ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) দুর্নীতিবিষয়ক অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা ফেলোশিপ পেয়েছেন দৈনিক সমকালের খুলনা ব্যুরোর স্টাফ রিপোর্টার হাসান হিমালয়সহ তিন সাংবাদিক। 

বুধবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে টিআইবির কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে তিন সাংবাদিকের হাতে ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট তুলে দেন সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক ড.

ইফতেখারুজ্জামান।

ফেলোশিপ জয়ী অন্য দুজন হলেন- আজকের পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক সাইফুল মাসুম ও মোহনা টেলিভিশনের মনিরুল ইসলাম। 

‘নেই নজর, জবাবদিহিতা কম, আয়-ব্যয়ে নয় ছয়’ এবং ‘শরীর মরছে পুষ্টিতে, মন মরছে বৈরি পরিবেশে’ প্রতিবেদন দুটির জন্য টিআইবির এই ফেলোশিপ পেয়েছেন হাসান হিমালয়। 

অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন দৈনিক আজকের পত্রিকার ব্যবস্থাপনা সম্পাদক কামরুল হাসান, সমকালের প্রধান প্রতিবেদক মসিউর রহমান খান ও মফস্বল সম্পাদক মনিরুল ইসলাম, মোহনা টিভির সিইও ও বার্তা প্রধান বোরহানুল হক সম্রাট এবং প্রধান বার্তা সম্পাদক আব্দুর রউফ।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন টিআইবির নির্বাহী ব্যবস্থাপনার উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. সুমাইয়া খায়ের, সিনিয়র সাংবাদিক জুলফিকার আলী মানিক, শাহনাজ মুন্নী, টিআইবির আউটরিচ অ্যান্ড কমিউনিকেশন পরিচালক মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম প্রমুখ।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ট আইব ট আইব র

এছাড়াও পড়ুন:

শিক্ষক ও সাংবাদিক জগদীশ চন্দ্র ঘোষের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

ফরিদপুরের প্রবীণ শিক্ষক ও সাংবাদিক জগদীশ চন্দ্র ঘোষ ওরফে তারাপদ- এর চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী বুধবার পালিত হয়েছে। দিনটি স্মরণে তাঁর ফরিদপুর শহরের ঝিলটুলীর বাসভবনে গীতাপাঠসহ বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। 

এ ছাড়া দুপুরে স্থানীয় রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রম ও ফরিদপুরে শ্রীঅঙ্গনে বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ২০২১ সালের ২ এপ্রিল ৯৩ বছর বয়সে তিনি মারা যান।

১৯২৮ সালের ৬ আগস্ট মানিকগঞ্জের কাঞ্চনপুর গ্রামে জন্ম হয় জগদীশ চন্দ্র ঘোষের। ১৯৭১ সালের ২ মে পাকিস্তানি বাহিনীর হত্যাকাণ্ডের শিকার হয় তাঁর পরিবার। ওই দিন তাঁর বাবা যোগেশ চন্দ্র ঘোষ, ভাই গৌরগোপাল ঘোষ ও কাকাতো ভাই বাবলু ঘোষ গণহত্যার শিকার হন।

জগদীশ চন্দ্র ঘোষ শিক্ষকতার পাশাপাশি সাংবাদিকতা করতেন। দীর্ঘ ৪০ বছর তিনি বাংলাদেশ অবজারভার পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়া নাটকসহ বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত ছিলেন তিনি। 
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ