Samakal:
2025-04-23@12:18:38 GMT

৭৩ রানে অলআউটের লজ্জা ঢাকার

Published: 29th, January 2025 GMT

৭৩ রানে অলআউটের লজ্জা ঢাকার

বিপিএলের প্রথম পর্বে ঢাকায় কোন ম্যাচই জিততে পারেনি ঢাকা ক্যাপিটালস। সিলেট ও চট্টগ্রাম পর্বে ৩ ম্যাচে জয় পাওয়া ক্যাপিটালস ঢাকায় ফিরে আবারো পুরনো দলে পরিণত হয়েছে। বুধবার ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে লিটন দাস, তানজিদ তামিমদের দল মাত্র ১৫.৩ ওভারে মাত্র ৭৩ রানে অলআউট হয়েছে। 

বিপিএলের ইতিহাসে যা ১১তম সর্বনিম্ন রানে অলআউটের লজ্জা। এর আগে ২০১৬ সালে রংপুরের বিপক্ষে খুলনা ৪৪ রানে অলআউট হয়েছিল। ৭২ রানের মধ্যে অলআউটের ঘটনা আছে আরও নয়টি। 

ঢাকা গ্রুপ পর্বে নিজেদের ১১তম ম্যাচে এদিন মিরপুর স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাট করতে নামে। দুই ওপেনার লিটন ও তানজিদ ইনিংসে তৃতীয় ওভারে দলের ১৩ রানে ফিরে যান। উইকেট পড়ার ওই ধারা আর বন্ধ হয়নি। ৪১ রানে ৭ উইকেট হারিয়ে দলটি সর্বনিম্ন রানে অলআউটের শঙ্কায় পড়ে যায়। 

শেষ দিকে থিসারা পেরেরা ১৫ ও রানসফোর্ড বেটন ১০ রান করে রানটাকে ৭০ এর ঘরে নিয়ে যান। ঢাকা ক্যাপিটালসকে ধসিয়ে দেওয়ার কাজটা করেছেন দুই স্পিনার মোহাম্মদ নবী ও তানভীর ইসলাম। তারা শুরুর দিকের ৬ উইকেট তুলে নেন। ওপেনার তানজিদকে ফেরানো ফাহিম আশরাফ আউট করেন ৩ ব্যাটারকে।   

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব প এল ঢ ক ক য প ট লস অলআউট র

এছাড়াও পড়ুন:

বিজয়ের সেঞ্চুরির ফিফটি, মোহামেডান-আবাহনীর জয়

ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগের সুপার লিগে জয় পেয়েছে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব ও আবাহনী লিমিটেড। তাদের জয়ের দিনে এনামুল হক বিজয়ের অপরাজিত সেঞ্চুরিতে জয় পেয়েছে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সও। এই সেঞ্চুরিতে বিজয় একটি রেকর্ডও গড়েছেন। প্রথম বাংলাদেশি ক্রিকেটার হিসেবে লিস্ট এ ও প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৫০টি সেঞ্চুরির মাইলফলক ছুঁয়েছেন।

বিকেএসপিতে তাদের বিপক্ষে লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জ আগে ব্যাট করতে নেমে সাইফ হাসানের ৫২, তানজিদ হাসানের ৬৮, আফিফ হোসেনের ৩২ ও আকবর আলীর ২৯ রানে ভর করে ৩৯.২ ওভারে ২২৩ রানে অলআউট হয়ে যায়।

গাজী গ্রুপের শেখ পারভেজ জীবন ৭ ওভারে ৩৬ রান দিয়ে ৫টি উইকেট নেন। ওয়াসি সিদ্দিকী নেন ২টি উইকেট।

আরো পড়ুন:

মোহামেডানে খেলবেন মোস্তাফিজ 

শীর্ষে এনামুল-রাকিবুল

রান তাড়া করতে নেমে এনামুল হক বিজয়ের অপরাজিত ১১০ রানের ইনিংসে ভর করে ৪১ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে জয় নিশ্চিত করে গাজী গ্রুপ। বিজয়ের ইনিংসে ১০টি চারের পাশাপাশি ১টি ছক্কার মার ছিল। এছাড়া সালমান হোসেন ইমন ২ চার ও ৩ ছক্কায় ৩৮ ও সাদিকুর রহমান করেন ৩৬ রান। ম্যাচসেরা হন বিজয়।

এদিকে অগ্রণী ব্যাংকের বিপক্ষে ৭ উইকেটে জয় পেয়েছে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব। অগ্রণী ব্যাংক আগে ব্যাট করতে নেমে ইমরুল কায়েসের ৪১, অমিত হাসানের ৪০, ইমরানুজ্জামানের ৩৮ ও মার্শাল আইয়ুবের ৩৫ রানের ইনিংসে ভর করে ৪২ ওভারে ৯ উইকেটে ২৪০ রান তোলে।

বল হাতে মোহামেডানের মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন ৯ ওভারে ৪৭ রান দিয়ে ৪টি উইকেট নেন। এবাদত হোসেন ৮ ওভারে ৩০ রান দিয়ে নেন ৩টি উইকেট। আর মোস্তাফিজুর রহমান ৯ ওভারে ৫৩ রান দিয়ে নেন ২টি উইকেট।

জবাব দিতে নেমে রনি তালুকদারের ১০০ বলে ১০টি চার ও ৫ ছক্কায় খেলা অনবদ্য ১২২ ও আনিসুল ইসলাম ইমনের ৭৫ রানের ইনিংসে ভর করে ৩৬.১ ওভারে জয় নিশ্চিত করে।

মোহামেডানের ৩টি উইকেটই নেন অগ্রণী ব্যাংকের আরিফ আহমেদ। ম্যাচসেরা হন মোহামেডানের রনি।

মিরপুর শের-ই বাংলা স্টেডিয়ামে গুলশান ক্রিকেট ক্লাবের বিপক্ষে ৫০ রানের দারুণ জয় পেয়েছে চ্যাম্পিয়ন আবাহনী লিমিটেড। তারা আগে ব্যাট করতে নেমে পারভেজ হোসেন ইমনের ৮৩, মোহাম্মদ মিঠুনের ৪৫, জিশান আলমের ২৬ ও মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরীর ২৬ রানে ভর করে ৪৯.৫ ওভারে ২৭৮ রানে অলআউট হয়।

বল হাতে গুলশানের রায়হান আলী ইকরাম ও ফরহাদ রেজা ৩টি করে উইকেট নেন। ২টি উইকেট নেন নিহাদুজ্জামান।

জবাব দিতে নেমে নিহাদুজ্জামান ৭৩ বলে ৬টি চার ও ৫ ছক্কায় অপরাজিত ৮২ রানের ইনিংস খেলেও দলকে জেতাতে পারেননি। ৫০ ওভারে তারা অলআউট হয় ২২৮ রানে।

নিহাদুজ্জামান ছাড়া সাকিব শাহরিয়ার ৪২, শাহাদত হোসেন সবুজ ৩৫ ও মেহেদী হাসান ২৫ রানের ইনিংস খেলেন।

বল হাতে আবাহনীর এসএম মেহরব, রাকিবুল হাসান, মাহফুজুর রহমান রাব্বি ও মোসাদ্দেক হোসেন ২টি করে উইকেট নেন।

৮৩ রানের ইনিংস খেলে ম্যাচসেরা হন আবাহনীর ইমন।

ঢাকা/আমিনুল

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • চার উইকেট হারাল জিম্বাবুয়ে
  • একশ’র আগে প্রথম উইকেট হারাল জিম্বাবুয়ে
  • মুজুরাবানিতে ধস বাংলাদেশের, জিম্বাবুয়ের লক্ষ্য ১৭৪
  • ব্যাটিংয়েও কিছু করতে চান মিরাজ
  • বাংলাদেশেও অনার্স বোর্ড চান মিরাজ
  • দুই দলই সিলেট টেস্টে নিজেদের এগিয়ে রাখছে 
  • দ্বিতীয় দিনও ব্যাকফুটে থাকল বাংলাদেশ
  • লিড একশ’ হওয়ার আগে থামল জিম্বাবুয়ে 
  • একশ’ ছোঁয়া লিড নিয়ে থামল জিম্বাবুয়ে 
  • বিজয়ের সেঞ্চুরির ফিফটি, মোহামেডান-আবাহনীর জয়