পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় উপজেলায় কনকনে ঠান্ডা ও কুয়াশাকে ভেদ করে সকালে দেখা মিলছে সূর্যের। ফলে কয়েকদিন পর তাপমাত্রা ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমলেও স্বস্তি দেখা দিয়েছে কৃষক-শ্রমিকদের মাঝে। 

আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল বুধবার ভোর ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয় ১০ দশমিক ১ ডিগ্রি এবং সকাল ৯টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। 

আজ সকালে বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, কনকনে শীতের অনুভূতি থাকলেও রোদে ফিরেছে কর্মচাঞ্চল্যতা। সাঁঝ সকালেই কাজে যেতে দেখা গেছে নিম্নআয়েরসহ বিভিন্ন শ্রমজীবীদের।

জেলার প্রথম শ্রেণির তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় বলেন, গত কয়দিন ধরে ১০ ডিগ্রির ঘরে তাপমাত্রা রেকর্ড হচ্ছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোর ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি এবং সকাল ৯টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আদ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ। গতকাল সকাল ৯টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: স লস য় স দশম ক

এছাড়াও পড়ুন:

মৌসুমের শেষ নিলামে আড়াই কোটি টাকার চা বিক্রি

দেশের দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক চা নিলাম কেন্দ্র মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে চলতি মৌসুমের শেষ চা নিলাম সম্পন্ন হয়েছে। এতে আড়াই কোটি টাকার চা বিক্রি হয়েছে। তিনটি ব্রোকার্সের মাধ্যমে মোট ১ লাখ ২২ হাজার ১৩৭ কেজি চা নিলামের জন্য তোলা হয়েছিল।

বুধবার (২৩ এপ্রিল) সকালে মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল শহরের খান টাওয়ারের তৃতীয় তলায় চায়ের নিলাম বসে। নিলামে এনটিসি, রেহেনা চা বাগান, হামিদিয়া চা বাগান, সিলেটের লক্কাতুড়া চা বাগান ও পঞ্চগড়েরও কয়েকটি বাগানের চা তোলা হয়।

নিলামে সিলেটের লক্কাতুড়া চা বাগানের ইয়ং হাইসং টি সর্বোচ্চ দরে বিক্রি হয়। এই চা প্রতিকেজি ১৮৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হয়েছে। নিলামে ওঠা ৮০ শতাংশ চা বিক্রি হয়েছে। যার আনুমানিক বাজার মূল্য আড়াই কোটি টাকা।

টি ব্রোকার্স এসোসিয়েশন অব শ্রীমঙ্গলের সাধারণ সম্পাদক মো. শওকত আলী খান বলেন, “২০২৪-২৫ নিলাম অর্থবছরের শেষ নিলাম আজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রায় আড়াই কোটি টাকার চা বিক্রি হয়েছে। শেষ নিলামে উৎপাদিত অনেক নতুন পাতা ছিল, যে কারণে বায়ারদের আগ্রহ ছিল বেশি। ভাল ভাল অনেক বাগানের পাতা আজ নিলামে উঠেছিল।”

সম্পর্কিত নিবন্ধ