বিদায়ে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতেই পারেন দুর্বার রাজশাহীর মালিক! কেননা প্লে-অফে উঠলে আরও অন্তত সাত দিনের হোটেল ভাড়া, ক্রিকেটারদের থাকা-খাওয়ার খরচ দিতে হতো। অবশেষে তাদের টপকে শেষ চারে জায়গা করে নিয়েছে খুলনা টাইগার্স। গতকাল ঢাকা ক্যাপিটালকে ১৯ বল হাতে রেখে ৬ উইকেটে হারিয়েছে তারা।
জিতলে প্লে-অফ, হারলে বিদায়– এমন এক সমীকরণ মাথায় নিয়ে ঢাকাকে ১২৩ রানের মধ্যে আটকে রাখে খুলনা। পয়েন্ট তালিকায় রাজশাহী ও খুলনা ১২ ম্যাচে সমান ছয় জয় পেলেও রানরেটে এগিয়ে থাকায় প্লে-অফে জায়গা করে নেন মিরাজরা। প্লে-অফের বাকি তিন দল বরিশাল, চট্টগ্রাম ও রংপুর। দিনের অন্য ম্যাচে বরিশালকে ২৪ রানে হারিয়ে দেয় চট্টগ্রাম। আর এই জয়ের ফলে পয়েন্ট তালিকায় রংপুরকে হটিয়ে দুইয়ে জায়গা করে নিয়েছে চট্টগ্রাম।
এখন সোমবার তারা প্রথম কোয়ালিফায়ার ম্যাচে মুখোমুখি হবে বরিশালের। অন্যদিকে একই দিনে রংপুর এলিমিনেটর ম্যাচ খেলতে নামবে খুলনার সঙ্গে। এবারের আসরে সিলেট মাত্র দুটি, ঢাকা তিনটি ও রাজশাহী ছয়টি ম্যাচ জিতে বাদ পড়েছে। সোমবার মিরপুরে প্রথমে এলিমিনেটর ম্যাচ এবং পরে কোয়ালিফায়ার ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ব প এল
এছাড়াও পড়ুন:
ময়মনসিংহসহ বিভিন্নস্থানে শেখ মুজিবুরের ম্যুরাল ভাঙচুর, ভৈরবে আওয়ামী লীগের কার্যালয় ভাঙচুর
ময়মনসিংহ নগরের সার্কিট হাউস মাঠসংলগ্ন এলাকায় অবস্থিত শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল ভাঙচুর শুরু করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীরা। আজ রাত সাড়ে ১১টার দিকে হাতুড়ি-শাবল নিয়ে ম্যুরাল ভাঙচুর শুরু হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ময়মনসিংহ জেলা কমিটির সদস্যসচিব আলী হোসেন, জেলা কমিটির মুখপাত্র ফয়সাল ফারনিম, মহানগর কমিটির সদস্যসচিব আল নুর মো. আয়াস, মহানগর কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক নাফিউস রোহানসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৫-২০ জন নেতা-কর্মী।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ময়মনসিংহ জেলা কমিটির সদস্যসচিব আলী হোসেন বলেন, ‘পতিত স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালানোর পরও আবার ভিডিও বার্তার মাধ্যমে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করছেন। এ অপতৎপরতা দেশের ছাত্র-জনতা মেনে নেবে না। তারই প্রতীক স্বরূপ ধানমন্ডির-৩২ নম্বরের মতো ময়মনসিংহেও স্বৈরাচারের স্বপ্নদ্রষ্টা শেখ মুজিবুরের ভাস্কর্য ভেঙে ফেলে ছাত্র-জনতা।’
অপরদিকে ত্রিশালে অবস্থিত জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভেঙে ফেলা হয়েছে বঙ্গবন্ধু হলের ‘মুজিব ম্যুরাল’। রাত ১১টার দিকে ভাঙচুর শুরু করেন বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরা।
চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বরে থাকা শেখ মুজিবুর রহমান ও ফজিলাতুন্নেসা মুজিবের ম্যুরাল গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। বুধবার রাতে