পুঁজিবাজারে পেপার ও প্রিন্টিং খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি হাক্কানি পাল্প অ্যান্ড পেপার মিলস লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের ব্যাংক হিসাবে পাঠানো হয়েছে। ২০২৪ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাববছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য এ লভ্যাংশ বিতরণ করেছে কোম্পানিটি।

বুধবার (২৯ জানুয়ারি) ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই-সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

হাক্কানি পাল্প অ্যান্ড পেপার মিলস লিমিটেডের ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ বাংলাদেশ ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার নেটওয়ার্ক (বিইএফটিএন) সিস্টেমসের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের ব্যাংক হিসাবে পাঠানো হয়েছে।

২০২৪ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের ২ শতাংশ লভ্যাংশ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিল হাক্কানি পাল্প অ্যান্ড পেপার মিলস লিমিটেড। এর পুরোটাই নগদ লভ্যাংশ। সে হিসেবে এ কোম্পানির প্রতিটি ১০ টাকা মূল্যের শেয়ারের বিপরীতে ০.

২০ টাকা নগদ লভ্যাংশ পেয়েছেন শেয়ারহোল্ডাররা।

হাক্কানি পাল্প অ্যান্ড পেপার মিলস লিমিটেডে বার্ষিক সাধারণ সভায় শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতিক্রমে ০.২০ টাকা নগদ লভ্যাংশ অনুমোদন করা হয়।

ঢাকা/এনটি/রফিক

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর প ল প অ য ন ড প প র ম লস ল ম ট ড

এছাড়াও পড়ুন:

গত বছর লোকসান করেছে সিঙ্গার বাংলাদেশ

গত বছর লোকসান করেছে হোম ইলেকট্রনিকস পণ্য প্রস্তুত ও বাজারজাতকারী বহুজাতিক কোম্পানি সিঙ্গার বাংলাদেশ। গেল ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪ সমাপ্ত প্রান্তিকে কোম্পানিটি তুলনামূলক বেশি লোকসান করেছে। একই সময়ে একই ধরনের দেশীয় কোম্পানি ওয়ালটন হাইটেকের মুনাফা বেড়েছে।

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সিঙ্গারের দেওয়া হিসাব অনুযায়ী, ২০২৪ সালে নিট প্রায় ৪৯ কোটি টাকা বা শেয়ারপ্রতি ৪ টাকা ৯১ পয়সা লোকসান হয়েছে। আগের বছর ২০২৩ সালে শেয়ারপ্রতি ৫ টাকা ২৪ পয়সা মুনাফা ছিল। বড় লোকসান সত্ত্বেও পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ হারে নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে সিঙ্গার।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশের লোকসানের ইতিহাস নেই। তবে ২০২২ সালে মুনাফা কমায় ওই বছর ১০ শতাংশ লভ্যাংশ দেয়। গত বছরও কোম্পানিটি ৩৫ শতাংশ হারে নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল।
লোকসানের কারণ ব্যাখ্যায় সিঙ্গার বাংলাদেশ জানিয়েছে, গত বছর সুদ ব্যয় ১৩৭ শতাংশ বেড়ে ১৪৩ কোটি টাকা ছাড়িয়েছিল; যা আগের বছর ছিল ৬০ কোটি ৪০ লাখ টাকা। এ ছাড়া ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমায়ও ২৪ কোটি ৭০ লাখ টাকার আর্থিক ক্ষতি হয়েছে। প্রকাশিত আর্থিক হিসাব পর্যালোচনায় দেখা গেছে, গত বছর শুধু এপ্রিল-জুন প্রান্তিকে মুনাফা হয়েছে। ওই প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি ২ টাকা ৫৮ পয়সা মুনাফা হয়। গত অক্টোবর-ডিসেম্বর প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি ৫ টাকা ৪২ পয়সা লোকসান করেছে।
এদিকে সিঙ্গার লোকসান করলেও দেশীয় ওয়ালটন হাইটেক অক্টোবর-ডিসেম্বর প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি ৫ টাকা ১৩ পয়সা মুনাফা করেছে, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৪ টাকা ৫৬ পয়সা।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ‘অ্যান্টিসিপেটরি অ্যাকশন’ প্রতিবেদন প্রকাশ
  • পুরস্কারের তালিকা থেকে বাদ পড়ায় বাংলা একাডেমিকে ধন্যবাদ লেখকের
  • পুরস্কার তালিকা থেকে বাদ পড়ায় বাংলা একাডেমিকে ধন্যবাদ লেখকের
  • লভ্যাংশ দেবে না প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট ফান্ড
  • ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত ফাইন ফুডস
  • এমবিবিএস ভর্তি : প্রমাণ নিয়ে আসেনি মুক্তিযোদ্ধা কোটার ৪৯ শিক্ষার্থী
  • মুক্তিযোদ্ধা কোটায় উত্তীর্ণ ৫৬ শতাংশই দিয়েছেন ভুয়া তথ্য
  • বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ২০২৪ তালিকা চূড়ান্ত
  • গত বছর লোকসান করেছে সিঙ্গার বাংলাদেশ