ময়মনসিংহে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেপ্তার ৪
Published: 30th, January 2025 GMT
ময়মনসিংহে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আওয়ামী লীগ, কৃষকলীগ ও ছাত্রলীগ নেতাসহ চার জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) দুপুরে এবং বুধবার রাতে নগরীর শেষমোড়, টাউন হল, খাগডহর এলাকায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি গোলাম ফেরদৌস জিল্লু (৫৫), ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনের ২০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম (৫২), মহানগর কৃষকলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুক্তা (৪৮) এবং নগরীর ২১ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মেহেদী হাসান (২০)।
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.
ঢাকা/মিলন/এস
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ট্রেন রেখে পালিয়েছে চালক, ২ ঘণ্টা অবরুদ্ধ স্টেশন সুপার
মোহনগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী আন্তঃনগর হাওর এক্সপ্রেস ট্রেনটি ময়মনসিংহ রেলওয়ে স্টেশনে রেখে চালক পালিয়েছে গেছেন। এতে বিক্ষুব্ধ যাত্রীরা স্টেশন সুপারিনটেনডেন্ট নাজমুল হক খানকে দুই ঘণ্টা অবরুদ্ধ করে রাখেন। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।
মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ১০টায় ময়মনসিংহ রেলওয়ে স্টেশনে এই ঘটনা ঘটে।
মাইলেজ সুবিধা পুনর্বহাল না করায় সোমবার (২৭ জানুয়ারি) মধ্যরাত থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতির ডাক দেন বাংলাদেশ রেলওয়ে রানিং স্টাফ ঐক্য পরিষদ (লোকোমাস্টার, গার্ড, টিটিই)। কর্মবিরতির মধ্যে মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় ময়মনসিংহ রেলওয়ে স্টেশনে ছেড়ে আসে ঢাকাগামী আন্তঃনগর হাওর এক্সপ্রেস ট্রেন। পরে ট্রেন রেখে চালক পালিয়ে গেলে ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা। বিক্ষুব্ধ যাত্রীরা নিরুপায় হয়ে স্টেশন সুপারকে অবরুদ্ধ করে রাখেন।
হাওর এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রী জুবায়ের আহমেদ বলেন, “ফুপা অসুস্থ, তাকে ঢাকায় নিয়ে যাচ্ছি হাওর এক্সপ্রেস ট্রেনে করে। কিন্তু ট্রেনটি মোহনগঞ্জ থেকে সকাল আটটায় ছেড়ে ময়মনসিংহ রেলওয়ে স্টেশনে সাড়ে ১০টার দিকে পৌঁছালেও ঢাকার উদ্দেশ্য যাচ্ছে না। ট্রেনটি রেখে চালক পালিয়েছে, তাই সকলে স্টেশন সুপারকে অবরুদ্ধ করে রাখে।”
আরেক যাত্রী হাসানুল হক বলেন, “ঢাকা যাবে না ভালো কথা, তাহলে মোহনগঞ্জ থেকে ছাড়ল কেন?”
ময়মনসিংহ রেলওয়ে স্টেশনের সুপারিনটেনডেন্ট নাজমুল হক খান বলেন, “যাত্রীরা আমাকে অবরুদ্ধ করে রাখে। আমি উপায় না পেয়ে ঊর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানাই। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি সামলায়। টিকিটের টাকা ফেরত দিলে যাত্রীরা চলে যায়।”
ঢাকা/মিলন/এস