নাশকতায় জড়িত থাকায় চাঁদপুর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সভাপতি এস এম জয়নাল আবেদীনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ৯টায় চিত্রলেখার মোড় থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি শহরের চিত্রলেখার মোড়ে বেকারি ব্যবসা করতেন।

থানা পুলিশ জানায়, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক এই নেতার বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময়ে নাশকতায় জড়িত থাকার তথ্য পাওয়া যায়। যে কারণে নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে চাঁদপুর সদর মডেল থানার ওসি মো.

বাহার মিয়া বলেন, “নাশকতার মামলায় সুনির্দিষ্ট অভিযোগের এজাহার নামীয় আসামি হওয়ায় জয়নাল আবেদীনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাকে দ্রুত আদালতে পাঠানো হবে।”

ঢাকা/অমরেশ/ইমন

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর গ র প ত র কর

এছাড়াও পড়ুন:

আসাদকে উদ্ধারে ইরানের পাঠানো বিমান রুখে দিয়েছিল ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদকে উদ্ধার করতে যাওয়া ইরানি বিমানগুলোকে বাধা দেয় ইসরায়েল। ফলে ইরানি উড়োজাহাজ আর দামেস্কে পৌঁছাতে পারেনি। আসাদকে সহায়তা করার জন্য সৈন্য পাঠাতে পারেনি ইরান।

গত ৮ ডিসেম্বর সিরিয়ার বিদ্রোহী যোদ্ধাদের রাজধানী দামেস্ক দখলের মুখে প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান। ফলে টানা ২৪ বছর ক্ষমতায় থাকা বাশার আল-আসাদ শাসনের অবসান হয়। এর আগে তার বাবা হাফিজ আল-আসাদ টানা ২৯ বছর সিরিয়া শাসন করেন। বাশার আল-আসাদের পালানোর মধ্য দিয়ে সিরিয়ায় ৫৩ বছরের আল-আসাদ পরিবারের শাসনের অবসান হয়। খবর টাইমস অব ইসরায়েলের

বাশার আল-আসাদ ও ইরান প্রসঙ্গে গতকাল রোববার রাতে কথা বলেন নেতানিয়াহু। তিনি বলেন, তারা (ইরান) বাশার আল-আসাদকে উদ্ধার করতে চেয়েছিল। সিরিয়ার এই নেতাকে সহায়তার জন্য উড়োজাহাজ পাঠিয়েছিল ইরান। কিন্তু ইসরায়েল তা রুখে দেয়। সেদিন দামেস্কমুখী ইরানের কিছু উড়োজাহাজের দিকে বেশ কয়েকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান পাঠায় ইসরায়েল। পরে ইরানি উড়োজাহাজগুলো ফিরে যায়।

এ বিষয়ে আর কোনো তথ্য দেননি নেতানিয়াহু। ইরানের দিক থেকেও বিষয়টি নিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি।

আসাদকে নিরাপদে সিরিয়া থেকে সরিয়ে নিতে গত বছরের ৮ ডিসেম্বর উড়োজাহাজ পাঠিয়েছিল আরেক ঘনিষ্ঠ মিত্র রাশিয়া। পরে সেই উড়োজাহাজে করেই তিনি মস্কোয় পালিয়ে যান।

পরবর্তী বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়, দামেস্ক ছেড়ে বাশার আল-আসাদ প্রথমে সিরিয়ার উপকূলীয় শহর লাতাকিয়ায় রাশিয়ার বিমানঘাঁটিতে যান। সেখান থেকে তাকে মস্কোয় উড়িয়ে নেওয়া হয়। আর মস্কোয় আগে থেকেই ছিলেন তার স্ত্রী আসমা আসাদ ও তাদের তিন সন্তান।

সম্পর্কিত নিবন্ধ