যবিপ্রবিতে উচ্চশিক্ষা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
Published: 29th, January 2025 GMT
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) ‘সায়েন্টিফিক রিচার্স পেপার রাইটিং অ্যান্ড হাইয়ার স্টাডিস’ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (২২ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ৯টায় কেন্দ্রীয় গ্যালারিতে কেমিকৌশল বিভাগের আয়োজনে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে এ প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড.
এছাড়া কর্মশালার আহ্বায়ক ও কেমিকৌশল বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. জাভেদ হোসাইন খান এবং কর্মশালার অরগানাইজিং সেক্রেটারি ও কেমিকৌশল বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. রাফিউল হাসানসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকরা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন কেমিকৌশল বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মারিয়া রহমান মিতু ও তাফসির আহমেদ নাইক।
এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. হোসেন আল মামুন বলেন, “গবেষণার ক্ষেত্রে গবেষণা টাইটেল অনেক গুরুত্বপূর্ণ। টাইটেল গবেষণার যেকোন পর্যায়ে পরিবর্তন হতে পারে। তোমাদের গবেষণার প্রথমে প্রশ্ন থাকতে হবে, কেন এই গবেষণা করবে, কার জন্য এবং কিভাবে করবে। তাহলে তোমাদের গবেষণা আরও ফলপ্রসু হবে।”
তিনি বলেন, “স্বপ্ন হলো আকাঙ্ক্ষার ফল। নিজেদের জীবন নিজেদেরই গড়তে হবে। তোমাদের বাবা-মা অনেক কষ্ট করে এতদূর নিয়ে এসেছে। তোমাদের আকাঙ্ক্ষা পূরণে সময় সচেতন হতে হবে।”
ঢাকা/ইমদাদুল/মেহেদী
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি: পেঁপে ছাড়া ৫০ টাকার নিচে নেই কোনো সবজি
সরবরাহ কমের অজুহাতে বাজারে সব ধরনের সবজির দাম বেড়েছে। অধিকাংশ সবজি কিনতে গুণতে হচ্ছে ৬০ থেকে ৮০ টাকা। সেই সঙ্গে দাম বেড়েছে মাছেরও। এতে অস্বস্তিতে পড়ছেন ক্রেতারা।
কয়েকজন ক্রেতা জানান, শীত মৌসুমের সবজি নিয়ে যে স্বস্তি ছিল, তা এখন আর নেই। বাজারে বেশিরভাগ সবজির দাম ৬০ টাকার ওপরে। কোনো কোনটির দাম একশো পেরিয়েছে।
শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতিকেজি পটল, ঢ্যাঁড়স, ঝিঙা, চিচিঙ্গা ৬০ থেকে ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এর চেয়ে কমে শুধু পেঁপে পাওয়া যাচ্ছে, তাও ৫০ টাকা কেজিতে। এছাড়া, করলা, বেগুন, বরবটি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকায়।
সবচেয়ে বেশি দাম দেখা গেছে কাঁকরোলের। গ্রীষ্মকালীন এই সবজিটি বিক্রি হচ্ছে প্রতিকেজি ১০০ থেকে ১২০ টাকায়। সজনে ডাঁটা ১২০ থেকে ১৪০ টাকা।
তবে ব্রয়লার মুরগি, ডিম ও অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় মুদি পণ্যের দাম আগের মতোই আছে। পেঁয়াজের দামও কয়েক সপ্তাহ বেড়ে এখন ৫৫ থেকে ৬০ টাকায় আটকে আছে।
এদিকে, মাছের বাজারেও বাড়তি দাম দেখা গেছে। মা ইলিশ সংরক্ষণে নদীতে মাছ ধরা বন্ধ ও চাষের মাছের সরবরাহ কম থাকায় দাম কিছুটা বেড়েছে বলে জানিয়েছেন বিক্রেতারা। এর মধ্যে, সবচেয়ে বেশি বেড়েছে ইলিশ ও চিংড়ির দাম।
মাছের বাজার ঘুরে দেখা যায়, এক কেজির বেশি ওজনের ইলিশ প্রতি পিস ২ থেকে ৩ হাজার টাকা দাম হাঁকা হচ্ছে। অন্যদিকে, প্রতিকেজি চাষের চিংড়ি ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকা, নদীর চিংড়ি ১০০০ থেকে ১২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
বিক্রেতারা জানান, স্বাভাবিক সময়ে এসব মাছের দাম কেজিতে ৫০ থেকে ২০০ টাকা পর্যন্ত কম থাকে। এছাড়া কই, শিং, শোল, ট্যাংরা, চাষের রুই, তেলাপিয়া,পাঙাশ ও পুঁটি মাছও আগের চেয়ে কেজিতে ২০ থেকে ৫০ টাকা বেড়েছে।
ঢাকা/সুকান্ত/রাজীব