মতো বিদেশেও নারীরা প্রশসংনীয় ভূমিকা রেখে দেশের সম্মান বৃদ্ধি করছেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন স্থানে ছাত্রী, নারী শ্রমিকসহ বিভিন্ন পেশার নারীদের ইভটিজিং, শ্লীলতাহানি ও হেনস্থা করা হচ্ছে। ধর্ষণ ও নির্যাতন করে নারীদের হত্যা করা হচ্ছে।
ফ্যাসিস্ট সরকার ক্ষমতাসীন হওয়ার পর থেকে দেশে নারী নির্যাতন বেড়েছে দাবি করে মির্জা ফখরুল বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়নি এবং বিচারহীনতার কারণে নির্যাতনকারীরা আরও উৎসাহিত এবং বেপরোয়া হয়েছে, যা বর্তমানেও চলমান রয়েছে।