একসঙ্গে ডুয়েট গান গেয়েছেন মেজবা শরীফ ও জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী কনা।

গীতিকার কবীর বকুলের কথায় ‘নিশ্বাসে বিশ্বাসে’ শিরোনামের গানটির সুর করেছেন রোহান রাজ। রানা বর্তমানের রচনা এবং নির্মিত ‘রহস্য ঘেরা প্রিয়তমা’ নামক ওয়েব ফিল্মে গানটি প্রকিশ হয়েছে। ফিল্মটির সঙ্গীতে ছিলেন হাবিব আসলাম। নায়িকা ছিলেন মৌমিতা মৌ। মৌমিতার সাথে প্রধান চরিত্রে অভিনয়ও করেছেন মেজবা। গানের কোরিওগ্রাফিতে ছিলেন অপূর্ব শেখ। গানটি চ্যানেল ১১ থেকে রিলিজ হয়েছে।

সম্প্রতি গানটি ফেসবুক পেজে ভালো সাড়া ফেলছে। এ নিয়ে উচ্ছসিতও মেজবা। তিনি বলেন, “গানটির কথা অনেক সুন্দর। প্রথম কনা আপু’র সাথে কাজ করেছি, এটাও আমার জন্য অনেক ভালোলাগার।”

এছাড়া বিভিন্ন প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান থেকে প্রকাশিত মেজবার উল্লেখযোগ্য গানের মধ্যে রয়েছে-গীতিকার অনুরূপ আইচের কথায় ‘আমি তোমার মন’ সাথে গেয়েছেন কণ্ঠশিল্পী বৃষ্টি। ‘ঝরছে বৃষ্টি’ এবং ‘ফটো’, ‘মনের স্মার্টফোন’। সালাহউদ্দিন সাগরের কথা ও এফ এ প্রীতম এর সুরে হিন্দি গান ‘প্রিয়া’। হিন্দি গানটিতে মেজবার সহশিল্পী হিসেবে ছিলেন ভারতের কণ্ঠশিল্পী আশা সিজু। এস কে সাগর সানের কথা ও সুরে ‘ভালোবাসি’, বাধন রাজের কথা ও সুরে ‘কত সুখে আছি আমি’, সালাহ উদ্দীন সাগরের কথা এবং আহমেদ সজীবের সুরে ‘বোঝেনা সে বোঝেনা’, এম আই মাসুমের কথা এবং সুর সঙ্গীতে ‘শুধু আমার’ । আখি চৌধুরীর কথা এবং মিলন খানের সুর সঙ্গীতে ‘প্রেম’। তাছাড়াও মেজবার নিজের লিখা ও সুরে ‘একটু শোন’ ‘চুপটি করে’, ‘লাভার বয়’, ‘কথা জমে থাক’, ‘দূর কোন দেশে’, ‘অনেক তো হলো’, ‘ইশারা’ ইত্যাদি।

ঢাকা/এসবি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

সিমেন্ট তৈরির কাঁচামাল নিয়ে ডুবল জাহাজ

খুলনায় রূপসার রেলসেতুর পিলারের সঙ্গে ধাক্কা লেগে ডুবে গেছে লাইটার জাহাজ এমভি সেভেন সার্কেল-২৩। জাহাজটিতে ১ হাজার ১৭৫ টন সিমেন্ট তৈরির কাঁচামাল রয়েছে। গত বৃহস্পতিবার রাত ২টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত জাহাজটি উদ্ধার সম্ভব হয়নি।
জাহাজের সুকানি ইমাম হোসেন লিটু ও গ্রিজার অমিত কুমার শীল জানান, তারা মোংলা বন্দরের হারবাড়িয়া এলাকা থেকে সিমেন্ট তৈরির কাঁচামাল নিয়ে রূপসা এলাকায় সেভেন রিংস সিমেন্ট কারখানার দিকে যাচ্ছিলেন। পথে রূপসা রেলসেতুর পিলারের সঙ্গে ধাক্কা লেগে জাহাজটি ডুবে যায়। তারা জানান, জাহাজটি যখন ডুবে যাওয়ার উপক্রম তখন তারা সিমেন্ট ফ্যাক্টরিতে ফোন দেন। কর্তৃপক্ষ দ্রুত দুটি ট্রলার পাঠান। ঘটনাস্থল ফ্যাক্টরির কাছাকাছি এলাকায়। পরে জাহাজে থাকা ১৩ জন কর্মচারী ট্রলারে করে তীরে উঠতে সক্ষম হন। 
 খুলনা নৌ পুলিশের সুপার মঞ্জুর মোর্শেদ জানান, দুর্ঘটনাকবলিত লাইটার জাহাজের কেউ নিখোঁজ নেই। সবাই তীরে উঠতে সক্ষম হয়েছেন।
শুক্রবার বিকেলে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, জাহাজের কর্মচারীরা তীরে নোঙর ফেলে ও 
তিনটি স্থানে খুঁটি পুঁতে দড়ি দিয়ে অর্ধডুবন্ত জাহাজটিতে বেঁধে রেখেছেন। জাহাজটি উদ্ধার কার্যক্রম এখনও শুরু হয়নি। স্থানীয় লোকজন জানান,  তীরের কাছাকাছি ডুবে যাওয়ায় ক্ষয়ক্ষতি অপেক্ষাকৃত কম হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ