সমকালের স্টাফ রিপোর্টার (খুলনা ব্যুরো) হাসান হিমালয়সহ তিন সাংবাদিক ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) দুর্নীতিবিষয়ক অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা ফেলোশিপ-২০২৪ পেয়েছেন। 

বুধবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে টিআইবির কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে তিন সাংবাদিকের হাতে ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট তুলে দেন সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক ড.

ইফতেখারুজ্জামান।

ফেলোশিপ জয়ী অন্য দুজন হলেন- আজকের পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক সাইফুল মাসুম ও মোহনা টেলিভিশনের মনিরুল ইসলাম।
 
‘নেই নজর, জবাবদিহিতা কম, আয়-ব্যয়ে নয় ছয়’ এবং ‘শরীর মরছে পুষ্টিতে, মন মরছে বৈরি পরিবেশে’ প্রতিবেদন দুটির জন্য টিআইবির এই ফেলোশিপ পেয়েছেন হাসান হিমালয়।
 
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন দৈনিক আজকের পত্রিকার ব্যবস্থাপনা সম্পাদক কামরুল হাসান, সমকালের প্রধান প্রতিবেদক মশিউর রহমান, মফস্বল সম্পাদক মনির হোসেন, মোহনা টিভির সিইও ও বার্তাপ্রধান বোরহানুল হক সম্রাট, প্রধান বার্তা সম্পাদক আব্দুর রউফ।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন টিআইবির নির্বাহী ব্যবস্থাপনার উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. সুমাইয়া খায়ের, আউটরিচ অ্যান্ড কমিউনিকেশন পরিচালক মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম প্রমুখ।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ট আইব ট আইব র

এছাড়াও পড়ুন:

সামারিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ

চলতি বছর সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি সপ্তাহে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই র‌্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।

গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা। 

অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা। 

ঢাকা/শাহেদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ