Risingbd:
2025-04-09@22:00:31 GMT

ছয় বছর পর অক্ষয়ের সেঞ্চুরি

Published: 2nd, February 2025 GMT

ছয় বছর পর অক্ষয়ের সেঞ্চুরি

গত কয়েক বছর ধরে বক্স অফিসে ব্যর্থতার দায় কাঁধে নিয়েই একের পর এক সিনেমায় অভিনয় করে যাচ্ছেন বলিউড অভিনেতা অক্ষয় কুমার। তার অভিনীত ‘স্কাই ফোর্স’ সিনেমা গত ২৪ জানুয়ারি বিশ্বব্যাপী মুক্তি পেয়েছে। সন্দীপ কেলওয়ানি নির্মিত সিনেমাটি বক্স অফিসে বেশ সাড়া ফেলেছে। দীর্ঘ ছয় বছর পর সেঞ্চুরি করেছে অক্ষয়ের কোনো সিনেমা।

শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) ‘স্কাই ফোর্স’ টিম একটি পোস্টার প্রকাশ করে জানিয়েছে, সিনেমাটি মুক্তির দ্বিতীয় শুক্রবার পর্যন্ত শুধু ভারতে টিকিট বিক্রি থেকে মোট আয় হয়েছে ১০৪.

৩ কোটি রুপি (নিট)।

ইন্ডিয়া টুডে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ৬ বছর পর অক্ষয়ের কোনো সিনেমা শতকোটি রুপি আয় করেছে। তার অভিনীত ‘গুড নিউজ’ সিনেমা ২০১৯ সালের ২৭ ডিসেম্বর প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায়। কারিনা কাপুর খান, কিয়ারা আদভানি অভিনীত সিনেমাটির আয় শতকোটির ক্লাব পেরিয়ে যায়। এরপর আর কোনো সিনেমা শতকোটি রুপি আয় করতে পারেনি। যে কটি সিনেমা শতকোটির বেশি আয় করেছে, সেসব সিনেমায় অতিথি চরিত্রে দেখা গেছে তাকে।

আরো পড়ুন:

বিদ্যার সঙ্গে চর্চিত চুম্বন দৃশ্য নিয়ে নীরবতা ভাঙলেন প্রতীক

অভিনেত্রী থেকে সন্ন্যাসিনী, মমতাকে ঘিরে আখড়ায় জটিলতা

২০১৯ সাল থেকে অক্ষয় কুমারের সিনেমার তালিকা এবং তাদের নিট বক্স অফিস আয় (সূত্র: স্যাকনিল্ক)
১. গুড নিউজ (২০১৯): ২০৫.০৯ কোটি রুপি
২. বেল বটম (২০২১): ৩৩.৩১ কোটি রুপি
৩. বচ্চন পাণ্ডে (২০২১): ৫১.০৪ কোটি রুপি
৪. সম্রাট পৃথ্বীরাজ (২০২১ ): ৬৮.২৫ কোটি রুপি
৫. রক্ষা বন্ধন (২০২২): ৪৮.৬৩ কোটি রুপি
৬. রাম সেতু (২০২২): ৭৪.৭ কোটি রুপি
৭. সেলফি (২০২৩): ১৭.০৩ কোটি রুপি
৮. মিশন রানিগঞ্জ (২০২৩): ৩৪.১৭ কোটি রুপি
৯. বড় মিয়া ছোট মিয়া (২০২৪): ৬৫.৯৬ কোটি রুপি
১০. সারফিরা (২০২৪): ২৪.৮৫ কোটি রুপি
১১. খেল খেল ম্যায় (২০২৪): ৩৯.২৯ কোটি রুপি

অক্ষয় কুমার অভিনীত ‘স্কাই ফোর্স’ চলতি বছরের বলিউডের অন্যতম প্রতীক্ষিত সিনেমা। ১৯৬৫ সালে ভারত-পাকিস্তান বিমান যুদ্ধের ঘটনা নিয়ে নির্মিত হয়েছে এটি। যৌথভাবে সিনেমাটি প্রযোজনা করেছেন অমর কৌশিক ও দীনেশ বিজন। ১৪০ কোটি রুপি বাজেটের এ সিনেমায় অক্ষয় ছাড়াও অভিনয় করেছেন নিমরাত কৌর, সারা আলী খান।

ঢাকা/শান্ত

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর চলচ চ ত র শতক ট

এছাড়াও পড়ুন:

ব্ল্যাক ক্যাপসদের সাদা বলের কোচিং ছাড়লেন স্টেড

নিউ জিল্যান্ডের হয়ে মাত্র ৫টি টেস্ট খেলার সৌভাগ্য হয়েছিল গ্যারি স্টেডের। অথচ ২০১৮ সালে জাতীয় দলের প্রধান কোচের দায়িতে নেওয়ার পর, তিনিই হয়ে গেলেন ব্ল্যাক ক্যাপসদের ক্রিকেট ইতিহাসের সফলতম কোচ। তার অধীনেই সাদা বলে তিনটি বৈশ্বিক আসরের ফাইনাল খেলেছে কেউইরা। শিরোপা জিতেছিল টেস্ট চ্যাম্পিয়নশীপের। তবে স্টেড জানিয়ে দিলেন, নিউ জিল্যান্ডের সাদা বলের হেড কোচের দায়িত্বে আর থাকছেন না তিনি।

নিউ জিল্যান্ডের সঙ্গে স্টেডের চুক্তির মেয়াদ ছিল এই জুন পর্যন্ত। তবে এই ৫৩ বছর বয়সী কোচ চুক্তি শেষ হওয়ার আগেই সাদা বলের দায়িত্ব ছেড়ে দিচ্ছেন। এমনকি এখনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেননি, টেস্ট দলের কোচ হিসেবে পুনরায় আবেদন করবেন কিনা। এই ব্যাপারে কয়েক সপ্তাহ পরে নিজের সিদ্ধান্ত জানাবেন। স্টেড ২০১৮ সালে মাইক হেসনের পদত্যাগের পর এই পদে নিয়োগ পান। এরপর ২০২০ এবং ২০২৩ সালে তার চুক্তি নবায়ন করা হয়।

স্টেডের অধীনে নিউ জিল্যান্ড ২০২১ সালে প্রথম বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ জয় করেছে এবং ভারতকে ভারতের মাটিতে ৩-০ ব্যবধানে সাদা বলের সিরিজে পরাজিত করেছে। যা, ব্ল্যাক ক্যাপসদের ক্রিকেট ইতিহাসের সেরা প্রাপ্তি।

আরো পড়ুন:

পাকিস্তানকে ধবলধোলাই করল ব্ল্যাক ক্যাপসরা

নিউ জিল্যান্ডের ঘোরোয়া ক্রিকেট থেকে অবসরে ওয়াগনার

তাছাড়া স্টেডের অধীনেই ২০১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ ফাইনালে, টাই করার পরও কেবল বাউন্ডারি কম মারার গ্যারাকলে পড়ে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হতে পারেনি নিউ জিল্যান্ড। তারা ২০২১ সালে দুইবায়ে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনাল হারে। এরপর চলমান বছরের মার্চে একই স্টেডিয়ামে ভারতের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির শিরোপা হারায় কিউরা। এই সময় গুলোতেও দলটির হেড কোচ ছিলেন স্টেড।

হেড কোচের দায়িত্ব থেকে সরে যাওয়ার ব্যাপারে স্টেড বলেন, “আমি কিছু সময়ের জন্য ভ্রমণ জীবনের বাইরে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছি। ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবতে চাই। আমার মনোযোগ ছিল একটি অনভিজ্ঞ দলের সঙ্গে মৌসুমটি ভালোভাবে শেষ করার দিকে। গত ছয় থেকে সাত মাস বিশেষভাবে ব্যস্ত ছিলাম। এখন আমি আমার বিকল্পগুলি দেখতে চাই। তবে এখনও মনে করি আমার কোচিং করার শক্তি আছে, যদিও সব ফরম্যাটে হেড কোচ হিসেবে নয়।”

তিনি আরও বলেন সামনের সময়টা তিনি পরিবারকে দিতে চান। তাছাড়া কিছু সময় ভেবে সিদ্ধান্ত নিবেন নিউ জিল্যান্ডের হয়ে টেস্টে কোচিংটা চালিয়ে যেতে চান কি না, “পরবর্তী মাসে এই পরিস্থিতি নিয়ে আমার স্ত্রী, পরিবার এবং অন্যান্যদের সঙ্গে আলোচনা করার সুযোগ পাবো। এই সময়ের মধ্যে আমি আরও ভালোভাবে বুঝতে পারব যে আমি টেস্ট কোচিং পদে পুনরায় আবেদন করতে চাই কিনা।”

ঢাকা/নাভিদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • শাবিপ্রবির ভর্তি ফি নিয়ে হতাশ শিক্ষার্থীরা
  • নতুন শরিয়াহ অ্যাডভাইজারি কাউন্সিল গঠন করবে বিএসইসি
  • ৮ মাসে বাংলাদেশের ৪৭তম ক্ষমতাধর রাষ্ট্র হওয়ার দাবিটি ভুয়া: রিউমর স্ক্যানার
  • মার্চে বেড়েছে মূল্যস্ফীতি 
  • ব্ল্যাক ক্যাপসদের সাদা বলের কোচিং ছাড়লেন স্টেড
  • নিউজিল্যান্ডের সাদা বলের দায়িত্ব ছাড়লেন গ্যারি স্টিড
  • সাদা বলের ক্রিকেটে আর নিউজিল্যান্ডের কোচ থাকছেন না ‘সবচেয়ে সফল’ স্টিড
  • খেলাপি ঋণ আদায়ে রেকর্ড
  • নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ২২ গজে নাসির
  • ওষুধ ও সেবা মিলছে না শিশু, মাতৃমৃত্যুর ঝুঁকি