Risingbd:
2025-04-26@06:16:15 GMT

ফের একসঙ্গে ইমন-শখ

Published: 1st, February 2025 GMT

ফের একসঙ্গে ইমন-শখ

অভিনেতা মামনুন হাসান ইমন ও অভিনেত্রী আনিকা কবির শখ বিজ্ঞাপনচিত্রে মডেল হয়ে রাতারাতি তারকা বনে যান তারা। এরপর বেশ কিছু বিজ্ঞাপন-নাটকে জুটি হন দুজন। সবশেষ ২০১৯ সালে একসঙ্গে দেখা যায় তাদের। এরপর আর জুটি বাঁধতে দেখা যায়নি। পাঁচ বছর পর আবারও দুজন কাজ করলেন একসঙ্গে।

ছোঁয়া ফ্রোজেন ফিসের বিজ্ঞাপনে মডেল হয়েছেন তারা। সায়মন তারিকের এ বিজ্ঞাপনে ইমনের বাবা-মায়ের ভূমিকায় মডেল হয়েছেন আবুল হায়াত ও দিলারা জামান। ইমনের স্ত্রীর ভূমিকায় আছেন শখ। বিজ্ঞাপনটিতে কাজ করা প্রসঙ্গে ইমন বলেন, “সায়মন ভাইয়ের নির্দেশনায় এ বিজ্ঞাপনে কাজ করে খুব ভালো লেগেছে। কাজটি সত্যিই ভালো হয়েছে। সত্যি বলতে কি, সিনিয়র শিল্পীদের কাছ থেকে আমাদের এখনো অনেক কিছু শেখার আছে। তারা এ বয়সেও যে ডেডিকেটেড, তাতে মুগ্ধ হই। ধন্যবাদ সায়মন তারিক ভাইকে একটি চমৎকার পারিবারিক গল্পের বিজ্ঞাপন নির্মাণ করার জন্য।”

এ নিয়ে শখ বলেন, “কিছুদিন আগেও আমি শ্রদ্ধেয় হায়াত আঙ্কেল, দিলারা আন্টির সঙ্গে একটি হেলথ কেয়ারের বিজ্ঞাপনে মডেল হিসেবে কাজ করেছি। সায়মন তারিক ভাইয়ের নির্দেশনায় নতুন আরও একটি কাজ করা হলো তাদের সঙ্গে। বেশ গোছানো, পরিপাটি একটি ইউনিটের সঙ্গে ভীষণ আন্তরিকতা নিয়ে কাজ করলাম। খুব আশাবাদী নতুন এ কাজটি নিয়ে।” 

আরো পড়ুন:

কেমন আছেন সাবিনা ইয়াসমীন

ইসলাম ধর্মের রীতি মেনে বিয়ে করবেন রাখি

নির্মাতা সায়মন তারিক জানান, শিগগিরই বিজ্ঞাপনটি প্রচারে আসবে।

চিত্র গ্রাহক হিসেবে ছিলেন ইবাদ আলিম ও মাসুদ পারভেজ সবুজ। যাযাবর সজীব এর গল্প অবলম্বনে বিজ্ঞাপনের আরেকটি পার্টে অংশগ্রহণ করে শিল্পী হিসাবে আর জে নিরব, অভিনেত্রী লাবণ্য লিজা, হারুন রশিদ বান্টি, জাহানারা আহমেদ ও ডলি। এর জিঙ্গেল লিখেন সুদীপ কুমার দীপ। সংগীত পরিচালক অপু আনাম ড্রেস ডিজাইনার ও কোরিওগ্রাফার গৌতম সাহা।

ঢাকা/রাহাত/লিপি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর স য়মন ত র ক ক জ কর

এছাড়াও পড়ুন:

প্রত্যাবর্তনে প্রমাণের চ্যালেঞ্জ বিজয়ের

২০১৩ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক হয় এনামুল হক বিজয়ের। এরপর গত এক যুগে মাত্র ৫টি টেস্ট খেলেছেন। ১০ ইনিংসে মোট রান মাত্র ১০০। নেই কোনো হাফ সেঞ্চুরি। সর্বোচ্চ ইনিংস ২৩ রানের। একজন টপঅর্ডার ব্যাটারের জন্য পরিসংখ্যানটা বড্ড বেমানান। 

অবশ্য অনেকের অভিযোগ, পর্যাপ্ত সুযোগ পাননি বিজয়। যে সুযোগগুলো পেয়েছেন তার অধিকাংশ দলের আপৎকালীন সমস্যা সমাধানের নিমিত্তে। এবারও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজের মাঝপথে তাঁকে ডাকা হয়েছে টপ অর্ডারের ব্যর্থতায়। ৩২ বছর বয়সী বিজয় কী পারবেন চ্যালেঞ্জ নিয়ে জাতীয় দলে জায়গাটা পাকা করতে? 

বিজয় সর্বশেষ টেস্ট দলে ছিলেন ২০২২ সালের জুনে উইন্ডিজ সফরে। প্রায় ৮ বছর পর একটি টেস্ট খেলার সুযোগ পেয়ে ক্যারিয়ার সেরা ২৩ রানের ইনিংসটি খেলেছিলেন তিনি। ওই টেস্টে অবশ্য ওপেন করার সুযোগ পাননি, চারে খেলেছিলেন। এবার বিজয় নজর কেড়েছেন মূলত প্রিমিয়ার লিগে দারুণ ব্যাটিং করে। গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের হয়ে ১৪ ইনিংসে ৪টি করে সেঞ্চুরি ও হাফ সেঞ্চুরিতে ৭৯.৪৫ গড়ে লিগে সর্বোচ্চ ৮৭৪ রান করেছেন তিনি। 

এরমধ্যে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে সব ফরম্যাটে সেঞ্চুরির হাফ সেঞ্চুরি করেছেন, গত ম্যাচে সেঞ্চুরি করে সংখ্যাটা ৫১ তে নিয়ে গেছেন। প্রশ্ন উঠেছে, সাদা বলে পারফর্ম করে কী তিনি লাল বলের ক্রিকেটে সুযোগ পেয়ে গেলেন? অবশ্য ইদানীং প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটেও দারুণ পারফর্ম করেছেন বিজয়। 

সর্বশেষ জাতীয় লিগের ৭ ম্যাচের ১৩ ইনিংসে ১ সেঞ্চুরি ও ৬ ফিফটিতে আসরের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৭০০ রান করেছিলেন তিনি। এরপর বিপিএল টি২০তেও ভালো করেছিলেন তিনি। চট্টগ্রাম টেস্টে বিজয় ডাক পাওয়ায় তাঁর দল গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের একটু ক্ষতি হয়ে গেল। ২৬ এপ্রিল মোহামেডানের বিপক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে দুর্দান্ত ফর্মে থাকা অধিনায়ককে পাবে না তারা। 

ঘরোয়া ক্রিকেটে লম্বা সময় ধরে বিজয় ছন্দে আছেন বলে সুযোগ পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচক গাজী আশরাফ হোসেন লীপু। সে সঙ্গে সিলেট টেস্ট ওপেনারদের ব্যর্থতাও বড় কারণ, ‘প্রথম টেস্টে (ওপেনাররা) ব্যর্থ হওয়ায় একটা সুযোগ তৈরি হয়েছে। এছাড়া ঘরোয়া ক্রিকেটে সব ফরম্যাটে বিজয় ছন্দে আছে। আমরা তো এমনিতেই ফর্মের সংকটে ভুগি। ফর্মে থাকা কাউকে সেভাবে পাই না।’ 

তবে তিন বছর আগেও ঘরোয়া ক্রিকেটে ফর্মে ছিলেন বলে আবার টেস্ট দলে ডাক পেয়েছিলেন। মাঠে নেমে তেমন কিছু করতে পারেননি। এবার বিজয়কে অন্য রকম মনে হচ্ছে প্রধান নির্বাচকের, ‘‘বিজয় এখন খুব আত্মবিশ্বাস নিয়ে খেলছে। টেস্ট ওপেনারদের মাঝে যে টেম্পারামেন্ট দেখতে চাই, সেটি তার মাঝে দেখেছি। এই সিরিজ শেষে নিউজিল্যান্ড ‘এ’ দলের বিপক্ষেও তাকে খেলাব।’’ প্রধান নির্বাচকের কথাতে স্পষ্ট যে বিজয়কে লম্বা সময়ের জন্য চিন্তা করছেন তারা। 

তিন বছর পর আবার টেস্ট দলে সুযোগ পাওয়া বিজয় অবশ্য খুব বেশি কিছু বললেন না, ‘জাতীয় দলে ভালো খেলতে চাই। এজন্য সবার দোয়া চাই।’ তাঁকে যেজন্য সিরিজের মাঝপথে দলে নেওয়া হয়েছে, সে কাজটা করতে চান তিনি, ‘দলের প্রয়োজন যেন মেটাতে পারি, দেশকে যেন জেতাতে পারি, এটাই এবার চাওয়া।’ বিজয়ও এবার অনেক পরিণত। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • স্মৃতি ও শ্রদ্ধার অনন্য আয়োজন
  • ছাত্র আন্দোলন: হত্যাচেষ্টা মামলায় কুষ্টিয়া পৌরসভার সার্ভেয়ার গ্রেপ্তার
  • সংস্কার আর দুর্নীতি কি একসঙ্গে চলতে পারে
  • পারভেজ হত্যার প্রধান আসামি মেহেরাজ পাঁচ দিনের রিমান্ডে
  • প্রতি সপ্তাহে দেখা করার শর্তে বিচ্ছেদ এড়াচ্ছেন গার্দিওলা 
  • ‘কারাগার’ নির্মাতা শাওকীর সিরিজে শাশ্বত ও চঞ্চল 
  • প্রত্যাবর্তনে প্রমাণের চ্যালেঞ্জ বিজয়ের
  • একসঙ্গে বিষপানে স্ত্রীর মৃত্যু, স্বামী হাসপাতালে
  • একক প্রার্থী দিয়ে ভোটে লড়তে চায় ৫ ইসলামপন্থী দল, জামায়াতের সিদ্ধান্ত পরে
  • ‘কাউকে চড় মারলে অসুবিধা নেই, চুমু খেলেই যত দোষ’