কুয়েত-বাংলাদেশ কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তিতে ক্রিকেট টুর্নাম
Published: 1st, February 2025 GMT
কুয়েত-বাংলাদেশ কূটনৈতিক সম্পর্কের পঞ্চাশ বছর পূর্তি উপলক্ষে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট টুর্নামেন্টের আয়োজন করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন, কুয়েত।
কুয়েতে বাংলাদেশ দূতাবাসের পৃষ্ঠপোষকতায় বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) কুয়েত ক্রিকেট গ্রাউন্ড সোলাইবিয়ায় টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয়। দীর্ঘ পাঁচ মাস ধরে চলা এই টুর্নামেন্টে প্রবাসী বাংলাদেশিদের ২৪টি দল অংশগ্রহণ করে।
ফাইনালে আই আই ওয়াই স্পোর্টিং ক্লাবকে হারিয়ে শিরোপা অর্জন করে বাংলাদেশ এলিভেন।
বাংলাদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন, কুয়েতের সভাপতি জাহাঙ্গীর খান পলাশের সভাপতিত্বে এবং শহিদুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন।
টুর্নামেন্টের মিডিয়া পার্টনার হিসেবে ছিল বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েত। ক্রীড়া জগতে অবদান রাখায় বেশ কয়েকজন প্রবাসীকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান করা হয়।
খেলোয়াড়দের উৎসাহ দিতে মাঠে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রাকিবুল করিম চৌধুরী, কাউন্সেলর ও দূতালয় প্রধান মু.
ঢাকা/হাসান/এনএইচ
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ধানমন্ডিতে মশক নিধন ও পরিচ্ছন্নতা অভিযান ডিএসসিসির
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি) ধানমন্ডি আবাসিক এলাকায় শুক্রবার মশক নিধন ও বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযান পরিচালনা করেছে। স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মো. রেজাউল মাকছুদ জাহেদী এ অভিযানে উপস্থিত ছিলেন। ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক মো. শাহজাহান মিয়ার উপস্থিতিতে বর্জ্য ব্যবস্থানা বিভাগ, স্বাস্থ্য বিভাগ ও ধানমন্ডি সোসাইটি এ অভিযানে অংশ নেয়।
সকাল সাড়ে ৭টায় শুরু হওয়া এ পরিচ্ছন্নতা অভিযানে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের ৪৫০ জন পরিচ্ছন্নতা কর্মী, স্বাস্থ্য বিভাগের ৫০ জন মশক কর্মী, রেডক্রিসেন্ট সোসাইটির ১০০ জন স্বেচ্ছাসেবক, বিডি ক্লিনের ৫০ জন এবং ধানমন্ডি সোসাইটির ৫০ জন স্বেচ্ছাসেবক অংশগ্রহণ করেন। ধানমন্ডি আবাসিক এলাকাকে সাতটি অঞ্চলে ভাগ করে মূল রাস্তা, লেক, পার্ক, মসজিদ, ঈদগাহ সংলগ্ন এলাকা পরিষ্কার ও মশার ওষুধ ছিটিয়ে নেওয়া হয়।
অভিযানে স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব রেজাউল মাকছুদ জাহেদী বলেন, ঢাকাকে সুন্দর ও বাসযোগ্য নগরী হিসেবে গড়ে তোলার জন্য ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ও বিভিন্ন এলাকাভিত্তিক সোসাইটিগুলো চেষ্টা করে যাচ্ছে। রাজউক, গণপূর্ত, বিআরটিএ, পুলিশসহ অন্যান্য সংস্থার অংশগ্রহণে সরকার একটি সুপরিকল্পিত ও সমন্বিত মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন করছে। এছাড়া পয়ঃনিষ্কাশনের জন্যেও মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন হচ্ছে।
দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক শাহজাহান মিয়া বলেন, বর্ষা মৌসুমে ডেঙ্গুর প্রকোপ রোধে দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রতিটি অঞ্চলে বিশেষ পরিচ্ছন্নতা ও মশক নিধন অভিযান পরিচালনা করা হবে। ধানমন্ডি থেকে এ অভিযান শুরু হয়েছে।
অভিযান কার্যক্রমের অংশ হিসেবে অতিথিরা জনসচেতনতামূলক একটি র্যালিতে অংশগ্রহণ করেন। পরিচ্ছন্নতা অভিযানে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. জিল্লুর রহমান, সকল বিভাগীয় প্রধান এবং ধানমন্ডি সোসাইটির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।