সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের সামান্য উত্থান হলেও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে।

এদিন ডিএসই ও সিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন বেড়েছে। তবে, উভয় পুঁজিবাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে।

ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিনশেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ০.

৩৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ১১২ পয়েন্টে। ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৩.৫৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ১৩৩ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৭.৫৪ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৯০৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।

আরো পড়ুন:

লভ্যাংশ দেবে না প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট ফান্ড

পুঁজিবাজারে সূচকের পতন, কমেছে লেনদেন

ডিএসইতে ৩৯৫টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ১২০টি কোম্পানির, কমেছে ২১৯টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৬টির।

এদিন ডিএসইতে মোট ৩৮৯ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৩১৪ কোটি ১৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।

অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৯.৭০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৭০০ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৩৮.২৭ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ২৯৪ পয়েন্টে, শরিয়াহ সূচক ৪.৬২ পয়েন্ট কমে ৯২৩ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ১১.১০ পয়েন্ট বেড়ে ১১ হাজার ৮৬৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

সিএসইতে মোট ২১১টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৬০টি কোম্পানির, কমেছে ১২১টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩০টির।

দিনশেষে সিএসইতে ১২ কোটি ৭৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৪ কোটি ১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।

ঢাকা/এনটি/রফিক

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ল খ ট ক র শ য় র ও ইউন ট স এসইত স এসই ড এসই

এছাড়াও পড়ুন:

পুঁজিবাজারে অধিকাংশ কোম্পানির দরপতন

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার (২১ এপ্রিল) সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন ডিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও সিএসইতে কমেছে। দিন শেষে উভয় পুঁজিবাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে।

ডিএসই ও সিএসই সূত্র জানিয়েছে, দিনশেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ২৯.৫২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৪ পয়েন্টে। ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৮.৮৮ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ১২৬ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৯.১৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৬৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।

ডিএসইতে মোট ৩৯৭টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ১০৩টি কোম্পানির, কমেছে ২৩৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬০টির।

এদিন ডিএসইতে মোট ৩৫৯ কোটি ৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৩৫১ কোটি ৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।

অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৫.২৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৬২২ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৬২.৬৮ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ১৫৩ পয়েন্টে, শরিয়াহ সূচক ৬.৩৮ পয়েন্ট কমে ৯২৩ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ২৯.১৭ পয়েন্ট বেড়ে ১১ হাজার ৮৩০ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

সিএসইতে মোট ১৯৮টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৪৭টি কোম্পানির, কমেছে ১১৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৭টির।

সিএসইতে ৩ কোটি ৩৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৬ কোটি ৩৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।

ঢাকা/এনটি/এনএইচ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • পুঁজিবাজারে টানা দরপতন, বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ
  • পুঁজিবাজারে দরপতন অব্যাহত, বিক্ষোভের ডাক
  • পাঁচ বছর মেয়াদের নতুন ট্রেজারি বন্ডের লেনদেন শুরু
  • পুঁজিবাজারে অধিকাংশ কোম্পানির দরপতন