১৯৯৪ সালে শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা: আসামিদের আপিলের রায় ৫ ফেব্রুয়ারি
Published: 30th, January 2025 GMT
১৯৯৪ সালে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের আপিল ও ডেথ রেফারেন্সের শুনানি হাইকোর্টে শেষ হয়েছে। আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি এ বিষয়ে রায় দেওয়া হবে।
বিচারপতি মুহাম্মদ মাহবুব উল ইসলাম ও বিচারপতি মো. হামিদুর রহমান সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ বৃহস্পতিবার রায়ের এ দিন ধার্য করেন।
আদালতে আসামিদের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। তাঁকে সহযোগিতা করেন আইনজীবী মাকসুদ উল্লাহ।
তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৪ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর রূপসা এক্সপ্রেস ট্রেনে খুলনা থেকে সৈয়দপুর যাচ্ছিলেন। জনসভার উদ্দেশে যাওয়ার পথে ঈশ্বরদী স্টেশন এলাকায় ট্রেনে গুলি ও বোমাবর্ষণের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ঈশ্বরদী জিআরপি থানার তৎকালীন ওসি নজরুল ইসলাম বাদী হয়ে ওই দিনই বিএনপি নেতা জাকারিয়া পিন্টুসহ অন্য আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা করেন।
১৯৯৭ সালে ৩ এপ্রিল ৫২ জনের বিরুদ্ধে এ মামলায় আদালতে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়। ২০১৯ সালে ৩ জুলাই পিন্টুসহ ৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেন আদালত। পাশাপাশি ২৫ জনকে যাবজ্জীবন এবং ১৩ জনকে ১০ বছর মেয়াদ কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে পাঠানো হয়। পাশাপাশি খালাস চেয়ে আপিল করেন আসামিরা।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
১৯৯৪ সালে শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা: আসামিদের আপিলের রায় ৫ ফেব্রুয়ারি
১৯৯৪ সালে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের আপিল ও ডেথ রেফারেন্সের শুনানি হাইকোর্টে শেষ হয়েছে। আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি এ বিষয়ে রায় দেওয়া হবে।
বিচারপতি মুহাম্মদ মাহবুব উল ইসলাম ও বিচারপতি মো. হামিদুর রহমান সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ বৃহস্পতিবার রায়ের এ দিন ধার্য করেন।
আদালতে আসামিদের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। তাঁকে সহযোগিতা করেন আইনজীবী মাকসুদ উল্লাহ।
তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৪ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর রূপসা এক্সপ্রেস ট্রেনে খুলনা থেকে সৈয়দপুর যাচ্ছিলেন। জনসভার উদ্দেশে যাওয়ার পথে ঈশ্বরদী স্টেশন এলাকায় ট্রেনে গুলি ও বোমাবর্ষণের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ঈশ্বরদী জিআরপি থানার তৎকালীন ওসি নজরুল ইসলাম বাদী হয়ে ওই দিনই বিএনপি নেতা জাকারিয়া পিন্টুসহ অন্য আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা করেন।
১৯৯৭ সালে ৩ এপ্রিল ৫২ জনের বিরুদ্ধে এ মামলায় আদালতে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়। ২০১৯ সালে ৩ জুলাই পিন্টুসহ ৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেন আদালত। পাশাপাশি ২৫ জনকে যাবজ্জীবন এবং ১৩ জনকে ১০ বছর মেয়াদ কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে পাঠানো হয়। পাশাপাশি খালাস চেয়ে আপিল করেন আসামিরা।