মির্জাগঞ্জ ইঞ্জিনিয়ার্স সোসাইটির সভাপতি আমিনুল, সম্পাদক সুশান্ত
Published: 1st, February 2025 GMT
পটুয়াখালী জেলার মির্জাগঞ্জ উপজেলার ইঞ্জিনিয়ারদের সংগঠন মির্জাগঞ্জ ইঞ্জিনিয়ার্স সোসাইটির (২০২৫-২০২৬) সালের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়েছে।
শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) সংগঠনের এক সভায় প্রকৌশলী আমিনুল ইসলামকে সভাপতি ও প্রকৌশলী সুশান্ত সাহাকে সাধারণ সম্পাদক করে ৩৩ সদস্য বিশিষ্ট কার্যনির্বাহী পরিষদের কমিটি গঠন করা হয়।
এতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব পালন করেন সংগঠনের উপদেষ্টা প্রকৌশলী নাসের ফয়সাল।
কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন, সিনিয়র সহ- সভাপতি প্রকৌশলী মো.
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা প্রকৌশলী মো. আবু বকর সিদ্দীক, প্রকৌশলী সৈয়দ রাশেদুল হাসান রেজা, প্রকৌশলী সুমন মিয়া পলাশ ও স্থপতি মো. ইমাদুল হক প্রমুখ।
ঢাকা/এএএম/টিপু
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ল ইসল ম স গঠন গঠন ক
এছাড়াও পড়ুন:
ছোট পোশাক পরলেই মা খারাপ না, এটা আমার ছেলে জানুক: প্রিয়াঙ্কা
ভারতীয় বাংলা সিনেমার আলোচিত অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা সরকার। ভালোবেসে বিয়ে করেছেন টলিউডের চিত্রনায়ক রাহুল ব্যানার্জিকে। তাদের সংসারে রয়েছে সহজ নামের এক পুত্রসন্তান। বিয়ে-বিচ্ছেদ থেকে আবার সংসারে ফেরা— সব কিছু নিয়েই তুমুল সমালোচিত হয়েছেন এই দম্পতি।
কখনো সংসার জীবন নিয়ে, কখনো সাহসী পোশাকে ফটোশুট করে ট্রলের শিকার হয়েছেন প্রিয়াঙ্কা সরকার। এসব বিষয় কীভাবে দেখেন, কীভাবে সামাল দেন ‘চিরদিনই তুমি যে আমার’খ্যাত এই তারকা? এক সাক্ষাৎকারে এ নিয়ে কথা বলেছেন প্রিয়াঙ্কা।
প্রিয়াঙ্কা সরকার বলেন, “আগে এই বিষয়গুলো অনেক বেশি প্রভাব ফেলত। কিন্তু এখন আমাকে আর এগুলো প্রভাবিত করে না। স্যোশাল মিডিয়ায় মানুষ এখন খুব গুরুত্ব পেতে চান। তাদের মনে হয়, একটা নেতিবাচক মন্তব্য করলে তার পরিবর্তে আরো বেশ কয়েকটা মন্তব্য করবেন অন্যরা, ফলস্বরূপ তার রিচ বাড়বে। একটা পোস্ট করলে চারটা বাজে কমেন্টের সঙ্গে ছয়টা ভালো কমেন্টও আসে। আমি ভালো কমেন্টগুলোকে উৎসাহ দেওয়ার চেষ্টা করি। তাতে আমি ভালো থাকি। তবে চোখে সবই পড়ে, পোশাক থেকে ব্যক্তিগত জীবন সবটা নিয়েই তারা মন্তব্য করেন।”
আরো পড়ুন:
লোকগুলো অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করছিল: জিৎ
চুমু তো একা খাওয়া যায় না, কৌশানীর সঙ্গে চুম্বন দৃশ্য নিয়ে পরমব্রত
উদাহরণ টেনে প্রিয়াঙ্কা সরকার বলেন, “আমাকে অনেকে মন্তব্য করেছিলেন, ‘একজন মা হয়ে এই ধরনের পোশাক কীভাবে পরতে পারে? বা বোল্ড ফটোশুট কীভাবে করতে পারেন?’ আমি কী পোশাক পরলাম সেটা দিয়ে তো মানুষটা কীরকম তা বিচার করা যেতে পারে না। আমার মনে হয়, আমি মা বলেই নির্দ্বিধায় আরো বেশি করে বোল্ড ফটোশুট সামনে আনব। কারণ আমার ছেলের জানা দরকার ছোট জামা বা একটা বোল্ড পোশাক পরেছে বলেই তার মা খারাপ মহিলা হয়ে যেতে পারে না। সে যদি নিজের মাকে ওই পোশাকে দেখে সম্মান করতে শেখে, তবেই বাইরে অন্য কোনো মহিলা সেই ধরনের পোশাক পরলে তাকে অসম্মান করবে না, সহজেই তাকে একটা তকমা দিয়ে দেবে না। আমি মা হিসেবে আমার সন্তানকে এইটুকু সহানুভূতিশীল তৈরি করার চেষ্টা করি।”
কষ্ট পেলে প্রিয়াঙ্কা তা কীভাবে সামলান? জবাবে এই অভিনেত্রী বলেন, “আমি ঈশ্বরে বিশ্বাস করি, খুব ঈশ্বরভক্ত। আসলে জীবন কখনো মসৃণ না। সেখানে অনেক ওঠাপড়া। এটা মেনে নিতে হবে, সেটা না থাকলেই বরং জীবন পানসে। কাজের জায়গা বলুন কিংবা সম্পর্ক, এই ওঠাপড়া না থাকলে একটা সময়ের পর আপনিও একঘেয়েমিতে ভুগবেন। এই ওঠাপড়া থেকে ভালো দিকটা আপনি নেবেন, না কি মন্দ দিকের ধাক্কায় অবসাদে ডুবে যাবেন, তা আপনার উপর নির্ভর করছে।”
খানিকটা ব্যাখ্যা করে প্রিয়াঙ্কা সরকার বলেন, “আমি অন্তত এই ওঠাপড়া থেকে ভালোটাই নেওয়ার চেষ্টা করি। খুব দুঃখের সময় আশায় বুক বেঁধেছি, এরপর ভালো কিছু হবে, হয়েছেও। খারাপ সময় থেকে শিক্ষা নেওয়ার চেষ্টা করেছি, কীভাবে ওই সময় অতিক্রম করতে হয়। কোনো মানুষের জীবনে শুধু খারাপ বা শুধু ভালো হয় না। লড়াইটা চালিয়ে যেতে হবে। খারাপ সময় আসলে মনে মনে বলি, এই সময়টাও কেটে যাবে। এই বিশ্বাস আঁকড়েই পথ চলছি। আমার অনুরাগীদেরও সেই বার্তাই দেব, ধৈর্য ধরতে হবে।”
ঢাকা/শান্ত