Samakal:
2025-04-28@07:46:48 GMT

সাইবার হামলায় এআই ফিচার

Published: 1st, February 2025 GMT

সাইবার হামলায় এআই ফিচার

সাইবার নিরাপত্তায় কিছুদিন আগে ম্যানেজড ডিটেকশন অ্যান্ড রেসপন্স (এমডিআর) পরিষেবার মানোন্নয়ন করেছে সফোস।
জানা গেছে, সারাবিশ্বে পরিষেবাটির মাধ্যমে বর্তমানে ২৬ হাজারের বেশি প্রতিষ্ঠান সেবা নিয়েছে।
২০২৪ সালে গ্রাহক সংখ্যা ৩৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
নির্মাতারা জানান, পরিষেবাটি বিশেষ পরিসরে সুরক্ষা দিতে সক্ষম। সাধারণ সাইবার হামলা নিয়ন্ত্রণ করা ছাড়াও সম্পূর্ণভাবে সাইবার হামলার সবকটি ঘটনার প্রভাব বা ইনসিডেন্ট রেসপন্স নিয়ে কাজ করে, যেমন– সাইবার হামলার মূল কারণ বিশ্লেষণ, হামলাকারীদের দ্বারা ব্যবহৃত ক্ষতিকারক টুলস অপসারণ ও পুনরায় সম্ভাব্য আক্রমণ প্রতিরোধ করে গ্রাহকের সুরক্ষা নিশ্চিতকরণ। বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো এটি ইনসিডেন্ট রেসপন্সের মাধ্যমে সর্বোচ্চ সুবিধা দিয়ে থাকে, যেখানে গ্রাহককে অতিরিক্ত সেবা ব্যয় দিতে হয় না বলে জানানো হয়।
বিশেষ (এমডিআর) পরিষেবায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ঘরানার নতুন ফিচার যুক্ত করেছে। সাইবার হুমকি শনাক্তকরণ, প্রতিরোধ ও অনুসন্ধানের কার্যক্রমকে সময়োপযোগী করেছে। নতুন ফিচারের মধ্যে প্রুফ অব ভ্যালু ড্যাশবোর্ড, যা সাইবার থ্রেট শনাক্তকরণের কাজ উপস্থাপন করেছে, মাইক্রোসফট গ্রাহকের জন্য অফিস ৩৬৫, তৃতীয় পক্ষের সঙ্গে ইন্টিগ্রেশনে টেনাবেল দ্বারা সার্টিফাইড ম্যানেজড রিস্ক পরিষেবা ও এআই প্রযুক্তির ওয়ার্কফ্লো, যা সব সাইবার হামলা বিশ্লেষণে সক্ষমতা ও অটোমেশন বৃদ্ধি করে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: পর ষ ব

এছাড়াও পড়ুন:

সেফগার্ডিং নিয়ে ব্রিটিশ কাউন্সিলের গোলটেবিল বৈঠক আয়োজন

উন্নয়নমূলক কর্মসূচিতে সেফগার্ডিং কার্যক্রমের প্রতি অধিক গুরুত্ব প্রদানের লক্ষ্যে উন্নয়ন খাতের পেশাজীবী ও নীতিনির্ধারকদের নিয়ে গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করেছিল ব্রিটিশ কাউন্সিল। সবার জন্য সুরক্ষা নিশ্চিতকরণে উদ্যোগী দাতা সংস্থাগুলোর বৈশ্বিক নেটওয়ার্ক ‘ফান্ডার সেফগার্ডিং কোলাবোরেটিভের (এফএসসি)’ অংশীদারত্বে ব্রিটিশ কাউন্সিল অডিটরিয়ামে গত বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) এই গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করা হয়।

গুরুত্বপূর্ণ এ আয়োজন নিয়ে ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর স্টিফেন ফোর্বস বলেছেন, ‘আমাদের দৈনন্দিন কার্যক্রমে ক্রমেই সেফগার্ডিং–সংক্রান্ত প্রতিকূলতা ও ঝুঁকি বাড়ছে। তাই আমাদের প্রয়োজন, সেফগার্ডিং নিয়ে বোঝাপড়া ও অভিজ্ঞতা বৃদ্ধি। সেই সঙ্গে জরুরি ও সম্মিলিতভাবে সেফগার্ডিং–সংক্রান্ত কার্যকরী পদক্ষেপ প্রতিষ্ঠা করা। সে লক্ষ্যেই ব্রিটিশ কাউন্সিল ফান্ডার সেফগার্ডিং কোলাবোরেটিভের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছে, যেন সেফগার্ডিংয়ের ক্ষেত্রে ইতিমধ্যে কর্মরত অংশীদারদের একত্র করা যায়। আমি আশা করি, এই আয়োজন সেফগার্ডিং নিয়ে চলমান উদ্যোগকে আরও সমৃদ্ধ করবে এবং আমরা এই আয়োজন ভবিষ্যতেও চলমান রাখতে সচেষ্ট থাকব।’

এই গোলটেবিল আলোচনায় অংশ নেন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থাগুলো, বহুপক্ষীয় সংস্থা, বেসরকারি খাত, দাতা সংস্থা, আয়োজক প্রতিষ্ঠান ও সংস্থার ২৫ প্রতিনিধি।

অনুষ্ঠানে ফান্ডার সেফগার্ডিং কোলাবোরেটিভের সিনিয়র রিজিওনাল অ্যাডভাইজর (দক্ষিণ এশিয়া) অনুরাধা মুখার্জি বলেন, ‘ফান্ডার সেফগার্ডিং কোলাবোরেটিভ এমন একটি পৃথিবী নির্মাণে বদ্ধপরিকর, যেখানে প্রতিটি সংগঠনের কার্যক্রমের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে নিরাপত্তা ও কল্যাণ। নিরাপদ সাংগঠনিক পরিবেশ ও তা টিকিয়ে রাখতে নেওয়া বিভিন্ন উদ্যোগ বাস্তবায়ন করতে আমরা বিভিন্ন দাতাদের সঙ্গে কাজ করে থাকি। বাংলাদেশের উন্নয়ন ক্ষেত্রে সেফগার্ডিংয়ের চলমান ধারা ও ভবিষ্যতের কর্মপন্থা বিষয়ে ব্রিটিশ কাউন্সিলের সঙ্গে এই যৌথ আয়োজন করতে পেরে আমরা খুব আনন্দিত।’

সবার জন্য সুরক্ষিত ও নিরাপদ পরিবেশ তৈরিতে ব্রিটিশ কাউন্সিল প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যেন শিশু কিংবা প্রাপ্তবয়স্ক কেউই তাঁদের বয়স, শারীরিক ও মানসিক সক্ষমতা, আর্থসামাজিক পটভূমি, জাতিগত পরিচয়, লিঙ্গ, ধর্ম বা বিশ্বাসের কারণে কোনো ঝুঁকি কিংবা হয়রানির শিকার না হন। মানবাধিকার নিশ্চিতকরণে সচেষ্ট ব্রিটিশ কাউন্সিল সেফগার্ডিং–সম্পর্কিত চর্চা নিশ্চিতকরণে অঙ্গীকারবদ্ধ, যেন ঝুঁকিতে থাকা শিশু ও প্রাপ্তবয়স্করা নিরাপদ বোধ করার পাশাপাশি ব্রিটিশ কাউন্সিলের সংস্কৃতিবিষয়ক কার্যক্রমের মাধ্যমে উপকৃত হন।

সেফগার্ডিং সম্পর্কে আরও তথ্য জানতে ভিজিট করুন

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সেফগার্ডিং নিয়ে ব্রিটিশ কাউন্সিলের গোলটেবিল বৈঠক আয়োজন