বিপিএলের সুপার ফোর নিশ্চিত হয়ে গেছে রংপুর রাইডার্স ও ফরচুন বরিশালের। দুটি করে ম্যাচ হাতে রেখে দল দুটি কোয়ালিফায়ারেও এক পা দিয়ে রেখেছে।

শেষ চারে যাওয়ার লড়াইয়ে আছে চট্টগ্রাম কিংস, দুর্বার রাজশাহী ও খুলনা টাইগার্স। এর মধ্যে রাজশাহী তাদের গ্রুপ পর্বের ১২ ম্যাচ খেলে ফেলেছে। ৬ জয়ে পয়েন্ট তুলেছে ১২। তাদের নেট রান রেট -১.

০৩০। টেবিলে তিনে আছে তারা। 

পয়েন্ট টেবিলে চারে আছে চট্টগ্রাম কিংস। তারা ৯ ম্যাচে জিতেছে ৫টি। পয়েন্ট ১০। চট্টগ্রামের সামনে আছে যথাক্রমে রংপুর রাইডার্স, সিলেট স্ট্রাইকার্স ও ফরচুন বরিশালর বিপক্ষে ম্যাচ। 

চট্টগ্রাম তিন ম্যাচেই জিতলে কোয়ালিফায়ারে যাওয়ার সুযোগ তৈরি হবে। দুটি জিতলেও শেষ চার জায়গা নিশ্চিত দলটির। তবে একটি জিতলে নেট রান রেটের ওপর নির্ভর করবে তারা শেষ চারে যাবে কিনা।

শেষ চারে যাওয়ার লড়াইয়ে আছে খুলনা টাইগার্সও। তবে তাদের পথটি কঠিন। ১০ ম্যাচে ৪ জয়ে ৮ পয়েন্ট তাদের। 

খুলনার সামনে রংপুর রাইডার্স ও ঢাকা ক্যাপিটালসের বিপক্ষে ম্যাচ আছে। দুটি জিতলে শেষ চারে যাওয়ার সুযোগ আছে তাদের। তবে তাকিয়ে থাকতে হবে নেট রান রেটের ওপর। অবশ্য চট্টগ্রাম ৩ ম্যাচেই হারলে বদলে যেতে পারে সমীকরণ। 

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব প এল

এছাড়াও পড়ুন:

বাবরকে ছাড়িয়ে গেলেন কোহলি

এই মৌসুমটা দারুণ কাটছিল রইয়্যাল চ্যালেঞ্জার বেঙ্গালুরুর। তবে একটাই খুঁত ছিল, ঘরের মাঠে জিততে পারছিল না বিরাট কোহলিরা। নিজেদের ডেরায় টানা তিন ম্যাচ হারে দলটি। হতাশাজনক ব্যাটিং পারফরম্যান্সের পর অবশেষে বেঙ্গালুরু চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে দুইশর বেশি রান করতে সক্ষম হয় এবং এক রোমাঞ্চকর জয় পায় রাজস্থান রয়্যালসের বিপক্ষে।

বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) প্রথম ইনিংসে ৫ উইকেটের বিনিময়ে পায় ২০৫ রানের পুঁজি। সেই রান তাড়া করতে নেমে সুবিধাজনক জায়গা থেকেও ১১ রানে ম্যাচ হারে রাজস্থান। ম্যাচে ৭০ রানের ইনিংস খেলা কোহলি এই রাতে ছাড়িয়ে গেলেন বাবর আজমের একটি রেকর্ড।

বিরাট কোহলি খেলেন ৪২ বলে ৭০ রানের ইনিংস। ৩২তম বলে ফিফটি ছুঁয়ে কোহলি গড়েন নতুন রেকর্ড। আন্তর্জাতিক ম্যাচ ও ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগসহ সব ধরনের স্বীকৃত টি–টোয়েন্টিতে আগে ব্যাট করে সবচেয়ে বেশি ৬২টি পঞ্চাশোর্ধ ইনিংস খেলেছেন কোহলি। এতদিন ৬১টি পঞ্চাশোর্ধ ইনিংস খেলে এই রেকর্ড ছিল বাবরের।

আরো পড়ুন:

বেঙ্গালুরুর জন্য ঘরের মাঠ বিভীষিকা

‘ভাবিনি ১৫ বছর একসাথে খেলব’

ম্যাচ শেষে কোহলি, “আমরা ঘরের মাঠে তিনটি গড়পড়তা ম্যাচ খেলেছি এবং ব্যাটিং ইউনিটে কয়েকটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি যে, আমাদের কী কী ঠিক করতে হবে। আজ আমরা বোর্ডে ভালো রান তুলতে পেরেছি। আমরা অনুভব করছিলাম যে পিচটা স্কোরবোর্ডে যেরকম দেখা যাচ্ছিল, ততটা সহজ ছিল না।”

ঢাকা/নাভিদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ