২০২৩ সালে সুইডেনে বারবার কোরআন পুড়িয়ে মুসলিম দেশগুলোতে ক্ষোভের জন্ম দেওয়া সেই সালওয়ান মোমিকাকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সুইডিশ গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এএফপি এ তথ্য জানিয়েছে।

জাতিগত বিদ্বেষ উস্কে দেওয়ার জন্য দোষী কিনা সেই বিষয়ে বৃহস্পতিবার সুইডিশ আদালতে রায় দেওয়ার কথা ছিল। তবে ওই দিনই আদালতে জানানো হয় আগের দিন, অর্থাৎ বুধবার গুলি করে হত্যা করা হয়েছে সালওয়ানকে।

‘সালওয়ান মোমিকা মারা গেছেন, তাই আরও সময় প্রয়োজন’ বলে রায় ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্থগিত করেছে আদালত।

পুলিশ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, সোডারতালজে শহরে গুলি চালানোর ঘটনা সম্পর্কে তাদের সতর্ক করা হয়েছিল। সেখানে সালওয়ান থাকতেন।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গুলি চালানোর ঘটনাটি ঘরের ভেতরে ঘটে এবং পুলিশ যখন সেখানে পৌঁছায় তখন তারা একজন ব্যক্তিকে দেখতে পায় যাকে ‘গুলি করা হয়েছিল।’

ঢাকা/শাহেদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

বন্দরে শিশু ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে নানা ও সৎ বাবা গ্রেপ্তার  

বন্দরে আড়াই বছরের এক  শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে।  এ ঘটনায় শিশুটির সৎ পিতা  ইসলাম মিয়া (২৩) ও  নানা আক্তার হোসেন (৫০) কে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে স্থানীয়রা।  

গ্রেপ্তারকৃত সৎ পিতা ইসলাম মিয়া বন্দর থানার নবীগঞ্জ কুশিয়ারা এলাকার মোঃ ইমরান মিয়ার ছেলে ও নানা  আক্তার হোসেন ফতুল্লা থানার লামাপাড়া শিবু মার্কেট এলাকার মৃত আলমাস মিয়ার ছেলে। 

বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) দুপুরে গ্রেপ্তারকৃতদের  আদালতে পাঠানো হয়েছে। এর আগে বুধবার (২৩ এপ্রিল) রাতে বন্দর থানার নবীগঞ্জ কুশিয়ারা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ব্যাপারে শিশুর বাবা বাদী হয়ে বন্দর থানায় মামলা করেছেন।

শিশুটির বাবা জানান, তিনি চার বছর আগে বিয়ে করেন। বিয়ের এক বছরের মাথায় তাদের একটি কন্যা সন্তান হয়। স্ত্রীর সঙ্গে বনিবনা না হওয়ায় এক মাস আগে তাদের ডিভোর্স হয়। এরপর বন্দরের নবীগঞ্জ কুশিয়ারা এলাকার ইমরান মিয়ার ছেলে মো. ইসলামের সঙ্গে তার স্ত্রীর  দ্বিতীয় বিয়ে হয়। 

তার আড়াই বছর বয়সের মেয়েটি মায়ের সঙ্গে কুশিয়ারা সৎ বাবার বাড়িতে থাকত। বুধবার রাত দেড়টার দিকে এক আত্মীয়ের মাধ্যমে মোবাইল ফোনে জানতে পারেন যে মেয়েকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে। পুলিশ মেয়েকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে প্রেরণ করে।

এ ব্যাপারে বন্দর থানার ওসি তরিকুল ইসলাম জানান, এ ঘটনায় মামলা হয়েছে। আসামি আক্তার হোসেন ও মো. ইসলামকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ