Samakal:
2025-01-31@20:44:18 GMT

সাগরদাঁড়ীর মধুমেলা

Published: 31st, January 2025 GMT

সাগরদাঁড়ীর মধুমেলা

দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সবচেয়ে বড় উৎসব সাগরদাঁড়ীর মধুমেলা।
আমাদের সংস্কৃতির ঐতিহ্য হলো মেলা। বাংলাসাহিত্যে অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তক মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের জন্মোৎসবকে ঘিরে এ মেলার আয়োজন হয়। এ বছর মহাকবির ২০১তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে ২৪ জানুয়ারি থেকে শুরু হয় সপ্তাহব্যাপী এ মেলা।
জানা যায়, ১৯১৯ সালে মধুসূদন দত্তের জীবনীগ্রন্থের লেখক নগেন্দ্রনাথ সোম তাঁর বন্ধুদের সঙ্গে নিয়ে সাগরদাঁড়ী এসে মধুসূদনের জন্মোৎসব উদযাপন করেন। তিনি তাঁর গ্রন্থ ‘মধু-স্মৃতি’র ভূমিকায় লিখেছেন, ‘মধুসূদনের জন্মতিথির উৎসব উপলক্ষে আমি বাঙ্গালা ১৩২৬ সনের ১২ মাঘ (১৯১৯ খ্রিষ্টাব্দ) তাঁহার জন্মভূমি সাগরদাঁড়ী গ্রামে অবস্থিতি করিয়াছিলাম।’ তখন থেকেই সাগরদাঁড়ীতে শুরু হয়েছিল মধুসূদন স্মরণানুষ্ঠানের। 
শুরু থেকে এই জন্মবার্ষিকী অনুষ্ঠানের জন্য সর্বস্তরের জনসাধারণের সমন্বয়ে গঠিত হতো ‘মধুসূদন জন্মবার্ষিকী উদযাপন কমিটি’। তারাই এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করত। তখন বলা হতো ‘মধুসূদন জন্মবার্ষিকী অনুষ্ঠান’ বা ‘মধুজয়ন্তী’। ১৯৭৩ সালের ২৫ জানুয়ারি সাগরদাঁড়ীতে দুই বাংলার খ্যাতিমান কবি-সাহিত্যিকের মিলনমেলায় তৎকালীন তথ্য ও বেতারমন্ত্রী মিজানুর রহমান চৌধুরী প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। ওইদিন উপস্থিত পল্লিকবি জসীম উদ্‌দীন তাঁর বক্তৃতায় উল্লেখ করেছিলেন, ‘মধুসূদন স্মরণোৎসব’। এর আগে থেকে এলাকার সাধারণ মানুষের কাছে তা পরিচিতি পায় ‘মাইকেল উৎসব’ নামে। ১৯৮১ সালে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প সংস্থা (বিসিক) মধুসূদন স্মরণোৎসব অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ শুরু করে। তারাই এটিকে ‘মধুমেলা’ নামকরণ করে। 
১৯৯৪ সালের ২৫ জানুয়ারি তৎকালীন রাষ্ট্রপতি আব্দুর রহমান বিশ্বাস মধুমেলার উদ্বোধন করেন। ওই বছর থেকে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় এ মেলার পৃষ্ঠপোষকতা শুরু করে। ২০০১ সাল থেকে এর আয়োজন করা হয় ‘যশোর জেলা প্রশাসন’ থেকে।  
এ বছর সাত দিনব্যাপী ‘মধুমেলা’য় ছিল মহাকবির জীবন ও সাহিত্য নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠান, সংগীত, নৃত্য, আবৃত্তি, নাটক পরিবেশনা। মেলাঙ্গনে ছিল যাত্রা, সার্কাস, পুতুল নাচ, জাদু প্রদর্শনী, মৃত্যুকূপ, নাগরদোলাসহ বিভিন্ন আয়োজন। ১৯৯৪ সাল থেকে মেলাঙ্গনের এক অংশে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আয়োজনে থাকে কৃষিমেলা। এলাকার কৃষকরা সারাবছর তাদের উৎপাদিত সেরা পণ্য নিয়ে মধুমেলার অপেক্ষায় থাকেন। এ ছাড়া কুটিরশিল্পসহ গ্রামীণ পণ্যের পসরা বসে মধুমেলায়।
সাতক্ষীরা থেকে মা-বাবার সঙ্গে মধুমেলা দেখতে আসা শিক্ষার্থী তাহসিনা ফারিয়া জানায়, ‘এবারই প্রথম মধুমেলায় এসেছি। মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত সম্পর্কে বইয়ে পড়েছি। এখানে এসে মধুসূদনের বসতভিটা, মধুপল্লি, কপোতাক্ষ নদসহ মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে অনেক মজা পেয়েছি।’ 
কেশবপুর উপজেলার কলাগাছি গ্রামের ইসরাফিল হোসেন বলেন, ‘এবারের মধুমেলায় ব্যতিক্রম ছিল কৃষিমেলা। সেখানে থাকা বিভিন্ন কৃষিপণ্য দেখে ভালো লেগেছে। বলা যেতে পারে, মেলার ভেতর আরেক মেলা।’
মা-বাবার সঙ্গে যশোর থেকে মধুমেলা দেখতে আসা শিক্ষার্থী আবির বিন হেলাল জানায়, ‘মেলায় এবারই প্রথম এসেছি। কৃষিমেলায় এসে ২৫ কেজি ওজনের মিষ্টিকুমড়া ও ছয় ফুট উচ্চতার ৩৭ কেজি ওজনের মানকচু দেখে ভালো লেগেছে। এ ছাড়া অন্যান্য কৃষিপণ্যও পছন্দ হয়েছে।’ 
সাগরদাঁড়ী মধুসূদন একাডেমির পরিচালক মধুসূদন গবেষক ও কবি খসরু পারভেজ বলেন, ‘দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সর্ববৃহৎ উৎসব মধুমেলা। কালে কালে মধুসূদন স্মরণোৎসব বাংলাদেশের একটি বড় লোকমেলায় রূপান্তরিত হয়েছে। যশোরবাসীর কাছে, কেশবপুরবাসীর কাছে, সাগরদাঁড়ীবাসীর কাছে অনেক বেশি উচ্ছ্বাস ও আনন্দের মেলা। এ মেলার মধ্য দিয়ে যেমন আমাদের সংস্কৃতির বিকাশের সুযোগ ঘটে, তেমনি আলোচনা অনুষ্ঠান থেকে মধুসূদনের জীবন ও সাহিত্য সম্পর্কে জানা-বোঝার সুযোগ ঘটে।’
সাগরদাঁড়ীর পোস্টমাস্টার মুফতি তাহেরুজ্জামান তাছু বলেন, ‘মধুমেলা উপভোগ করার জন্য শুরুতেই সাগরদাঁড়ী এলাকাসহ চারপাশের গ্রামে আত্মীয়স্বজন আসতে শুরু করে। অনেকেই মেয়ে-জামাই, বন্ধু-বান্ধবসহ আত্মীয়দের দাওয়াত দেন। আত্মীয়দের রসপিঠা খাওয়ানোর জন্য মেলার এক মাস আগে থেকে চালের গুঁড়া তৈরির কাজ শুরু হয়ে যায়। মেলার সময় প্রতিটি বাড়িতে উৎসবের আমেজ বিরাজ করে। মধুমেলায় কয়েক লাখ দর্শনার্থী ও মধুপ্রেমীর সমাগম ঘটে।’
মধুপল্লির কাস্টডিয়ান হাসানুজ্জামান বলেন, ‘মধুমেলা উপলক্ষে মধুপল্লি সুন্দরভাবে সাজানো হয়েছে। দর্শনার্থীরা মধুপল্লিতে কবির ভাস্কর্য, প্রসূতিস্থল, কাছারিবাড়ি, স্মৃতিবিজড়িত আসবাব ও ব্যবহার্য জিনিসপত্র দেখতে পারছেন।’
কেশবপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও মধুমেলা উদযাপন কমিটির সদস্য সচিব মো.

জাকির হোসেন বলেন, ‘মধুমঞ্চে সপ্তাহব্যাপী কেশবপুর ও যশোরের শিল্পীগোষ্ঠীর পাশাপাশি দেশবরেণ্য কবি, সাহিত্যিক ও শিল্পীরা অংশ নেন। দর্শনার্থীদের মধুমেলা উপভোগ করতে যাতে কোনো অসুবিধা না হয়, তার জন্য সব ব্যবস্থা গ্রহণ করা থাকে।’ v

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ক শবপ র র জন ম ন র জন র জন য স গরদ

এছাড়াও পড়ুন:

ইজতেমায় পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে র‌্যাব

বিশ্ব ইজতেমা উপলক্ষে পর্যাপ্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করেছে এলিট ফোর্স র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন-র‌্যাব। ইজতেমা এলাকাসহ পার্শ্ববর্তী এলাকাগুলোতে নিয়মিত টহল জোরদার ও সাদা পোশাকে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করতে পর্যাপ্ত র‌্যাব সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) দুপুরে র‌্যাব হেডকোয়ার্টার থেকে জানানো হয়, সার্বিকভাবে সব ধরনের ঝুঁকি পর্যালোচনা করে সার্বক্ষণিক নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিতে অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি র‌্যাবও নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করবে। 

রাজধানী ঢাকার সন্নিকটে তুরাগ নদীর তীরে মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের জন্য আয়োজিত বিশ্ব ইজতেমায় বিদেশি মুসলমানসহ সারা দেশ থেকে বিপুল সংখ্যক ধর্মপ্রাণ মুসলমান অংশগ্রহণ করে থাকেন। প্রতি বছর ইজতেমা উপলক্ষে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে অসংখ্য দেশি-বিদেশি মুসল্লির আগমন ঘটে। 

এ বছর তিন ধাপে ৩ দিন করে ইজতেমা মোট ৯ দিন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। প্রথম ধাপে ৩১ জানুয়ারি থেকে ২ ফেব্রুয়ারি, দ্বিতীয় ধাপে ৩-৫ ফেব্রুয়ারি এবং তৃতীয় ধাপে ১৪-১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে। 

সুষ্ঠু ও নির্বিঘ্ন বিশ্ব ইজতেমা আয়োজন নিশ্চিতে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে র‌্যাব ফোর্সেস অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, প্রশাসন, গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর সাথে সমন্বয় করে সার্বক্ষণিক কাজ করে যাচ্ছে। 

র‌্যাব জানায়, সামগ্রিকভাবে আসন্ন বিশ্ব ইজতেমার নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে র‌্যাব ফোর্সেস সদর দপ্তর, র‌্যাব-১ সহ ঢাকাস্থ ৫টি ব্যাটালিয়ন আগামী ৩০ জানুয়ারি হতে ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এবং ১৩ ফেব্রুয়ারি হতে ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মোতায়েন থাকবে। ইজতেমা এলাকার সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা সার্বক্ষণিকভাবে মনিটরিং করতে কন্ট্রোল রুম স্থাপন করা হয়েছে। এ ছাড়া র‌্যাব সদর দপ্তর হতে সার্বিক পরিস্থিতি মনিটরিং করা হবে। 

ইজতেমা মাঠ ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকাসমূহে সাদা পোশাকে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি ও ইউনিফর্মে টহল বৃদ্ধি করে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হচ্ছে। পাশাপাশি সুইপিং টিম দ্বারা তল্লাশি কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। যে কোনো উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য র‌্যাবের স্পেশাল টিম, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট এবং পর্যাপ্ত স্ট্রাইকিং ও রিজার্ভ ফোর্স সার্বক্ষণিকভাবে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সমগ্র ইজতেমা ময়দান ঘিরে উঁচু ভবনসমূহে বাইনোকুলারসহ র‌্যাব সদস্য নিয়োগ এবং র‌্যাবের অবজারভেশন পোস্ট স্থাপন করা হয়েছে। 

এ ছাড়াও, র‌্যাব কর্তৃক ইজতেমাস্থলে পর্যাপ্ত সংখ্যক সিসিটিভির মাধ্যমে সার্বক্ষণিকভাবে সমগ্র ইজতেমা এলাকা মনিটরিং করা হচ্ছে। নৌ-পথে যে কোনো বিশৃঙ্খলা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড রোধকল্পে চলমান টহলের পাশাপাশি সার্বক্ষণিক নৌ-টহল পরিচালনা করা হচ্ছে। যে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা রোধে তিন ধাপে আয়োজিত ইজতেমা মধ্যবর্তী সময়ে কঠোর সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। 

ইজতেমা এলাকার আশপাশে উচ্ছৃঙ্খলতা, মাদকসেবন, ছিনতাই, পকেটমার, মলমপার্টি ইত্যাদির দৌরাত্ম্য বন্ধ করতে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। বিদেশি মুসল্লিদের নিরাপত্তার জন্য বিদেশি খিত্তা এলাকায় অবৈধ অনুপ্রবেশ রোধে সতর্ক দৃষ্টি ও নজরদারি রাখা হয়েছে। 

মুসল্লিদের গাড়ি পার্কিং এলাকাসহ ইজতেমা এলাকায় অবৈধ টোল বা চাঁদা আদায় করতে না পারে, সে বিষয়ে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ইজতেমামুখী যানবাহন ও যাত্রীদের তল্লাশির জন্য চেরাগআলী বাসস্ট্যান্ড, টঙ্গী কালীগঞ্জ রোড, উত্তরা নর্থ টাওয়ারের সম্মুখে এবং আশুলিয়া কামারপাড়া এলাকায় নিয়মিত চেকপোস্ট স্থাপন করে তল্লাশি কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। 

ইজতেমা এলাকায় র‌্যাবের চিকিৎসাকেন্দ্র সার্বক্ষণিকভাবে সকলের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। র‌্যাবের পর্যাপ্ত সংখ্যক মেডিকেল টিম এবং অ্যাম্বুলেন্স সার্বক্ষণিকভাবে আগত মুসল্লিদের চিকিৎসাসেবা প্রদানে নিয়োজিত থাকবে। 

বিশ্ব ইজতেমার আখেরি মোনাজাতের দিনে আগত ও ঘরমুখী মুসল্লিরা যাতে হয়রানির শিকার না হয়, সেজন্য র‌্যাবের নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা চলমান থাকবে। বিশ্ব ইজতেমা কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে রাষ্ট্র ও ধর্মবিরোধী অপপ্রচার/গুজব রোধে র‌্যাবের সাইবার মনিটরিং টিম অনলাইনে নজরদারি অব্যাহত রাখছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিনষ্ট করতে কোনো ব্যক্তি/স্বার্থান্বেষী মহলের অপচেষ্টা/অপপ্রচার কঠোরহস্তে দমন করতে প্রস্তুত রয়েছে র‌্যাব। 

এ ছাড়াও যে কোনো প্রকার বিশৃঙ্খলা দেখা দিলে র‌্যাবের সহযোগিতা পেতে টহল ইনচার্জ অথবা দায়িত্বপ্রাপ্ত র‌্যাব ব্যাটালিয়নকে অবহিত করণসহ র‌্যাবকে (র‌্যাব কন্ট্রোল রুমের হটলাইন নম্বরে মোবাইল: ০১৭৭৭৭২০০২৯) জানানোর জন্য সর্বসাধারণকে অনুরোধ করা হয়েছে।

ঢাকা/মাকসুদ/এনএইচ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বইমেলা উপলক্ষে ঢাবিতে যানবাহন প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা শিথিল
  • সরস্বতি পূজা উপলক্ষে গোপালগঞ্জে জমজমাট প্রতিমার হাট
  • ১৯৯৪ সালে শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা: আসামিদের আপিলের রায় ৫ ফেব্রুয়ারি
  • ‘স্বপ্ন’ গুলশান-১ শাখার দশম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
  • ইজতেমায় পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে র‌্যাব
  • ইজ‌তেমা উপলক্ষে চলবে বি‌শেষ ট্রেন
  • ভারতে কুম্ভমেলায় পদপিষ্ট হয়ে ৪০ জনের মৃত্যু
  • মধ্যরাতে শুরু খোকসার ঐতিহ্যবাহী কালীপূজা
  • ইজতেমার মাঠ প্রস্তুত, মুসল্লিরা আসবেন আজ থেকে