Samakal:
2025-03-04@05:12:43 GMT

জনবল সংকটে বেহাল সেবা

Published: 1st, February 2025 GMT

জনবল সংকটে বেহাল সেবা

শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি, পেট ব্যথাসহ নানা উপসর্গ নিয়ে ৯ দিন আগে পীরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হন ধল্লাকান্দির ৬৫ বছর বয়সী লুৎফর রহমান মণ্ডল। একই রোগে ভর্তি হন মোজাফ্‌ফপুরের সত্তরোর্ধ্ব হবিবর রহমান। তাদের ভাষ্য, শয্যার চেয়ে রোগী বেশি। সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টার মধ্যে এক চিকিৎসক রাউন্ডে এলেও দুপুরের পর থেকে আর তাদের দেখা মেলে না। একই ধরনের কথা বলেন পেটের ব্যথায় চার দিন আগে ভর্তি হওয়া রামপুরের পলাশ আর ডায়রিয়ায় আক্রান্ত ৮০ বছরের মোজাম্মেল ও আনারুল ইসলাম।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা যায়, শ্বাসকষ্ট ও ব্যথা নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন নিজ কাবিলপুরের সাজেদা ও শানেরহাটের আয়শা। মাথায় জ্বালাপোড়া ও ব্যথা নিয়ে সরলিয়ার কণিকাও ছিলেন অপেক্ষায়। তারা জানান, ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও চিকিৎসক দেখানোর টিকিট পাননি। চিকিৎসক ও জনবলের অভাবে তাদের মতো সেবা পেতে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। ২০১১ সালে ৫০ শয্যায় উন্নীত করার পর আসবাবসহ আনুষঙ্গিক যন্ত্রপাতি সরবরাহ করা হয়েছে। জনবল সংকটসহ নানা কারণে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। 
শানেরহাটের ডায়াবেটিক রোগী সালমা বেগম, রোগীর স্বজন জাহাঙ্গীর আলম ও খাদিজা বেগমের অভিযোগ, বহির্বিভাগে টিকিট কেটে দীর্ঘ লাইন পেরিয়ে আড়াই থেকে তিন ঘণ্টা পর চিকিৎসকের দেখা পেয়েছেন তারা। জানা গেছে, শুরুর দিকে গাইনি বিশেষজ্ঞ থাকায় সিজার হতো। ১৩ বছর ধরে তা বন্ধ ছিল। গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বরে ১০টি সিজার হলেও ফের বন্ধ হলে সেবাবঞ্চিত হচ্ছেন অন্তঃসত্ত্বা মায়েরা। এক সময় জরুরি প্রসূতি সেবার (ইওসি) আওতাভুক্ত হলেও এখন নেই। ফলে ৪৮ কিলোমিটার দূরে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যেতে হয় রোগীদের।
আরএমওর দায়িত্বে থাকা সহকারী সার্জন তারিকুল ইসলামের ভাষ্য, রবি থেকে বৃহস্পতিবার বহির্বিভাগে ছয়শ থেকে সাতশ রোগী থাকেন। ভর্তি থাকেন শতাধিক রোগী। বহু রোগীকে ওষুধ ছাড়া ব্যবস্থাপত্র দিয়ে বিদায় করতে হয়। নিকটবর্তী হাসপাতালের চেয়ে সেবার মান ভালো হওয়ায় এখানে ভিড় বাড়ছে। এ জন্য বরাদ্দ বাড়ানো দরকার বলে তিনি জানান। 
স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, চিকিৎসক সংকট এবং বেশি রোগী আসায় চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হচ্ছে। সেবিকাদের সেবা নিয়ে অভিযোগ রয়েছে। ভর্তি ২০ জন খাবার পেলেও মান ভালো না হওয়ায় অনেকে ফেলে দেন। অথচ পথ্য ঠিকাদার প্রতিদিন ৫০ জন হিসেবে বিল তুলছেন। অভিযোগ দিলে একে অন্যকে দায়ী করেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন কর্মচারীর অভিযোগ, ওষুধ ও পথ্য সরবরাহে ঠিকাদারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিদের ফোন আসে। এতে কর্মকর্তারা হয়রানির শিকার হন। এগুলো বন্ধ হলে ওষুধ ও পথ্য সরবরাহ ব্যবস্থার উন্নতি হবে।
সূত্র জানায়, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসকের ২৩টি পদের বিপরীতে আছেন ১১ জন। উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্রে কাগজে চিকিৎসকের ১৬ পদের বিপরীতে ১০ জন কর্মরত থাকলেও আছেন সাতজন। তিনজন ডেপুটেশনে অন্যত্র দায়িত্বে রয়েছেন। স্বাস্থ্য কর্মকর্তা, জুনিয়র কনসালট্যান্ট, মেডিসিন, গাইনি, শিশু, অর্থোপেডিক, কার্ডিওলজি বিশেষজ্ঞসহ ইএমও, আইএমও, সহকারী সার্জন ও দুই মেডিকেল অফিসার আছেন। আবাসিক মেডিকেল অফিসার, জুনিয়র কনসালট্যান্ট (সার্জারি), অ্যানেসথেশিয়া, ফিজিক্যাল মেডিসিন, চক্ষু, ইএনটি, চর্ম ও যৌন বিশেষজ্ঞসহ সহকারী সার্জন, অ্যানেসথেশিস্ট, ডেন্টাল সার্জন, মেডিকেল অফিসার ও ইউনানি চিকিৎসক নেই।
১৬ উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্রের ৯ মেডিকেল অফিসার পদে আছেন চারজন। সাত সহকারী সার্জনের পদে তিনজন রয়েছেন। জ্বালানি সংকটে অ্যাম্বুলেন্সও পাওয়া যায় না। অথচ পীরগঞ্জসহ সাদুল্লাপুর, পলাশবাড়ী, বিরামপুর ও ঘোড়াঘাটের রোগীও এখানে আসেন। এতে সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে কর্তৃপক্ষ। ইউনিয়ন উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চিকিৎসক না থাকায় উপজেলায় ভিড় বেশি। ২০২৩ সালে মাদারগঞ্জ ও খালাশপীরে ১০ শয্যার মা ও শিশু স্বাস্থ্যকেন্দ্র উদ্বোধনের পর ১৭ মাসেও চিকিৎসক ও প্রয়োজনীয় জনবল নেই। ফলে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয়ে করা হাসপাতাল দুটি কাজে আসছে না।
আরএমওসহ চারজন বাদে সবাই জেলা সদর থেকে যাতায়াত করেন। ৫৫টি কমিউনিটি ক্লিনিকে ৫৪ জন সিএইচসিপি থাকলেও কাঙ্ক্ষিত সেবা মিলছে না বলে অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের। রয়েছে কর্মচারী সংকটও। তিনটি ওয়ার্ডবয়ের পদ থাকলেও আছেন দু’জন। পাঁচজন এমএলএসএসের স্থলে তিনজন কর্মরত আছেন। অ্যাসিস্ট্যান্ট মেডিকেল অফিসারের ১০টি, দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্ট, দুই ফার্মাসিস্ট, সহ-স্বাস্থ্য পরিদর্শকের সাতটি, স্বাস্থ্য পরিদর্শক তিনটি, অফিস সহায়ক আটটি, তিন পরিচ্ছন্নতাকর্মী, দুই নিরাপত্তা প্রহরী, দুই বাবুর্চি, আয়া, জুনিয়র মেকানিকসহ ৯৮ জনের পদ শূন্য রয়েছে।
জনবল ও চিকিৎসক সংকটে রোগীর সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন জানিয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা.

মো. মাসুদ রানা বলেন, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রোগীর উপচে পড়া ভিড় থাকে, ১০০ শয্যা করা জরুরি। মাঠ পর্যায়ে স্বাস্থ্য সহকারীর ৫৫ পদের ৩৩টি শূন্য থাকায় ইপিআই কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। গাইনি চিকিৎসক থাকলেও অ্যানেসথেশিয়া না থাকায় সিজার করা যাচ্ছে না বলে জানান তিনি।
চিকিৎসকদের কর্মস্থলে না থাকার বিষয়ে সদুত্তর দিতে পারেননি মাসুদ রানা। তাঁর ভাষ্য, আগে অস্ত্রোপচার হলেও এখন বন্ধ। টেলিমেডিসিন সেবার মাধ্যমে জটিল রোগী প্রজেক্টরে দেখিয়ে ঢাকার বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নেওয়া হয়। ১৫টি ইউনিয়নের ৫৫টি কমিউনিটি ক্লিনিকে কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডাররা অনিয়মিত স্বাস্থ্যসেবা দিচ্ছেন।
পীরগঞ্জ নাগরিক কমিটি ও উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সেক্রেটারি এবং ব্যবসায়ী ফোরামের সভাপতি এনামুল হক বলেন, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৫০ শয্যায় উন্নীত হলেও অধিকাংশ সময় ৯০ জনের বেশি রোগী ভর্তি থাকেন। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতির ফলে পাশের এলাকার বাসিন্দারা চিকিৎসা নিতে আসেন। এতে প্রায়ই ওষুধ, স্যালাইনসহ বিভিন্ন সামগ্রীর সংকট দেখা দেয়। উপজেলার চার লক্ষাধিক মানুষের স্বার্থে জরুরি এর সমাধান চান তিনি। জেলা জামায়াতের কর্মপরিষদ ও মজলিসে শূরার সদস্য এবং জেলা ওলামা বিভাগের সভাপতি নুরুল আমিন প্রশাসনিকভাবে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ১০০ শয্যায় উন্নীত করার দাবি জানিয়ে বলেন, দুর্নীতি ও অনিয়ম দূর করে সেবার মান বাড়াতে হবে।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: স ব স থ য কমপ ল ক স চ ক ৎসক র ব যবস থ থ কল ও স র জন সহক র উপজ ল রগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

গাজায় মানবিক সহায়তার প্রবেশ বন্ধে জাতিসংঘ ও আরব দেশের নিন্দা

গাজা উপত্যকায় সব মানবিক সহায়তার প্রবেশ বন্ধ করায় ইসরায়েলের প্রতি নিন্দা জানিয়েছে বেশ কয়েকটি আরব দেশ ও জাতিসংঘ।

গতকাল রোববার গাজায় ত্রাণ ও পণ্যের প্রবেশ বন্ধ করে দেয় ইসরায়েল। এ পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে দেশটি যুদ্ধবিরতির চুক্তি লঙ্ঘন করেছে বলে জানিয়েছে মিসর ও কাতার। অন্যদিকে জাতিসংঘের মানবিক প্রধান টম ফ্লেচার এটিকে ‘উদ্বেগজনক’ বলে বর্ণনা করেছেন।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, হামাস মানবিক সহায়তার সরবরাহ চুরি করছিল এবং এগুলোকে সন্ত্রাসবাদে অর্থায়নের কাজে ব্যবহার করেছিল। এ কারণেই তাঁর দেশ পদক্ষেপটি নিয়েছে। নেতানিয়াহুর এ অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে হামাস।

গত শনিবার যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্র এটির মেয়াদ বাড়ানোর যে প্রস্তাব দিয়েছিল, তা হামাস প্রত্যাখ্যান করেছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

হামাসের এক মুখপাত্র বলেছেন, গাজায় ইসরায়েলের মানবিক সহায়তা প্রবেশ বন্ধ করে দেওয়ার বিষয়টি ‘সস্তা ব্ল্যাকমেল’ এবং যুদ্ধবিরতি চুক্তির বিরুদ্ধে একটি ‘অভ্যুত্থান’।

যুদ্ধবিরতি চুক্তির ফলে হামাস ও ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মধ্যে ১৫ মাস ধরে চলা লড়াই বন্ধ হয়েছে। এ চুক্তির অধীন প্রায় ১ হাজার ৯০০ ফিলিস্তিনি বন্দী ও আটক ব্যক্তিকে মুক্তি দেওয়ার বিনিময়ে ৩৩ জন ইসরায়েলি জিম্মিকে ফেরত পাঠাতে রাজি হয়েছে হামাস।

গতকাল এক বিবৃতিতে কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, তারা ইসরায়েলি এ সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা জানায়। এটিকে যুদ্ধবিরতি চুক্তি এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের স্পষ্ট লঙ্ঘন হিসেবে বর্ণনা করেছে মন্ত্রণালয়।

বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েল অনাহারকে ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে একটি অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে বলে অভিযোগ করেছে মিসরের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে মধ্যস্থতা করতে কাতার ও মিসর উভয় দেশই সাহায্য করেছিল।

এদিকে সৌদি আরব ইসরায়েলের এ সিদ্ধান্তের নিন্দা ও সমালোচনা করেছে বলে জানিয়েছে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

জাতিসংঘের ত্রাণসহায়তা–বিষয়ক প্রধান আন্ডার সেক্রেটারি-জেনারেল টম ফ্লেচার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) লিখেছেন, ‘আন্তর্জাতিক মানবিক আইন স্পষ্ট: আমাদের অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ জীবন রক্ষাকারী সহায়তা সরবরাহের অনুমতি দিতে হবে।’

যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপ ১৯ জানুয়ারি কার্যকর হয় এবং গত শনিবার মধ্যরাতে তা শেষ হয়।

দ্বিতীয় ধাপের জন্য আলাপ-আলোচনার অর্থ হলো স্থায়ী যুদ্ধবিরতি। অবশিষ্ট সব জীবিত জিম্মির মুক্তি এবং গাজা থেকে ইসরায়েলি বাহিনীকে প্রত্যাহারের লক্ষ্যে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা কয়েক সপ্তাহ আগে শুরু হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু এখনো শুরু হয়নি।

ধারণা করা হচ্ছে, ২৪ জন জিম্মি জীবিত আছেন। মারা গেছেন ৩৯ জন। তৃতীয় ধাপের যুদ্ধবিরতির লক্ষ্য হলো অবশিষ্ট মৃত জিম্মিদের মরদেহ ফিরিয়ে আনা এবং গাজা পুনর্গঠন। এ জন্য কয়েক বছর সময় লাগবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির (ডব্লিউএফপি) আন্তোইন রেনার্ড বিবিসিকে বলেন, ‘গাজায় মানবিক সহায়তার ধারা অব্যাহত রাখতে হবে। এটি অত্যন্ত অপরিহার্য। আমরা সব পক্ষকে একটি সমাধানে আসার আহ্বান জানাচ্ছি।’

আরও পড়ুনগাজায় যুদ্ধবিরতির মেয়াদ সাময়িকভাবে বাড়ানোর অনুমোদন ইসরায়েলের০২ মার্চ ২০২৫

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ২ মাস চলে গেল, ৬ কোটির বেশি বই সরবরাহ হয়নি
  • বাজারে সয়াবিন তেলের সরবরাহ কিছুটা কম, স্বীকার করলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা
  • দুই দিনের মধ্যে সয়াবিন তেলের সরবরাহ স্বাভাবিক হবে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
  • দুইদিনের মধ্যে সয়াবিন তেলের সরবরাহ স্বাভাবিক হবে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
  • মেরিন একাডেমিতে চাকরির সুযোগ
  • ২ মাস চলে গেল, আর কবে বই পাবে শিক্ষার্থীরা
  • বিকাশ–রকেট–ডেবিট কার্ডে কেন মেট্রোরেলের রিচার্জ সুবিধা চালু হচ্ছে না
  • গাজায় মানবিক সহায়তার প্রবেশ বন্ধে জাতিসংঘ ও আরব দেশের নিন্দা
  • দ্রুত দক্ষ জনবল নিয়োগ দিন
  • পুরস্কারপ্রাপ্ত স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে স্বাস্থ্যসেবা বেহাল