চট্টগ্রামে তিন দফা দাবিতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন ব্যাটারিচালিত রিকশা চালকরা। বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা থেকে ২টা পর্যন্ত নগরীর শেখ মুজিব সড়কের আগ্রাবাদ মোড়ে ট্রাফিক পুলিশের বন্দর জোনের উপ কমিশনার কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন তারা। এ সময় লালখানবাজার থেকে আগ্রাবাদ, বারিকবিল্ডিং থেকে আগ্রাবাদ ও আগ্রাবাদ এক্সেস রোড, সবদর আলী রোডসহ আশপাশের কয়েক কিলোমিটার জুড়ে যানজট তৈরি হয়। দুই ঘণ্টা পর দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস পেয়ে রিকশা চালকরা সড়ক থেকে সরে গেলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। 

চালকদের দাবিগুলো হলো- নগরীতে ব্যাটারিচালিত যানবাহনে ট্রাফিক হয়রানি বন্ধ করা, রেকার বিলসহ ৩২৫০ টাকা অতিরিক্ত জরিমানা ও ১০ দিন গাড়ি আটকানোর অন্যায্য বিধান বাতিল ও হয়রানি বন্ধে নীতিমালা, রুট পারমিট এবং সার্ভিস লেন নির্মাণ। 

রিকশা চালকদের বিক্ষোভ চলাকালে তাদের দাবি মেনে নিতে সাতদিনের সময় চাওয়া হয় পুলিশের পক্ষ থেকে। শুরুতে আন্দোলনকারীদের একটি পক্ষ রাজি না হলেও পরে তারা সময় দিতে রাজি হন। আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে স্মারকলিপি দেওয়া হয়। এ সময় আন্দোলনকারীদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য দেন নগর পুলিশের উপকমিশনার (পশ্চিম) হোসাইন  মোহাম্মদ কবির ভূঁঈয়া। 

রিকশা, ব্যাটারিচালিত রিকশা-ভ্যান, ইজিবাইক সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক আল কাদেরী জয় বলেন, চট্টগ্রামে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার জন্য ৩২৫০ টাকা জরিমানা ও ১০ দিন আটকে রাখা অযৌক্তিক। আমরা কয়েকটি দাবি পেশ করেছি। এক সপ্তাহের মধ্যে যদি দাবি মানা না হয়, তাহলে আমরা বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তুলব।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: অবর ধ

এছাড়াও পড়ুন:

চট্টগ্রামে ব্যাটারি রিকশা চালকদের সড়ক অবরোধ

চট্টগ্রামে তিন দফা দাবিতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন ব্যাটারিচালিত রিকশা চালকরা। বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা থেকে ২টা পর্যন্ত নগরীর শেখ মুজিব সড়কের আগ্রাবাদ মোড়ে ট্রাফিক পুলিশের বন্দর জোনের উপ কমিশনার কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন তারা। এ সময় লালখানবাজার থেকে আগ্রাবাদ, বারিকবিল্ডিং থেকে আগ্রাবাদ ও আগ্রাবাদ এক্সেস রোড, সবদর আলী রোডসহ আশপাশের কয়েক কিলোমিটার জুড়ে যানজট তৈরি হয়। দুই ঘণ্টা পর দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস পেয়ে রিকশা চালকরা সড়ক থেকে সরে গেলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। 

চালকদের দাবিগুলো হলো- নগরীতে ব্যাটারিচালিত যানবাহনে ট্রাফিক হয়রানি বন্ধ করা, রেকার বিলসহ ৩২৫০ টাকা অতিরিক্ত জরিমানা ও ১০ দিন গাড়ি আটকানোর অন্যায্য বিধান বাতিল ও হয়রানি বন্ধে নীতিমালা, রুট পারমিট এবং সার্ভিস লেন নির্মাণ। 

রিকশা চালকদের বিক্ষোভ চলাকালে তাদের দাবি মেনে নিতে সাতদিনের সময় চাওয়া হয় পুলিশের পক্ষ থেকে। শুরুতে আন্দোলনকারীদের একটি পক্ষ রাজি না হলেও পরে তারা সময় দিতে রাজি হন। আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে স্মারকলিপি দেওয়া হয়। এ সময় আন্দোলনকারীদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য দেন নগর পুলিশের উপকমিশনার (পশ্চিম) হোসাইন  মোহাম্মদ কবির ভূঁঈয়া। 

রিকশা, ব্যাটারিচালিত রিকশা-ভ্যান, ইজিবাইক সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক আল কাদেরী জয় বলেন, চট্টগ্রামে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার জন্য ৩২৫০ টাকা জরিমানা ও ১০ দিন আটকে রাখা অযৌক্তিক। আমরা কয়েকটি দাবি পেশ করেছি। এক সপ্তাহের মধ্যে যদি দাবি মানা না হয়, তাহলে আমরা বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তুলব।

সম্পর্কিত নিবন্ধ