Risingbd:
2025-04-21@15:44:06 GMT

৬ দিনে অক্ষয়ের সিনেমার আয় কত?

Published: 30th, January 2025 GMT

৬ দিনে অক্ষয়ের সিনেমার আয় কত?

গত ২৪ জানুয়ারি বিশ্বব্যাপী মুক্তি পেয়েছে অক্ষয় কুমার অভিনীত ‘স্কাই ফোর্স’ সিনেমা। ভারতীয় বিমান বাহিনীর পাইলটের চরিত্রে অভিনয় করেছেন অক্ষয় কুমার ও বীর পাহাড়িয়া। এটি পরিচালনা করেছেন সন্দীপ কেলওয়ানি।

৪ হাজার পর্দায় প্রদর্শিত হচ্ছে ‘স্কাই ফোর্স’। মুক্তির পর দর্শক-সমালোচকদের মিশ্র প্রতিক্রিয়া পাওয়া যাচ্ছে। মুক্তির প্রথম দিনে বক্স অফিসে ঝড় তুলতে না পারলেও মোটামুটি সাড়া ফেলে এটি। এরপর বক্স অফিসের আয় ওঠানামা করছে। ৬ দিনে কত টাকা আয় করেছে সিনেমাটি?

স্যাকনিল্কের তথ্য অনুসারে, ‘স্কাই ফোর্স’ সিনেমা মুক্তির প্রথম দিনে শুধু ভারতে আয় করে ১২.

৭৫ কোটি রুপি (নিট), দ্বিতীয় দিন ২২ কোটি রুপি (নিট), তৃতীয় দিনে ২৮ কোটি রুপি (নিট), চতুর্থ দিনে ৭ কোটি রুপি (নিট), পঞ্চম দিনে ৫.৭৫ কোটি রুপি (নিট), ৬ষ্ঠ দিনে ৫.৯৬ কোটি রুপি (নিট)। যার মোট আয় ৮০.৯৬ কোটি রুপি।

আরো পড়ুন:

শহিদ-পূজার চুমু নিয়ে আপত্তি

সাইফের ওপরে হামলা: চর্চিত অমীমাংসিত পাঁচ প্রশ্ন

গত ৬ দিনে শুধু ভারতে ‘স্কাই ফোর্স’ মোট আয় করেছে ৮৯.৭৫ কোটি রুপি (গ্রস)। বিদেশে আয় করেছে ৭ কোটি রুপি। সিনেমাটির মোট আয় দাঁড়িয়েছে ৯৬.৭৫ কোটি রুপি (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৩৫ কোটি ৫১ লাখ টাকার বেশি)।

অক্ষয় কুমার অভিনীত ‘স্কাই ফোর্স’ চলতি বছরের বলিউডের অন্যতম প্রতীক্ষিত সিনেমা। ১৯৬৫ সালে ভারত-পাকিস্তান বিমান যুদ্ধের ঘটনা নিয়ে নির্মিত হয়েছে এটি। যৌথভাবে সিনেমাটি প্রযোজনা করেছেন অমর কৌশিক ও দীনেশ বিজন। ১৪০ কোটি রুপি বাজেটের এ সিনেমায় অক্ষয় ছাড়াও অভিনয় করেছেন নিমরাত কৌর, সারা আলী খান।

ঢাকা/শান্ত

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর কর ছ ন

এছাড়াও পড়ুন:

শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ৩০ হাজার টাকা করার দাবি টিইউসির

শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ৩০ হাজার টাকা ঘোষণা করার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র (টিইউসি)। পাশাপাশি রেশন প্রথা চালু করে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য সস্তা ও ন্যায্যমূল্যে শ্রমজীবী মানুষের জন্য সরবরাহের দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।

আজ সোমবার রাজধানীর পুরানা পল্টনের মণি সিংহ-ফরহাদ স্মৃতি ট্রাস্ট ভবনের মুনির আজাদ সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত টিইউসির কেন্দ্রীয় কমিটির সভায় এসব দাবি জানান সংগঠনের নেতারা। এ সময় বন্ধ হওয়া পাট, সুতা, বস্ত্র, চিনিকলসহ সব কলকারখানা আধুনিকায়ন করে রাষ্ট্রীয় মালিকানায় চালুর দাবিও জানানো হয়।

সভায় টিইউসির নেতারা বলেন, অতীতের মতো বর্তমানেও দেশের শ্রমজীবী মানুষ মানবেতর জীবন যাপন করছেন। দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণহীন হওয়ায় মেহনতি মানুষের পক্ষে জীবিকা নির্বাহ করা দুরূহ হয়ে পড়েছে। শ্রমজীবী মানুষের ওপর চাঁদাবাজি, হয়রানি, নির্যাতন অহরহ ঘটছে। শ্রমিকেরা দীর্ঘদিন ধরে কলকারখানা ও অঞ্চলভিত্তিক রেশনের মাধ্যমে চাল, ডাল, তেল, আটা ও শিশুখাদ্য সরবরাহের দাবি করলেও সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।

টিইউসির নেতারা আরও বলেন, শ্রমিকদের খাতভিত্তিক ঘোষিত মজুরি দেওয়া হচ্ছে না। অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের শ্রমিকদের স্বীকৃতি নেই। শ্রম আইনের আওতায় না থাকার কারণে তাঁরা ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা থেকেও বঞ্চিত। আউটসোর্সিংয়ে নিয়োগের মাধ্যমে শ্রমিকদের মৌলিক ট্রেড ইউনিয়ন অধিকার খর্ব করা হচ্ছে। নারী শ্রমিকেরা নানাভাবে নির্যাতিত ও নিগৃহীত হচ্ছেন। শ্রেণিবৈষম্য দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। শ্রম অধিকার সংকুচিত হচ্ছে। ছাত্র-শ্রমিক-জনতার অভ্যুত্থানে ৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তিত হলেও শ্রমজীবী মানুষের ওপর শোষণ–নির্যাতন অব্যাহত রয়েছে।

টিইউসির সহসভাপতি মাহবুব আলমের সভাপতিত্বে সভায় শুরুতে বিদ্যমান শ্রম পরিস্থিতি প্রতিবেদন উত্থাপন করেন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ।

সভায় আরও বক্তব্য দেন টিইউসির সহসভাপতি আবদুর রাজ্জাক, সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল মালেক, দপ্তর সম্পাদক সাহিদা পারভীন, অর্থ সম্পাদক কাজী মো. রুহুল আমিন, প্রচার সম্পাদক মোবারক হোসেন প্রমুখ।

সম্পর্কিত নিবন্ধ