পশ্চিমবঙ্গের একাধিক স্থানে চলছে ফসিলসের টানা কনসার্ট। ব্যান্ডটির কণ্ঠশিল্পী রূপমের ব্যস্ততা তাই সেই কনসার্ট নিয়েই। এরইমধ্যে আলোচনায় এলেন ভিন্ন প্রসঙ্গে।  রূপমের দাবি, তার নাম ব‌্যবহার করে, তার জনপ্রিয়তা ও খ‌্যাতি ব‌্যবহার করে সিনেমাকে হিট করানোর করার জন‌্যই তাকে গানে নিয়েছেন পরিচালকরা। 

সম্প্রতি বর্ধমানে একটি উৎসবে গান গাইতে গিয়েছিলেন বাংলা রকসঙ্গীতের জনপ্রিয়তম শিল্পী রূপম ও তার ব‌্যান্ড ফসিলসের সদস‌্যরা। সেখানেই টালিউডের পরিচালকদের উদ্দেশ‌্য করে তাকে নিজেদের স্বার্থে ব‌্যবহার করার অভিযোগ তুলে শোরগোল ফেলেন রূপম। 

তিনি বলেন, ‘আমাদের ওই অশোকস্তম্ভের নিচে লেখা আছে ‘সত‌্যমেব জয়তে’। এইটা একটু মাথায় রাখবি। আমরা কিন্তু সেই দেশের নাগরিক। এখানে ফেসবুক রিল জেতে না। এখানে সত‌্য কথা জেতে।’

তিনি আরও বলেন, ‘এই যে আমার মতো একটা লোক এতদিন ধরে আমার গান কেউ শুনবে না ভেবেও বারবার মঞ্চ থেকে নামিয়ে দেওয়া অতিক্রম করেও এই যে গান লিখে গেল, গান গেয়ে গেল, সিনেমার কৃপাপ্রার্থী না হয়েও!’

বর্ধমানের মঞ্চে রুপম বলেন, ‘আমাকে পরিচালকদের কৃপাপ্রার্থী হতে হয়নি। তারা আমাকে নিয়েছে আমার নামটা ব‌্যবহার করার জন‌্য। আমার জনপ্রিয়তা ব‌্যবহার করার জন‌্য তারা আমাকে নেয়। আমি অতিরিক্ত কোনো সুবিধা সেখান থেকে পাইনি।’ 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: র জনপ র র কর র

এছাড়াও পড়ুন:

সামারিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ

চলতি বছর সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি সপ্তাহে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই র‌্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।

গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা। 

অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা। 

ঢাকা/শাহেদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ