বিশাল ফিউশন গবেষণা কেন্দ্র তৈরি করছে চীন
Published: 28th, January 2025 GMT
চীন দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর মিয়ানইয়াং-এ বড় ধরনের লেজার-প্রজ্বলিত ফিউশন গবেষণা কেন্দ্র তৈরি করছে বলে ধারণা হচ্ছে। এটি এমন একটি উন্নয়ন যা পারমাণবিক অস্ত্রের নকশা এবং বিদ্যুৎ উৎপাদন অন্বেষণে সহায়তা করতে পারে। বিশ্লেষকদের বরাত দিয়ে মঙ্গলবার রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক স্বাধীন গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিএনএ কর্পোরেশনের গবেষক ডেকার এভলেথ জানিয়েছেন, প্রাপ্ত স্যাটেলাইট ছবিতে চারটি বহির্মুখী ‘বাহু’ দেখা গেছে যেখানে লেজার বে থাকবে এবং একটি কেন্দ্রীয় পরীক্ষামূলক বে থাকবে। এখানে হাইড্রোজেন আইসোটোপ ধারণকারী একটি টার্গেট চেম্বার থাকবে এবং শক্তিশালী লেজারগুলো একত্রিত হয়ে শক্তি উৎপাদন করবে।
এটি যুক্তরাষ্ট্রের উত্তর ক্যালিফোর্নিয়ায় ৩৫০ কোটি ডলারে নির্মিত ন্যাশনাল ইগনিশন ফ্যাসিলিটির অনুরূপ। এটি ২০২২ সালে লক্ষ্যবস্তুতে পাম্প করা লেজারের চেয়ে ফিউশন বিক্রিয়ার মাধ্যমে বেশি শক্তি উৎপন্ন করেছিল।
জেমস মার্টিন সেন্টার ফর ননপ্রলিফারেশন স্টাডিজ (সিএনএস) এর বিশ্লেষকদের সাথে কাজ করা এভলেথের ধারণা, চীনা স্থাপনার পরীক্ষামূলক ‘বে’টি বর্তমানে বিশ্বের বৃহত্তম এনআইএফ-এর তুলনায় প্রায় ৫০ শতাংশ বড়।
হেনরি এল স্টিমসন সেন্টারের পারমাণবিক নীতি বিশ্লেষক উইলিয়াম আলবার্ক বলেন, “এনআইএফ-ধরণের ফ্যাসিলিটি থাকা যেকোনো দেশ তাদের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে পারে এবং বিদ্যমান অস্ত্রের নকশা উন্নত করতে পারে এবং অস্ত্র পরীক্ষা না করেই ভবিষ্যতের বোমার নকশা তৈরিতে সহায়তা করতে পারে।
ঢাকা/শাহেদ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
বিশাল ফিউশন গবেষণা কেন্দ্র তৈরি করছে চীন
চীন দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর মিয়ানইয়াং-এ বড় ধরনের লেজার-প্রজ্বলিত ফিউশন গবেষণা কেন্দ্র তৈরি করছে বলে ধারণা হচ্ছে। এটি এমন একটি উন্নয়ন যা পারমাণবিক অস্ত্রের নকশা এবং বিদ্যুৎ উৎপাদন অন্বেষণে সহায়তা করতে পারে। বিশ্লেষকদের বরাত দিয়ে মঙ্গলবার রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক স্বাধীন গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিএনএ কর্পোরেশনের গবেষক ডেকার এভলেথ জানিয়েছেন, প্রাপ্ত স্যাটেলাইট ছবিতে চারটি বহির্মুখী ‘বাহু’ দেখা গেছে যেখানে লেজার বে থাকবে এবং একটি কেন্দ্রীয় পরীক্ষামূলক বে থাকবে। এখানে হাইড্রোজেন আইসোটোপ ধারণকারী একটি টার্গেট চেম্বার থাকবে এবং শক্তিশালী লেজারগুলো একত্রিত হয়ে শক্তি উৎপাদন করবে।
এটি যুক্তরাষ্ট্রের উত্তর ক্যালিফোর্নিয়ায় ৩৫০ কোটি ডলারে নির্মিত ন্যাশনাল ইগনিশন ফ্যাসিলিটির অনুরূপ। এটি ২০২২ সালে লক্ষ্যবস্তুতে পাম্প করা লেজারের চেয়ে ফিউশন বিক্রিয়ার মাধ্যমে বেশি শক্তি উৎপন্ন করেছিল।
জেমস মার্টিন সেন্টার ফর ননপ্রলিফারেশন স্টাডিজ (সিএনএস) এর বিশ্লেষকদের সাথে কাজ করা এভলেথের ধারণা, চীনা স্থাপনার পরীক্ষামূলক ‘বে’টি বর্তমানে বিশ্বের বৃহত্তম এনআইএফ-এর তুলনায় প্রায় ৫০ শতাংশ বড়।
হেনরি এল স্টিমসন সেন্টারের পারমাণবিক নীতি বিশ্লেষক উইলিয়াম আলবার্ক বলেন, “এনআইএফ-ধরণের ফ্যাসিলিটি থাকা যেকোনো দেশ তাদের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে পারে এবং বিদ্যমান অস্ত্রের নকশা উন্নত করতে পারে এবং অস্ত্র পরীক্ষা না করেই ভবিষ্যতের বোমার নকশা তৈরিতে সহায়তা করতে পারে।
ঢাকা/শাহেদ