আগামী ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় শুরু হচ্ছে মাসব্যাপী অমর একুশে বইমেলা–২০২৫। বইমেলায় মোট ৭০৮টি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান অংশ নেবে। আজ বৃহস্পতিবার বাংলা একাডেমির আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।
‘জুলাই গণ–অভ্যুত্থান: নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে আয়োজিত এবারের মেলার উদ্বোধন করবেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড.
মেট্রোরেলের কারণে এবারের বইমেলায় প্রবেশ ও বাহির পথে কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে বলে জানান মেলা পরিচালনা কমিটির সদস্যসচিব সরকার আমিন। লিখিত বক্তব্যে বলেন, মেলায় চারটি প্রবেশপথ থাকবে টিএসসি, দোয়েল চত্বর, এমআরটি বেসিং প্ল্যান্ট এবং ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউটের দিক দিয়ে। খাবারের স্টলগুলো থাকছে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের দিকে। শিশুদের জন্য এবারও থাকছে আলাদা ‘শিশু চত্বর’, যেখানে তারা অবাধ ঘুরতে এবং বই সংগ্রহ করতে পারবে।
এবারের বইমেলায় মোট ৭০৮টি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান অংশ নেবে। এর মধ্যে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে ৯৯টি এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশে ৬০৯টি। মোট প্যাভিলিয়ন থাকবে ৩৭টি। এর মধ্যে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে একটি এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশে ৩৬টি থাকবে।
অমর একুশে বইমেলায় লিটল ম্যাগাজিন চত্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের উন্মুক্ত মঞ্চের কাছাকাছি গাছতলায়। সেখানে প্রায় ১৩০টি লিটলম্যাগকে স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এবারের মেলায় শিশুচত্বরে মোট ৭৪টি প্রতিষ্ঠান অংশ নিচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আজম। মেলায় ‘মব’ প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, ‘প্রস্তুতিতে পিছিয়ে পড়ার কোনো চিহ্ন দেখি না। মব নিয়ে আশঙ্কা নেই তা নয়, তবে নিরাপত্তা ফোর্স সতর্ক থাকছে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলা একাডেমির সচিব সেলিম রেজা, জনসংযোগ, তথ্যপ্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ বিভাগের পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) জি এম মিজানুর রহমান এবং এবারের মেলায় সহযোগী প্রতিষ্ঠান ড্রিমার ডংকির সিএমও রাকিব হাসান।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: বইম ল এক ড ম র বইম ল য়
এছাড়াও পড়ুন:
১ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে বইমেলা
আগামী ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় শুরু হচ্ছে মাসব্যাপী অমর একুশে বইমেলা–২০২৫। বইমেলায় মোট ৭০৮টি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান অংশ নেবে। আজ বৃহস্পতিবার বাংলা একাডেমির আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।
‘জুলাই গণ–অভ্যুত্থান: নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে আয়োজিত এবারের মেলার উদ্বোধন করবেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন বাংলা একাডেমির সভাপতি অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক। স্বাগত বক্তব্য দেবেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক মোহাম্মদ আজম। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেবেন প্রকাশক প্রতিনিধি মো. রেজাউল করিম বাদশা।
মেট্রোরেলের কারণে এবারের বইমেলায় প্রবেশ ও বাহির পথে কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে বলে জানান মেলা পরিচালনা কমিটির সদস্যসচিব সরকার আমিন। লিখিত বক্তব্যে বলেন, মেলায় চারটি প্রবেশপথ থাকবে টিএসসি, দোয়েল চত্বর, এমআরটি বেসিং প্ল্যান্ট এবং ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউটের দিক দিয়ে। খাবারের স্টলগুলো থাকছে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের দিকে। শিশুদের জন্য এবারও থাকছে আলাদা ‘শিশু চত্বর’, যেখানে তারা অবাধ ঘুরতে এবং বই সংগ্রহ করতে পারবে।
এবারের বইমেলায় মোট ৭০৮টি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান অংশ নেবে। এর মধ্যে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে ৯৯টি এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশে ৬০৯টি। মোট প্যাভিলিয়ন থাকবে ৩৭টি। এর মধ্যে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে একটি এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশে ৩৬টি থাকবে।
অমর একুশে বইমেলায় লিটল ম্যাগাজিন চত্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের উন্মুক্ত মঞ্চের কাছাকাছি গাছতলায়। সেখানে প্রায় ১৩০টি লিটলম্যাগকে স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এবারের মেলায় শিশুচত্বরে মোট ৭৪টি প্রতিষ্ঠান অংশ নিচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আজম। মেলায় ‘মব’ প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, ‘প্রস্তুতিতে পিছিয়ে পড়ার কোনো চিহ্ন দেখি না। মব নিয়ে আশঙ্কা নেই তা নয়, তবে নিরাপত্তা ফোর্স সতর্ক থাকছে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলা একাডেমির সচিব সেলিম রেজা, জনসংযোগ, তথ্যপ্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ বিভাগের পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) জি এম মিজানুর রহমান এবং এবারের মেলায় সহযোগী প্রতিষ্ঠান ড্রিমার ডংকির সিএমও রাকিব হাসান।