১১ ঘণ্টা পর দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
Published: 2nd, February 2025 GMT
ঘন কুয়াশায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।
রোববার কুয়াশা কেটে গেলে সকাল ৯টা থেকে ফেরি চলাচল শুরু হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট শাখার ব্যবস্থাপক মো. সালাউদ্দিন।
এর আগে কুয়াশার কারণে শনিবার রাত ১০টা থেকে এ রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখে বিআইডব্লিউটিসি। এতে যানবাহনের যাত্রী, পণ্য বোঝাই ট্রাক নিয়ে ভোগান্তিতে পড়েন পরিবহনের চালকরা।
জানা যায়, শনিবার সন্ধ্যা থেকেই ঘন কুয়াশার কারণে ফেরি চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি হতে থাকে। রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কুয়াশার তীব্রতা বাড়তে থাকে। শনিবার রাত ১০টার পরপর ফেরি চলাচলের বিকন বাতি এবং চ্যানেলের মার্কিং পয়েন্টগুলো অস্পষ্ট হয়ে যায়। ফলে দুর্ঘটনা এড়াতে রাত ১০টা থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেয় কর্তৃপক্ষ। রোববার সকাল ৯টার দিকে কুয়াশা কেটে গেলে ১১ ঘণ্টা পর ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়।
দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধের ফলে ঘাট এলাকায় যানবাহনের দীর্ঘ সারি লক্ষ্য করা যায়। যাত্রীদের ভোগান্তি বাড়তে থাকে। গাড়ির চালক, শ্রমিক এবং যাত্রীরা নির্দিষ্ট সময় গন্তব্যে পৌঁছাতে না পেরে ঘাটে অপেক্ষা করতে থাকেন।
বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট শাখার ব্যবস্থাপক মো.
উল্লেখ্য, এই নৌরুটে বর্তমানে ১৫টি ফেরি চলাচল করে।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: দ লতদ
এছাড়াও পড়ুন:
ঘন কুয়াশায় দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌ রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ
কুয়াশার কারণে দেশের ব্যস্ততম দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে রোববার দিবাগত রাত সোয়া ১২টা থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ ঘোষণা করেছে বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ।
জানা যায়, রোববার সন্ধ্যার পর থেকে নদী এলাকায় কুয়াশা পড়তে শুরু করে। রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কুয়াশার ঘনত্ব বাড়তে থাকে। সোমবার রাত সোয়া ১২টার দিকে কুয়াশার ঘনত্ব এতটাই বেড়ে যায় যে, নদীপথের মার্কিং বাতিগুলোর আলো অস্পষ্ট হয়ে পড়ে। নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে এ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ রাখে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। এসময় যাত্রী ও যানবাহন বোঝাই করে দৌলতদিয়া ঘাটে আটকা পড়ে ৭টি ফেরি।
বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) মোহাম্মদ সালাউদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, কুয়াশার ঘনত্ব কমে এলে পুনরায় ফেরি চলাচল শুরু করা হবে।
এদিকে ফেরি চলাচল বন্ধ থাকার কারণে ঘাটে আটকে থাকা যানবাহন ও যাত্রীদের ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।