রাজশাহী, চট্টগ্রাম ও খুলনার সামনে শেষ চারের যে সমীকরণ
Published: 28th, January 2025 GMT
বিপিএলের সুপার ফোর নিশ্চিত হয়ে গেছে রংপুর রাইডার্স ও ফরচুন বরিশালের। দুটি করে ম্যাচ হাতে রেখে দল দুটি কোয়ালিফায়ারেও এক পা দিয়ে রেখেছে।
শেষ চারে যাওয়ার লড়াইয়ে আছে চট্টগ্রাম কিংস, দুর্বার রাজশাহী ও খুলনা টাইগার্স। এর মধ্যে রাজশাহী তাদের গ্রুপ পর্বের ১২ ম্যাচ খেলে ফেলেছে। ৬ জয়ে পয়েন্ট তুলেছে ১২। তাদের নেট রান রেট -১.
পয়েন্ট টেবিলে চারে আছে চট্টগ্রাম কিংস। তারা ৯ ম্যাচে জিতেছে ৫টি। পয়েন্ট ১০। চট্টগ্রামের সামনে আছে যথাক্রমে রংপুর রাইডার্স, সিলেট স্ট্রাইকার্স ও ফরচুন বরিশালর বিপক্ষে ম্যাচ।
চট্টগ্রাম তিন ম্যাচেই জিতলে কোয়ালিফায়ারে যাওয়ার সুযোগ তৈরি হবে। দুটি জিতলেও শেষ চার জায়গা নিশ্চিত দলটির। তবে একটি জিতলে নেট রান রেটের ওপর নির্ভর করবে তারা শেষ চারে যাবে কিনা।
শেষ চারে যাওয়ার লড়াইয়ে আছে খুলনা টাইগার্সও। তবে তাদের পথটি কঠিন। ১০ ম্যাচে ৪ জয়ে ৮ পয়েন্ট তাদের।
খুলনার সামনে রংপুর রাইডার্স ও ঢাকা ক্যাপিটালসের বিপক্ষে ম্যাচ আছে। দুটি জিতলে শেষ চারে যাওয়ার সুযোগ আছে তাদের। তবে তাকিয়ে থাকতে হবে নেট রান রেটের ওপর। অবশ্য চট্টগ্রাম ৩ ম্যাচেই হারলে বদলে যেতে পারে সমীকরণ।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ব প এল
এছাড়াও পড়ুন:
সামারিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ
চলতি বছর সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি সপ্তাহে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই র্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।
গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা।
অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা।
ঢাকা/শাহেদ