সাতক্ষীরার তালা থানা পুলিশের অভিযানে চাঁদাবাজি মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান, আওয়ামী লীগ নেতাসহ ৪ জনকে আটক করেছে। 

শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) রাতে তালা থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাদেরকে আটক করে। পরে রবিবার সকালে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

আটককৃতরা হলেন- খলিলনগর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক আজিজুর রহমান রাজু, মাগুরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান গণেশ দেবনাথ, মাগুরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হান্নান গাজী ও তালা সদর ইউনিয়নের ভায়ড়া গ্রামের অজিত চক্রবর্তীর ছেলে প্রশান্ত চক্রবর্তী।

তালা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ শাহিনুর রহমান আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, জালাপুর ইউনিয়নের একটি চাঁদাবাজির মামলায় তাদেরকে আটক করা হয়েছে।

ঢাকা/শাহীন/ইমন

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আওয় ম

এছাড়াও পড়ুন:

সিদ্ধিরগঞ্জে বকেয়া বেতনের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে বেকয়া বেতনের দাবিতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে এএসটি গার্মেন্টস নামের একটি পোষাক তৈরি কারখানার শ্রমিকরা। 

মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) সকাল ১১টার সময় ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কের মাদানীনগর এলাকায় শ্রমিকরা এই বিক্ষোভ করে। 

আন্দোলনরত শ্রমিকদের মধ্যে আবুল হোসেন বলেন, “গার্মেন্টসের মালিক পক্ষ আমাদের বেতন বোনাস ঈদের পর দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে ঈদের পূর্বে ছুটি দিয়ে দেন। ঈদের পর ছুটি শেষ হলে আমরা সকল শ্রমিক কাজের উদ্দেশ্যে এসে দেখি গার্মেন্টসে তালা ঝুলছে। পরবর্তীতে যোগাযোগ করে জানতে পারি মালিক পক্ষ কৌশল করে আমাদের ছুটি দিয়ে রাতের অন্ধকারে সকল মালামাল নিয়ে পালিয়ে গেছে। গার্মেন্টসটিতে প্রায় ২৫০ জন শ্রমিক কাজ করতেন।”

প্রায় তিন থেকে চার মাসের বকেয়া বেতনের দাবি নিয়ে তারা মহাসড়ক অবরোধ করে। পরে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা পুলিশ ও হাইওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে বিক্ষোভে অংশ নেওয়া শ্রমিকদের বুঝিয়ে মহাসড়ক থেকে সরিয়ে দেয়। পুলিশের সহায়তায় ১ ঘণ্টা পর মহসড়কে যানচলাচল স্বাভাবিক হয়। 

এদিকে গার্মেন্টসের মালিকের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।

এ বিষয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ওসি মোহাম্মদ শাহিনুর আলম বলেন, “আমরা শ্রমিকদের বুঝিয়ে মহাসড়ক থেকে সরিয়ে দিয়েছি। বর্তমানে মহসড়কে যানচলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। মালিক পক্ষের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেছি কিন্তু তাদের মোবাইল বন্ধ রয়েছে। শ্রমিকদের পক্ষ থেকে যদি কেউ থানায় অভিযোগ দেয় তাহলে আমরা আইনগত ব্যবস্থা নেব।”

ঢাকা/অনিক/এস

সম্পর্কিত নিবন্ধ