Samakal:
2025-04-02@21:32:15 GMT

জকিগঞ্জের সড়ক পথের দুরবস্থা

Published: 31st, January 2025 GMT

জকিগঞ্জের সড়ক পথের দুরবস্থা

সিলেটের জকিগঞ্জে ২০২২ সালের ভয়াবহ বন্যায় উপজেলার অধিকাংশ গ্রামীণ সড়ক বিধ্বস্ত হয়। পাশাপাশি ব্যাপক ক্ষতি হয় অর্ধ শতাধিক ব্রিজ ও কালভার্টের। এ ছাড়া ২০২৩২০২৪ সালে সিলেট অঞ্চলে বছরে একাধিকবারের বন্যায় অনেক ঘরবাড়ি ও ফসলি জমির ক্ষয়ক্ষতিসহ যোগাযোগ ব্যবস্থার ব্যাপক অবনতি হয়। উপজেলার বেশ কয়েকটি ছোট-বড় গুরুত্বপূর্ণ সড়কের করুণ দশা জনমনে অস্বস্তির জন্ম দেয়। জনসাধারণের দৈনন্দিন চলাচল ও পরিবহন ব্যবস্থা প্রায় অচল হয়ে পড়েছে। কোথাও পাকা রাস্তা ভেঙে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে, রাস্তার পিচ উঠে গেছে। আবার অনেক জায়গায় রাস্তার পুরো অংশ ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে। এ অবস্থায় বেশির ভাগ সড়ক যানবাহন চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এতে ব্যবসা-বাণিজ্যসহ দৈনন্দিন কাজ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। সাধারণ মানুষ এসব সমস্যা সমাধানে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছে। আমি স্থানীয় সরকার ও প্রকৌশল অধিদপ্তরের আরসিআইপি প্রকল্পে সার্ভেয়ার হিসেবে কাজ করার সুবাদে এলজিইডির অন্তর্ভুক্ত সবক’টি সড়ক পরিদর্শনের সুযোগ হয়েছে। জকিগঞ্জ উপজেলার ৯টি ইউনিয়নে এলজিইডির আওতায় ছোট-বড় মোট ৩২৬টি  সড়ক রয়েছে। যার মধ্যে এক-তৃতীয়াংশ সড়ক এখনও কাঁচা। বিগত ২০২২, ২০২৩ ও ২০২৪ সালের উপর্যুপরি বন্যায় উপজেলার অধিকাংশ কাঁচা ও পাকা সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে উপজেলা সদর ইউনিয়ন, সুলতানপুর ও কশকনকপুর ইউনিয়নে ক্ষতির পরিমাণ সবচেয়ে বেশি। সুলতানপুর ইউনিয়নের থানাবাজার-বিলপার সড়ক ও ইলাবাজ-তিরাশি সড়কসহ গ্রামীণ পাকা সড়কের অধিকাংশই ভেঙে 
চুরমার। উপজেলার দুটি অন্যতম প্রধান সড়ক জকিগঞ্জ-জিরো পয়েন্ট সড়ক ও জকিগঞ্জ-পল্লীশ্রী-কালীগঞ্জ বাজার সড়ক পানির তীব্র স্রোতে একেবারে বিধ্বস্ত। সড়কের বাজার-বৈরাগী বাজার-বরইতল সড়কের মধ্যবর্তী যশা এলাকায় প্রায় ৩০ মিটার রাস্তা ভেঙে দুই দিকের হাওড়ের পানি চলাচল করে। ওই স্থানে স্থানীয় জনসাধারণ বাঁশের সাঁকো তৈরি করে যাতায়াত করে থাকে। বর্ষা মৌসুমে ওই এলাকার মানুষকে সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হয়। একটি ব্রিজের অভাবে বর্ষা মৌসুমে এলাকার মানুষকে উল্টো রাস্তা ধরে প্রায় ২৫ কিলোমিটার ঘুরে আটগ্রাম সড়ক হয়ে জকিগঞ্জ আসতে হয়। এতে মানুষের আর্থিক ব্যয় ও ভোগান্তি দুটোই বেড়েছে সমান তালে।

আব্দুর রশিদ
ভূমি সার্ভেয়ার
শিক্ষার্থী- সিলেট সরকারি কলেজ, সিলেট।
মোবাইলঃ ০১৭০৫৬৪৩৩৮৫
 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: উপজ ল র সড়ক র

এছাড়াও পড়ুন:

চীনের বিবাহসংকট কেন সবার মাথাব্যথার কারণ

চীনে নতুন বিয়ের সংখ্যা গত বছর এক-পঞ্চমাংশ কমেছে। এটি ইঙ্গিত করে, ২০২৪ সালে দেশটির সরকারিভাবে নিবন্ধিত ৯ দশমিক ৫৪ মিলিয়ন জন্মের সংখ্যা ২০২৫ সালে কমে ৭ দশমিক ৩ থেকে ৭ দশমিক ৮ মিলিয়নের মধ্যে নেমে আসতে পারে। ফলে বিশ্ব জনসংখ্যার ১৭ দশমিক ২ শতাংশ চীন থেকে এলেও বৈশ্বিক জন্মহার অনুযায়ী দেশটির অংশীদারি ৬ শতাংশের কম হবে, যা নাইজেরিয়ার সমান। 

চীনে জন্মহার কমতে থাকায় ২০২৫ সালে প্রত্যাশিতভাবে প্রতি নারীতে এটি মাত্র শূন্য দশমিক ৯-এ নেমে আসবে, অথচ একটি দেশের জনসংখ্যা স্থিতিশীল রাখতে হলে প্রয়োজন কমপক্ষে ২ দশমিক ১ জন। অর্থাৎ চীনের জনসংখ্যা ভবিষ্যতে দ্রুত হ্রাস পেতে পারে। ২০১৬ সালে চীনা সরকার যে জন্মহার অনুমান করেছিল, এখনকার পরিস্থিতি তার অর্ধেকের কম। এই সংকট এতটাই উদ্বেগজনক হয়ে উঠেছে গত মাসের শুরুতে চীনের প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াং ঘোষণা করেছেন, সরকার জন্মহার বাড়ানোর জন্য নতুন নীতিমালা চালু করবে।

তবে বিয়েসংকট এ প্রচেষ্টাকে কঠিন করে তুলবে। ২০১৩ সালে চীনে ১ দশমিক ৩৪ কোটি দম্পতি বিয়ে করেছিলেন। আর ২০২৪ সালে তা কমে ৬১ দশমিক ১০ লাখে নেমে এসেছে। ২০২০-২৪ সালে করোনার কঠোর বিধিনিষেধের কারণে কিছু ব্যতিক্রম দেখা গেলেও সামগ্রিকভাবে দেশটিতে বিয়ের হার উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। 

২০১৩ সালে প্রতি হাজারে বিয়ের হার ছিল ৯ দশমিক ৯। এটি ২০২৪ সালে কমে ৪ দশমিক ৩ শতাংশে নেমেছে। তুলনামূলকভাবে ২০২৩ সালে তাইওয়ানে এই হার ছিল ৫ দশমিক ৪ এবং যুক্তরাষ্ট্রে ৬ দশমিক ১। 

চীনে জন্মহার কমে যাওয়ার পেছনে কোনো একক কারণ নেই, বরং একাধিক কারণ একসঙ্গে কাজ করছে, যা দেশটির নেতৃত্বের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর মূল কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে সন্তান জন্মদানে সক্ষম বয়সী মানুষের সংখ্যা কমে যাওয়া, মানুষের জীবনযাত্রার ধরন বদলে যাওয়া, দীর্ঘদিন এক সন্তান নীতি চালু থাকায় মানুষের মধ্যে কম সন্তান নেওয়ার মানসিকতা গড়ে ওঠা, দেশে নারীর তুলনায় পুরুষের সংখ্যা অনেক বেশি হওয়া এবং তরুণদের মধ্যে বেকারত্বের হার বেড়ে যাওয়া। এসব কারণ মিলেই চীনের জনসংখ্যা সংকটকে আরও গভীর করে তুলেছে।

যেসব অঞ্চলে কনফুসিয়াস মতাদর্শের প্রভাব বেশি, সেখানে বিশ্বে সবচেয়ে কম জন্মহার লক্ষ করা যায়। এর অন্যতম কারণ হলো, এসব সমাজে শিক্ষাকে অতিমাত্রায় গুরুত্ব দেওয়া হয়, ফলে বিয়ে ও সন্তান ধারণের গুরুত্ব তুলনামূলকভাবে কমে যায়। এর ফলে এসব অঞ্চলে অবিবাহিত মানুষের হার বেশি থাকে এবং অতীতের তথ্য বিশ্লেষণ করে বোঝা যায়, যদি প্রথমবার মা হওয়ার গড় বয়স ২৮ পেরিয়ে যায়, তাহলে সেখানে জন্মহার ১ দশমিক ৫-এ উন্নীত করাও প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়বে। 

চীনের ২০২০ সালের জনশুমারি অনুসারে, দেশের ৬১ শতাংশ নবজাতক ২০ থেকে ৩০ বছর বয়সী মায়েদের সন্তান। কিন্তু এই বয়সী নারীদের সংখ্যা ২০১২ সালে ১১১ মিলিয়ন থাকলেও ২০২৪ সালে কমে ৭৩ মিলিয়নে নেমে এসেছে এবং ২০৫০ সালের মধ্যে তা আরও কমে ৩৭ মিলিয়ন হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ফলে জন্মহার কিছুটা বাড়লেও মোট জন্মসংখ্যা দ্রুত হ্রাস পেতে থাকবে। 

চীনে কয়েক দশক ধরে লিঙ্গ বাছাই করে গর্ভপাতের কারণে কনেসংকট তৈরি হয়েছে এবং ‘ব্রাইড প্রাইস’ উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। একজন পাত্রের পরিবারকে সাধারণত অন্তত একটি নতুন অ্যাপার্টমেন্ট কিনতে হয়। সাধারণত প্রতি ১০০ নারীর বিপরীতে ১০২ থেকে ১০৬ পুরুষ জন্ম নেওয়া স্বাভাবিক। কিন্তু চীনের ২০০০ সালের জনগণনায় দেখা যায়, ০-৪ বছর বয়সী শিশুদের মধ্যে প্রতি ১০০ কন্যাশিশুর বিপরীতে জাতীয় গড় ১২০টি ছেলেশিশু ছিল। জিয়াংসি প্রদেশে এটি ছিল ১৩৩ এবং হুবেই প্রদেশের উক্সু শহরে ছিল ১৯৭। 

তবে এত পুরুষের আধিক্য থাকা সত্ত্বেও দেশে ‘বেঁচে থাকা নারীদের’ সংখ্যা কম নয়। এর মূল কারণ, একমাত্র কন্যাসন্তানের অভিভাবকেরা সাধারণত তার শিক্ষার প্রতি বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন এবং তাকে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী করতে চেয়েছেন। ফলে বিয়েকে কম গুরুত্ব দিয়েছেন। এ ছাড়া তাঁরা জামাতা হিসেবে উচ্চ চাহিদা নির্ধারণ করেছেন। চীনে ২৫ থেকে ২৯ বছর বয়সী অবিবাহিত নারীদের হার ২০০০ সালে ছিল ৯, যা ২০২০ সালে বেড়ে ৩৩ শতাংশ হয়েছে এবং ২০২৩ সালে তা আরও বেড়ে ৪৩ শতাংশে পৌঁছেছে। এ প্রবণতা এখনো বাড়ছে। 

১৯৮০ সালে চীন এক সন্তান নীতি চালু করলে বিয়ের জন্য নতুন বাধা তৈরি হয় এবং একই সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদ সহজ হয়ে যায়, যা সংকটকে আরও তীব্র করেছে। বিবাহবিচ্ছেদের হার ১৯৮০ সালে প্রতি হাজারে ছিল শূন্য দশমিক ৩। ২০১৯ সালে এই হার বেড়ে ৩ দশমিক ৪-এ পৌঁছায়। এরপর ২০২১ সালে যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সের উদাহরণ অনুসরণ করে চীন নতুন নাগরিক বিধি চালু করে। সেখানে বিবাহবিচ্ছেদের আগে ৩০ দিনের অপেক্ষার নিয়ম করা হয়। এতে বিচ্ছেদের হার ২-এ নেমে এলেও ২০২৩ সালের মধ্যে তা আবার বেড়ে ২ দশমিক ৬ হয়েছে। এটি জাপানের তুলনায় (১ দশমিক ৫) অনেক বেশি। 

চীনে পুরুষ ও নারীদের সন্তান জন্মদানের উপযুক্ত সময় খুবই সংক্ষিপ্ত। ৩০ বছর বয়সে একজন নারীর ডিম্বাণুর মাত্র ১২ শতাংশ অবশিষ্ট থাকে, আর ৪০ বছর বয়সে তা মাত্র ৩ শতাংশে নেমে আসে। ৩০ বছরের নিচে নারীদের গর্ভপাতের আশঙ্কা ১০ শতাংশ, যা ৩৫ বছরে বেড়ে ২০ শতাংশ, ৪০ বছরে ৩৩ থেকে ৪০ শতাংশ এবং ৪৫ বছরে ৫৭ থেকে ৮০ শতাংশ হয়। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ডাউন সিনড্রোমসহ জন্মগত সমস্যার ঝুঁকিও বাড়ে। ২০ বছর বয়সে যেখানে প্রতি দুই হাজার শিশুর মধ্যে একজন ডাউন সিনড্রোমে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। ৩৫ বছরে তা প্রতি ৩৫০ জনে ১ জন এবং ৪৫ বছরে তা প্রতি ৩০ জনে ১ জন হয়। বিয়ের বয়স যত দেরি হচ্ছে, সন্তান পালনের প্রতি আগ্রহও তত কমে যাচ্ছে।

এ কারণেই বিশ্বব্যাপী প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ শিশু ৩০ বছর বা তার কম বয়সী মায়েদের গর্ভে জন্ম নেয়। ২০২১ সালে যুক্তরাষ্ট্র ও মেক্সিকোয় প্রথমবার মা হওয়ার গড় বয়স ছিল ২৭ বছর। আর ভারতে ছিল মাত্র ২১ বছর। এর তুলনায় চীনে প্রথম সন্তান জন্মদানের গড় বয়স ২০০০ সালে ২৫ বছর থাকলেও ২০২০ সালে তা বেড়ে ২৮ বছরে পৌঁছেছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোয় এ হার দ্রুত বাড়ছে। 

সাংহাইয়ে ২০১৯ সালে যেখানে প্রথম সন্তান জন্মদানের গড় বয়স ছিল ৩০ বছর, ২০২৪ সালে তা বেড়ে ৩২ বছরে দাঁড়িয়েছে। এর চেয়েও বড় সমস্যা হলো, চীনে সামগ্রিক বন্ধ্যত্বের হার ১৯৭০-এর দশকে যেখানে ১ থেকে ২ শতাংশ ছিল, ২০২০ সালে তা বেড়ে ১৮ শতাংশে পৌঁছেছে। অনেকেই বিয়ের পর বা প্রথম সন্তানের জন্ম দেওয়ার পর বন্ধ্যত্বের শিকার হচ্ছেন।

যেসব অঞ্চলে কনফুসিয়াস মতাদর্শের প্রভাব বেশি, সেখানে বিশ্বে সবচেয়ে কম জন্মহার লক্ষ করা যায়। এর অন্যতম কারণ হলো, এসব সমাজে শিক্ষাকে অতিমাত্রায় গুরুত্ব দেওয়া হয়, ফলে বিয়ে ও সন্তান ধারণের গুরুত্ব তুলনামূলকভাবে কমে যায়। এর ফলে এসব অঞ্চলে অবিবাহিত মানুষের হার বেশি থাকে এবং অতীতের তথ্য বিশ্লেষণ করে বোঝা যায়, যদি প্রথমবার মা হওয়ার গড় বয়স ২৮ পেরিয়ে যায়, তাহলে সেখানে জন্মহার ১ দশমিক ৫-এ উন্নীত করাও প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়বে। 

বিশ্বের বেশির ভাগ দেশে বিয়ের ন্যূনতম আইনগত বয়স সাধারণত ১৬ থেকে ১৮ বছরের মধ্যে রাখা হয়। কিন্তু চীনে ১৯৮০ সালে তা বাড়িয়ে পুরুষদের জন্য ২২ বছর এবং নারীদের জন্য ২০ বছর নির্ধারণ করা হয়। এখন মানুষ এতটাই দেরিতে বিয়ে ও সন্তান নেওয়ার অভ্যাসে অভ্যস্ত হয়ে গেছে যে বিয়ের বয়স কমিয়ে ১৮ করলেও জন্মহার বাড়ানো সম্ভব হবে না। 

বিয়ের বয়স ও সন্তান ধারণের সময় পেছানোর অন্যতম প্রধান কারণ হলো সরকারের জনশক্তি উন্নয়ন ও ‘নতুন মানসম্পন্ন উৎপাদনশীল শক্তি’ নীতির প্রয়োগ। এর ফলে ২০০০ সালে যেখানে স্নাতক পর্যায়ে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ২ দশমিক ২১ মিলিয়ন এবং স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ছিল ১ দশমিক ২৯ লাখ, ২০২৪ সালে তা বেড়ে যথাক্রমে ১০ দশমিক ৬৯ মিলিয়ন (যা এই বছরের মোট জন্মসংখ্যার চেয়েও বেশি) এবং ১ দশমিক ৩৬ মিলিয়নে পৌঁছেছে। 

ইতিমধ্যে চীনে উচ্চশিক্ষার হার জাপানের চেয়েও বেশি হয়ে গেছে, যার অর্থ হলো চীনের জন্মহার জাপানের বর্তমান হার ১ দশমিক ১৫-তে স্থিতিশীল রাখাও কঠিন হবে। 

চীনের সরকার কি তার অর্থনৈতিক উচ্চাভিলাষ ও জনসংখ্যাগত বাস্তবতার মধ্যে সৃষ্ট এ সংকটের সমাধান করতে পারবে? অতীতের অভিজ্ঞতা বিচার করলে এতে আশা রাখার কোনো কারণ নেই। 

ই ফুশিয়ান যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিন-ম্যাডিসন বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যেষ্ঠ বিজ্ঞানী। তিনি চীনের এক সন্তান নীতির বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন

স্বত্ব: প্রজেক্ট সিন্ডিকেট, অনুবাদ: সারফুদ্দিন আহমেদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • জুলাই হত্যাকাণ্ড কি জেনোসাইডের সংজ্ঞার মধ্যে পড়ে
  • ২০১২ সালেও সেভেন সিস্টার্স নিয়ে একই কথা বলেছিলেন ড. ইউনূস: খলিলুর
  • সাতক্ষীরার চরম বেকারত্ব ঘুচবে কীভাবে
  • বিশ্বে কোটিপতির সংখ্যা তিন হাজার ছাড়ালো
  • পদত্যাগ করলেন দক্ষিণ আফ্রিকার কোচ ওয়াল্টার
  • আরও একবার বিশ্বকাপে চুমু মেসির, কী বললেন লাজুক কণ্ঠে
  • তাপসের দখল করা জমি ফেরত পাচ্ছে না জেলা পরিষদ
  • চীনের বিবাহসংকট কেন সবার মাথাব্যথার কারণ
  • ঋণের অর্থছাড় নিয়ে আলোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের প্রতিনিধিদল
  • এবার রাগবি বিশ্বকাপও চায় সৌদি আরব