অবৈধভাবে বসবাসের অভিযোগে ভারতে ৩০ বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। 

শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) ভারতের কেরলের কোচি থেকে ২৭ জনকে ও জলপাইগুড়ি থেকে তিন জন বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করা হয়।  

পুলিশ জানিয়েছে, অবৈধ এসব বাংলাদেশি নাগরিকরা কোচির বিভিন্ন জায়গায় শ্রমিক হিসেবে কর্মরত ছিলেন এবং তারা পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দা বলে পরিচয় দিতেন। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদ করে বিস্তারিত তথ্য জানার চেষ্টা চলছে। 

জলপাইগুড়ি থেকে মোহাম্মদ হাবিব, মোহাম্মদ শমসের আলী ও আতিরুলকে গ্রেপ্তার করা হয়। এসময় তাদের কাছ থেকে হাইড্রোলিক কাটার, একটি প্লেন কাটার, একটি হাঁসুয়া ও দা জব্দ করা হয় বলে পুলিশ জানিয়েছে।  

অবৈধভাবে বসবাসের অভিযোগে গত কয়েক সপ্তাহ ধরে বিদেশি নাগরিকদের শনাক্তকরণে 'অপারেশন ক্লিন' নামে বিশেষ অভিযান চালাচ্ছে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের পুলিশ।

ঢাকা/সুচরিতা/ইভা

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

বিএনপি-জামায়াতকে কড়া হুঁশিয়ারি ছাত্রশিবিরের

বিএনপি ও জামায়াতকে কড়া হুঁশিয়ারি জানিয়েছেন ছাত্রশিবিরের নেতারা। চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রশিবিরের নেতারা বলেছেন, ‌বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীকে সতর্ক করছি, আপনারা কোনো সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার হলে যে সুপারিশ করেন, এটা বন্ধ করেন। আপনাদের পক্ষ থেকে কোনো সন্ত্রাসীর পক্ষে সুপারিশ করা আমরা আশা করি না।

গতকাল শুক্রবার ফ্যাসিস্ট সরকারের গুম, খুন, দুর্নীতিসহ রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ড এবং জুলাই গণহত্যার সঙ্গে জড়িতদের বিচারের দাবিতে চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রশিবিরের গণমিছিল অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় শিবিরের নেতারা এসব কথা বলেন।

তারা বলেন, আমরা কোনো দলের এ রকম নমনীয়তা প্রত্যাশা করি না। আপনাদের নমনীয়তার কারণে, আপনাদের সুশীলতার কারণে অন্তর্বর্তী সরকার একটা নির্বাচনের সরকার হয়ে যাচ্ছে, কিন্তু বিপ্লবী সরকার হচ্ছে না। আমরা আপনাদের বিপ্লবী সরকার হিসেবে দেখতে চাই।

এদিন আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদের পূর্ব গেট থেকে জুমার নামাজের পর গণমিছিল শুরু করে ছাত্রশিবির। মসজিদের সামনে থেকে লালদিঘী, কোতোয়ালি মোড় হয়ে নিউমার্কেট মোড়ে গিয়ে সমাবেশের মধ্য দিয়ে মিছিলটি শেষ হয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ