Risingbd:
2025-04-02@21:44:16 GMT

শীতকালে বিটরুট কেন খাবেন

Published: 31st, January 2025 GMT

শীতকালে বিটরুট কেন খাবেন

বিটরুটকে বলা হয় ‘সুপারফুড’। ম্যাঙ্গানিজ, ফোলেট, রিবোফ্লাবিন (ভিটামিন বি২) ও পটাশিয়াম সমৃদ্ধ এই সবজি খেলে নানা রকম উপকার পাওয়া যায়। বিশেষ করে যারা হজমের সমস্যা ভুগে থাকেন তাদের জন্য এই সবজি খুব উপকারি। এ ছাড়া বিটরুট শরীরের প্রদাহ কমায়।

দ্য হেলদি-এর তথ্য, বিটরুট অ্যান্টি–ইনফ্ল্যামেটরি বা প্রদাহরোধী গুণে ভরপুর একটি সবজি।  এর রং গাঢ়। যার নেপথ্যে আছে ‘বিটালেইন’ নামের রঞ্জক উপাদান। নাইট্রোজেনসমৃদ্ধ বিটালেইনে থাকে প্রদাহরোধী উপাদান। যার ফলে বিটরুট প্রদাহ কমাতে পারে। বিটরুট খেলে শরীরে সহজে ক্লান্তি ভর করে না। শরীরে সারা দিন শক্তি স্থিতিশীল থাকে।

বিটরুটে আছে উচ্চমাত্রার ফাইবার। এই সবজি খেলে হজম শক্তি উন্নত হয়। এতে অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। বিটরুট অন্ত্রে ভালো ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ বাড়ায়। পুষ্টি শোষণে সহায়তা দেয় বিটরুট। এতে থাকা বিভিন্ন খাদ্য-উপাদান অন্ত্রের মাইক্রোবায়োমের  ভারসাম্য ঠিক রাখে। রোগ প্রতিরোধ করে বিটরুট। এই সবজি পেটের প্রদাহ কমায়।

আরো পড়ুন:

হাঁটবেন নাকি সিঁড়ি টপকাবেন

শীতে স্বাস্থ্য সুরক্ষায় যে নিময় মানা জরুরি

ডায়জেস্টিভ এনজাইমকে স্টিমুলেট করতে বিটরুট পিত্ত রস উৎপাদনে সহায়তা করে। ফলে খাবার হজমে কোনো সমস্যা হয় না। এমনকি লিভারে জমা টক্সিনও বের করে দেয় বিটরুট। এতে পেটে কোনো ক্রনিক রোগ থাকলে দূর হয়ে যায়। 

উল্লেখ্য, বিটরুট পাচনতন্ত্রে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। এতে অন্ত্রে সহজেই অক্সিজেন পৌঁছাতে পারে। এতে অন্যান্য পুষ্টি সহজে গ্রহণ করতে পারে অন্ত্র। রঙিন এই সবজি নানাভাবে খাওয়া যায়। তরকারি, জুস, স্মুদি কিংবা সালাদ হিসেবে বিটরুট খেতে পারেন।  

ঢাকা/লিপি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা কর্মকর্তার সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার উচ্চ প্রতিনিধির ফোনালাপ

যুক্তরাষ্ট্রের উপজাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অ্যালেক্স এন ওং বুধবার সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ (উচ্চ প্রতিনিধি) ড. খলিলুর রহমানের সঙ্গে টেলিকনফারেন্স করেছেন। দুই কর্মকর্তা পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন এবং যোগাযোগ অব্যাহত রাখতে সম্মত হয়েছেন।

প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার বাসসকে বলেন, নতুন মার্কিন প্রশাসন এবং বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মধ্যে এটি এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ পর্যায়ের যোগাযোগ।

মার্কিন সরকার সম্প্রতি রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য ৭৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের নতুন আর্থিক সহায়তা নিশ্চিত করেছে। রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সাহায্যের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র সবচেয়ে বড় সরবরাহকারী। ২০১৭ সাল থেকে তারা প্রায় ২.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অবদান রেখেছে এবং জাতিসংঘকে জরুরি খাদ্য ও পুষ্টি সহায়তা প্রদান করে আসছে।

যুক্তরাষ্ট্র জুলাই বিদ্রোহের সময় বাংলাদেশের ছাত্রী প্রতিবাদী নেতাদের মর্যাদাপূর্ণ ম্যাডেলিন অ্যালব্রাইট অনারারি গ্রুপ অ্যাওয়ার্ড প্রদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ