বিশ্ব ইজতেমায় ৬৩ যৌতুকবিহীন বিয়ে অনুষ্ঠিত
Published: 1st, February 2025 GMT
বিশ্ব ইজতেমার ময়দান ও এর আশপাশের এলাকা মুসলমানদের পদচারণায় জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। প্রথম পর্বের দ্বিতীয় দিন শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) আছরের নামাজের পর ৬৩টি যৌতুকবিহীন বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিয়ে পড়ান ভারতের মাওলানা যোহাইরুল হাসান।
বিশ্ব ইজতেমার শূরায়ে নেজামের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, “আজ ৬৩টি বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিয়েতে মোহরানা ধার্য করা হয় মোহর ফাতেমি-এর নিয়ম অনুযায়ী। এ নিয়ম অনুযায়ী মোহরানা ধরা হয় দেড়শ তোলা রূপা বা এর সমমূল্যের অর্থ। এজন্য আগে থেকেই বর-কনের নাম নিবন্ধন করা হয়।”
আরো পড়ুন:
যেভাবে তৈরি করবেন ‘ডেস্টিনেশন ওয়েডিং’ প্ল্যান
বিয়ের আগে পরিবার কথা বলবে না কি ছেলেমেয়ে?
আয়োজকরা জানান, কনের সম্মতিতে দুই পক্ষের লোকজনের উপস্থিতিতে সম্পন্ন হয় বিয়ে। পরে বয়ান মঞ্চ থেকেই মোনাজাতের মাধ্যমে নবদম্পতিদের সুখ-সমৃদ্ধিময় জীবন কামনা করা হয়। এ সময় মঞ্চের আশপাশে উপস্থিত মুসল্লিদের মধ্যে খোরমা-খেজুর ছিটিয়ে দেওয়া হয়।
ঢাকা/রেজাউল/মাসুদ
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব শ ব ইজত ম
এছাড়াও পড়ুন:
ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরতে বললেন জাতিসংঘ মহাসচিব
কাশ্মীরের পেহেলগামে হামলার পর পাল্টাপাল্টি পদক্ষেপে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে তৈরি হওয়া উত্তেজনার মধ্যে দেশ দুটিকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। এ নিয়ে ‘খুবই উদ্বিগ’ বলেও জানিয়েছেন তিনি।
জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক গতকাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে আন্তোনিও গুতেরেসের এ বার্তা সাংবাদিকদের জানান। খবর আল-জাজিরার
স্টিফেন ডুজারিক সাংবাদিকদের বলেন, প্রতিবেশী দেশ দুটির মধ্যে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে জাতিসংঘ মহাসচিব ‘খুবই উদ্বিগ্ন’। সার্বিক পরিস্থিতিতে ‘খুব নিবিড়ভাবে নজর’ রাখছেন তিনি।
জাতিসংঘের পক্ষ থেকে ভারত ও পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জানিয়ে জাতিসংঘ মহাসচিব বলেছেন, সাম্প্রতিক পাল্টাপাল্টি বেশ কিছু পদক্ষেপের ফলে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কে ব্যাপক উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। পরিস্থিতি যাতে আরও খারাপের দিকে না যায় এ জন্য দেশ দুটিকে সর্বোচ্চ ধৈর্য্য ধরার অনুরোধ করছেন তিনি।
জাতিসংঘ মহাসচিব আরও বলেন, ‘ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যেকোনো সমস্যা অর্থবহ আলোচনা ও পারস্পরিক সম্পৃক্ততার মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে সমাধান করা সম্ভব বলে আমরা বিশ্বাস করি এবং এটাই হওয়া উচিত।’