সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শুক্রবার একটি ছবি ছড়িয়ে পড়েছে। তাতে একসঙ্গে দেখা গেছে আফরান নিশো ও তৌসিফ মাহবুবকে। একজন আরেকজনকে জড়িয়ে ধরেছেন এবং কথা বলছেন। হুট করে তাদের এমন ছবি সামনে এলো কেনো? তাহলে কি তারা উভয় একসঙ্গে কোনো কাজ করছেন? এমন প্রশ্ন উঠেছে ভক্ত ও অনুরাগীদের মধ্যে। 

সেই ছবির সূত্র ধরে খোঁজ নিতে গিয়ে জানা গেল আসল তথ্য। ভালোবাসা দিবসের একটি নাটকের শুটিংয়ে এখন রাজশাহীতে আছেন তৌসিফ। পাশেই দাগী সিনেমার শুটিং করছিলেন আফরান নিশো। যে ছবিটি ঈদে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে। পাশাপাশি শুটিং হওয়াতেই দেখা দুই অভিনেতার। 

ছবির নেপথ্যের গল্প জানতে যোগাযোগ করা হয় তৌসিফ মাহবুবের সঙ্গে। তিনি বলেন, আমি  আর নিশো ভাই  পাশাপাশি শুটিং সেটে শুটিং করছিলাম।  শুটিং থেকে বের হওয়ার সময় আফরান নিশোর ভাইয়ের সঙ্গে দেখা হয়। অনেক দিন পর নিশো ভাইয়ের সঙ্গে দেখা হলো। তবে আমাদের একসঙ্গে কিছু আসছে না।

জানা গেছে  রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে  ‘প্রথম প্রথম প্রেম’ নামের একটি নাটকের শুটিং করছেন তৌসিফ। যদিও নাটকটির শুটিং করার কথা ছিলা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। কিন্তু হুট করেই এ বিশ্ববিদ্যারয়ে ছাত্রদের  আন্দোলনের কারণে লোকেশন পরিবর্তন করে রাজশাহীতে নেওয়া হয়।  এই নাটকের শুটিং করতে গিয়েই দেখা নিশোর সঙ্গে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: আফর ন ন শ একসঙ গ

এছাড়াও পড়ুন:

এক বোনের বুয়েটে আরেকজনের মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ, প্রথমবার আলাদা হচ্ছেন তাঁরা

যারীন তাসনীম ও যাহরা তাসনীম যমজ বোন। মায়ের পেট থেকে স্কুল-কলেজের বেঞ্চে একসঙ্গে ছিলেন। এক টেবিলে পড়াশোনা, এক বিছানায় ঘুমানো—এভাবেই কেটেছে ১৭টি বছর। একজনের স্বপ্ন চিকিৎসক হওয়া, অন্যজনের প্রকৌশলী। সম্প্রতি যারীন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) এবং যাহরা টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। স্বপ্ন পূরণে এখন থেকে তাঁদের আলাদা থাকতে হবে।

যারীন ও যাহরা টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার শিক্ষক দম্পতি আবু জুয়েল ও চায়না আক্তারের যমজ মেয়ে। শিক্ষাজীবনে পিএসসি থেকে শুরু করে সব পরীক্ষায় তাঁরা জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হন। যারীন-যাহরার বাবা আবু জুয়েল উপজেলার সূর্য তরুণ শিক্ষাঙ্গন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সহকারী শিক্ষক আর মা চায়না আক্তার উপজেলার শান্তিকুঞ্জ একাডেমির সহকারী প্রধান শিক্ষক। তাঁদের বাড়ি উপজেলার কচুয়া গ্রামে।

যারীন তাসনীম এবার বুয়েটে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। এর আগে এইচএসসি পরীক্ষায় রাজধানীর হলিক্রস কলেজের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন। তিনি বলেন, ‘আমরা একসঙ্গে মায়ের পেটে ছিলাম। এক দোলনায় শুয়েছি। বড় হয়ে একই বিছানায় ঘুমিয়েছি। স্কুল-কলেজে একই বেঞ্চে বসে পড়াশোনা করেছি। শুধু কলেজ ছাড়া ওয়ান থেকে টেন পর্যন্ত এক সেট বইয়ে দুজন পড়েছি। আমাদের কখনো মুঠোফোন দেওয়া হয়নি। তবে কলেজে দুজনে মিলে একটি বাটন ফোন চালিয়েছি। ১৭ বছর একসঙ্গে থেকেছি। স্বপ্নপূরণে ও ভবিষ্যৎ জীবন গড়তে এখন থেকে আমাদের আলাদা থাকতে হবে।’

মায়ের পেট থেকে স্কুল-কলেজের বেঞ্চে একসঙ্গে ছিলেন যমজ দুই বোন। স্বপ্ন পূরণে এখন থেকে তাঁদের আলাদা থাকতে হবে

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ফের একসঙ্গে তারা
  • ফের একসঙ্গে ‘তোরা দেখ রে চাহিয়া’ বিজ্ঞাপনের সেই তিনজন
  • চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালেদার খালাসের রায় বহাল
  • একসঙ্গে জাহিদ-তমা-সারিকা, অবিচারের সত্য ঘটনা তুলে আনলেন রাফী
  • তুর্কমেনিস্তানে ইফতারির টেবিল সেজে ওঠে বাহারি সব খাবার দিয়ে
  • বেনুভিটা মানমন্দির থেকে ‘প্ল্যানেটারি প্যারেড’ দর্শন
  • ‘বইয়ের ভেতর দিয়ে আলাদা জগতের দেখা’
  • মেহেরপুরে হেডলাইটের আলো দেখে ৩টি হাতবোমা ফেলে পালাল ‘ডাকাত দল’, পরে উদ্ধার
  • জেন-জিদের হাত ধরে কর্মজগতে যে পরিবর্তন আসছে, আপনি কতটা মানিয়ে নিতে পারছেন
  • এক বোনের বুয়েটে আরেকজনের মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ, প্রথমবার আলাদা হচ্ছেন তাঁরা