Samakal:
2025-01-31@21:00:40 GMT

মেলায় আসা নতুন ১৮ বই

Published: 31st, January 2025 GMT

মেলায় আসা নতুন ১৮ বই

পিঁপড়া বাহিনী ও ঘাসফড়িং
রূপকথা। পুনর্কথন: হাসান হাফিজ। ছবি: নাজমুল আলম মাসুম। দাম: ৩৫০ টাকা। প্রকাশক:  ময়ূরপঙ্খি।
ছড়াসমগ্র
লেখক: ফারুক নওয়াজ। 
ছবি: ধ্রুব এষ। দাম: ৫০০ টাকা। প্রকাশক: জিনিয়াস।  
ছোলেমাল মামার গোলেমাল কাণ্ড
কিশোর উপন্যাস। লেখক: ফারুক হোসেন। ছবি: ফারজানা পায়েল। দাম: ২৫০ টাকা। প্রকাশক: ছোটদের সময়।
আমার গাছ মা
গল্পের বই। লেখক: আমীরুল ইসলাম। ছবি: ধ্রুব এষ। দাম: ১০০ টাকা। প্রকাশক: চিরন্তন।  
দাড়িওলা ভূতনাথ
গল্পের বই। লেখক: আলীম আজিজ। ছবি: ধ্রুব এষ। দাম: ২০০ টাকা। প্রকাশক: কাকাতুয়া।
বিড়াল এখন বাঘের পেটে
ছড়া-কবিতার বই। লেখক: জুলফিকার শাহাদাৎ। ছবি: নাজমুল আলম মাসুম। দাম: ১৫০ টাকা। প্রকাশক: পাপড়ি।  
মালাইবরফ 
গল্পের বই। লেখক: রওশন আরা মুক্তা। ছবি: ধ্রুব এষ। দাম: ২০০ টাকা। প্রকাশক: কাকাতুয়া।
দুধরাজ বাঘরাজ
কিশোর উপন্যাস। লেখক: স.

ম. শামসুল আলম। ছবি: ফারজানা পায়েল। দাম: ২৫০ টাকা। 
প্রকাশক: ছোটদের সময়।
বেড়াল কখন ঘাস খায়
গল্পের বই। লেখক: অদ্বৈত মারুত। ছবি: মিল্টন সরকার। দাম: ২০০ টাকা। প্রকাশক: শৈশব।
ম্যাও‌য়ের কত সাহস 
গল্পের বই। লেখক: রিদওয়ান আক্রাম। ছবি: মিল্টন সরকার। দাম : ২০০ টাকা। প্রকাশক: শৈশব।  
মায়ের হাসি ভালোবাসি
ছড়ার বই। লেখক: গাজী তানভীর আহমদ। ছবি: হাশেম খান। দাম: ৩০০ টাকা। প্রকাশক:  জিনিয়াস। 
নতুন বন্ধু
ছড়ার বই। লেখক: মামুন সারওয়ার। ছবি: পার্বতী ঘোষ। দাম: ১৫০ টাকা। প্রকাশক: দোলন।
উনিশ রকম মামা আমার 
গল্পের বই। লেখক: মুহম্মদ জাফর ইকবাল। ছবি: মেহেদী হক। দাম: ২৮০ টাকা। প্রকাশক: বিদ্যানন্দ। 
জোড়া চাবির রহস্য 
কিশোর উপন্যাস। লেখক: খায়রুল আলম রাজু। ছবি: আলমগীর জুয়েল। দাম: ২২০ টাকা। প্রকাশক : পাপড়ি। 
জাদুর ফেরিওয়ালা
গল্পের বই। লেখক: আবেদীন জনী। ছবি: আলমগীর জুয়েল। দাম: ১০০ টাকা। প্রকাশক: সাহিত্যদেশ। 
জুটুন মামার বাঘযাত্রা
গল্পের বই। লেখক: আশিক মুস্তাফা। ছবি: নিয়োজ চৌধুরী তুলি। দাম : ২০০ টাকা। প্রকাশক: শৈশব।  
বোকা ফড়িং
ছড়ার বই। লেখক: এরশাদ জাহান। ছবি: মোমিন উদ্দীন খালেদ। দাম: ১০০ টাকা। প্রকাশক: পাপড়ি।
বাবির গাড়ি বুম বুম
গল্পের বই। লেখক: রাজিয়া সুলতানা। ছবি: রেহনুমা প্রসূন। দাম: ১৭০ টাকা। প্রকাশক: ময়ূরপঙ্খি। n 
 

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: বই ২০০ ট ক ল আলম

এছাড়াও পড়ুন:

মনিরামপুরের মৌমাছি বাড়ি!

বাড়িটি ঘিরে রেখেছে মৌমাছির ছোট বড় অনেকগুলো মৌচাক। বারান্দাসহ বিভিন্ন স্থানে ঝুলছে ২৩টি মৌমাছির বড়বড় চাক। এসব মৌমাছি বছরের আটমাস ধরে থাকে বাড়িটিতে। বাড়িটি এখন এলাকায় মৌমাছি বাড়ি হিসেবে পরিচিত।

কেউ মৌমাছি দেখতে, আবার কেউবা ছবি তুলতে যান বাড়িটিতে। পরিবারের সদস্যদের মতোই মানুষের সঙ্গে মিলেমিশে বসবাস করছে মৌমাছি। প্রাকৃতিকভাবে বনের মৌমাছি আর পরিবারটির সদস্যদের মাঝে এই ভালোবাসার বন্ধন গড়ে উঠেছে ছয় বছর আগে।

যশোরের মনিরামপুর উপজেলার খানপুর ইউনিয়নের শেখ পাড়া খানপুর গ্রামের ইসাহক আলীর ছেলে আলমগীর হোসেন নিজ বাড়িতে সন্তানের মতো লালন-পালন করছেন মৌমাছির ২৩টি দলকে। পরিবারটির সঙ্গে মিলেমিশে একাকার হয়ে আছে কয়েক লাখ মৌমাছি। 

আলমগীর হোসেন বলেন, “ছয় বছর আগে হঠাৎ বাড়ির বিভিন্ন স্থানে সাত-আটটি চাক তৈরি করে মৌমাছির দল। এরপর থেকে প্রতি বছরই নির্দিষ্ট সময়ে মৌমাছির দলগুলো বাড়িতে চলে আসে এবং চাক তৈরি করে।” 

তিনি আরও বলেন, “দোতলা বাড়ির বারান্দা, দেওয়ালসহ বিভিন্ন স্থানে চাক তৈরি করে মৌমাছিরা। বছরান্তে চাকের সংখ্যা বাড়ছে। এবার ২৩টি চাক বেঁধেছে মৌমাছির দল। আমাদের পরিবারেরই অংশ তারা। মৌমাছির সঙ্গে পরিবারের সদস্যরা মিশে গেছে। আমার বাবা বেশিরভাগ সময় তাদের দেখাশোনা করে। তাদের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে কিনা দেখে, আমিও দেখি। মৌমাছিরাও কাউকে হুল ফোটায় না।”

তিনি বলেন, “প্রতি বছর নির্দিষ্ট সময়ে চলে আসে মৌমাছি গুলো। এভাবে চলছে গত ছয় বছর ধরে। আট মাসে দুইবার মৌমাছির চাক থেকে মধু সংগ্রহ করি। বছরে প্রায় ৫০ হাজার টাকার মধু বিক্রি হয়।”

আলমগীরের ফুফু আছিয়া খাতুন বলেন, “প্রথম দিকে ভয় পেলেও এখন আর ভয় লাগে না। কেননা মৌমাছি আমাদের কাউকে আক্রমণ করে না।” 

মনিরামপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাহমুদা আক্তার বলেন, “এটি মেইলিসিরা প্রজাতির মৌমাছি। এই মৌমাছি প্রকৃতি ও পরিবেশ বোঝে। যেখানে নিরাপত্তা, বাঁচার পরিবেশ ও খাবারের ভালো সুব্যবস্থা থাকে সেখানেই মূলত তারা বাসাবাঁধে। এগুলো সুন্দরবনের মৌমাছি। এক বছর যেখানে বাসা বাঁধে নির্দিষ্ট সময় পার হওয়ার পর চলে যাওয়ার সময় সেখানে কিছু আলামত রেখে যায়। পরের বছর সেখানেই ফিরে আসে।”

ঢাকা/প্রিয়ব্রত/এস

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • মনিরামপুরের মৌমাছি বাড়ি!