লিফলেট বিতরণের সময় আওয়ামী লীগ নেতাকে মারধর
Published: 2nd, February 2025 GMT
হবিগঞ্জে আওয়ামী লীগের লিফলেট বিতরণ করার সময় শামীম আহমেদ নামে এক আইনজীবীকে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা মারধর করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১০টার দিকে জেলা শহরের কালিবাড়ি রোড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। শামীম আহমেদ হবিগঞ্জ সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক।
প্রত্যক্ষদর্শী আমিরুল ইসলাম বলেন, ‘‘গতরাতে আওয়ামী লীগের লিফলেট বিতরণের সময় ওই আইনজীবীকে আটক করে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা। পরে তাকে মারধর করে তারা।’’
হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আলমগীর কবীর বলেন, ‘‘খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে উত্তেজিত লোকজনের হাত থেকে শামীম আহমেদকে নিজেদের হেফাজতে নেয়। এ বিষয়ে তদন্ত চলছে।’’
ঢাকা/মামুন/রাজীব
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
রিমান্ড শুনানি শেষে সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন আবার কারাগারে
তিনদিনের রিমান্ড শুনানি শেষে সাবেক রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
সোমবার দুপুরে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জাহিদ হাসান রিমান্ড শুনানি শেষে পঞ্চগড়-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সুজনকে আবারও কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিখোঁজ ইজিবাইক চালক আল আমিনকে গুম ও হত্যার অভিযোগের মামলায় বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) তার তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
শনিবার বিকেলে তাকে রিমান্ডের জন্য পঞ্চগড় সদর থানায় নেওয়া হয়। রিমান্ড শেষে সোমবার দুপুরে তাকে আদালতে হাজির করে সদর থানা পুলিশ।
পঞ্চগড় জজ আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর ইয়াছিনুল হক দুলাল বলেন, আজকে যেহেতু আসামি পক্ষের কোনো আইনজীবী জামিনের আবেদন করেননি এজন্য আমরাও কোনো বিরোধিতা করিনি। পরে আদালত তাকে জেলহাজতে প্রেরণ করেন।
আসামি পক্ষের আইনজীবী মির্জা সারোয়ার হোসেন বলেন, তিন দিনের রিমান্ড শেষে সাবেক রেলমন্ত্রী সুস্থ আছেন বলে আদালতকে জানিয়েছেন। আমরাও দেখেছি তিনি সুস্থ আছেন। কাল মঙ্গলবার আদালতে তার জামিন আবেদন করা হবে।
পঞ্চগড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশ নিয়ে গত ৪ আগস্ট থেকে নিখোঁজ হন আল আমিন নামে এক ইজিবাইক চালক। এ ঘটনায় আল আমিনের বাবা মনু মিয়া গত ১০ নভেম্বর সাবেক রেলমন্ত্রী সুজনসহ ১৯ জনকে আসামি করে হত্যা ও গুমের মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় আরও ১৫০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়।