আইসিসির বর্ষসেরা ক্রিকেটার বুমরাহ
Published: 28th, January 2025 GMT
আইসিসির বর্ষসেরা (২০২৪) পুরুষ ক্রিকেটার নির্বাচিত হয়েছেন ভারতের পেসার জাসপ্রিত বুমরাহ। এ যাত্রায় তিনি পেছনে ফেলেছেন অস্ট্রেলিয়ার ট্র্যাভিস হেড, জো রুট ও হ্যারি ব্রুককে। জিতে নিয়েছেন ‘স্যার গারফিল্ড সোবার্স ট্রফি-২০২৪’। এর আগে তিনি আইসিসির বর্ষসেরা টেস্ট ক্রিকেটার নির্বাচিত হয়েছিলেন।
ভারতের পঞ্চম কোনো ক্রিকেটার হিসেবে আইসিসির বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জিতলেন বুমরাহ। তার আগে ২০০৪ সালে রাহুল দ্রাবিড়, ২০১০ সালে শচীন টেন্ডুলকার, ২০১৭ সালে রবীচন্দ্রন অশ্বিন এবং ২০১৭ ও ২০১৮ সালে বিরাট কোহলি জিতেছিলেন এই পুরস্কার।
২০২৪ সালে বল হাতে লংগার ভার্সন ক্রিকেটে ব্যাটসম্যানদের বেশ ভুগিয়েছেন বুমরাহ। মাত্র ১৩ ম্যাচ খেলে নিয়েছিলেন ৭১ উইকেট। তাতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারিদের তালিকায় যথারীতি ছিলেন শীর্ষে। ১১ টেস্টে ৫২ উইকেট নিয়ে টেস্টে তার পরে ছিলেন ইংল্যান্ডের গাস অ্যাটকিনসন। শুধু তাই নয়, চতুর্থ ভারতীয় বোলার হিসেবে বুমরাহ এক বছরে ৭০+ উইকেট শিকারের কীর্তি গড়েছিলেন। তার আগে রবীচন্দ্রন অশ্বিন, অনীল কুম্বলে ও কপিল দেব এক বছরে নিয়েছিলেন ৭০ উইকেট।
আরো পড়ুন:
ক্রিকেটারদের চেক বাউন্স, ম্যানেজার বললেন, ‘আমি এখনও পাইনি টাকা’
অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ
উইন্ডিজকে উড়িয়ে বাংলাদেশের ১০ উইকেটে জয়
২০২৪ সালে নিজের মাস্টারক্লাস স্কিল ও কনসিসটেন্সি দেখিয়ে উইকেটের পর উইকেট তুলে নিয়েছেন। এ যাত্রায় তিনি টেস্টে ২০০ উইকেট শিকারের মাইলফলকও স্পর্শ করেছিলেন। টেস্ট বোলিং র্যাংকিংয়ে রেকর্ড ৯০৭ রেটিং পয়েন্ট ছুঁয়ে সেরা হয়েছেন। যা ভারতের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ।
ঢাকা/আমিনুল
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আইস স র উইক ট
এছাড়াও পড়ুন:
ভর্তিতে কোটা পাবেন জুলাই অভ্যুত্থানের যোদ্ধা-শহীদদের সন্তানরা
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের যোদ্ধা ও শহীদদের সন্তানরা স্কুলে ভর্তিতে কোটা সুবিধা পাবেন। তাদের জন্য সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তিতে কোটা রাখার নতুন সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
২০২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি নীতিমালা অনুযায়ী সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যাদের জন্য ৫ শতাংশ কোটা রাখে বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। এখন থেকে এই ৫ শতাংশের মধ্যেই যুক্ত হচ্ছে ২০২৪ সালের জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের যোদ্ধা ও শহীদদের সন্তানরা।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে সম্প্রতি নতুন এক অফিস আদেশ জারি করে তা বাস্তবায়ন করতে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আরো পড়ুন:
ডুয়েটে ছাত্রদলের নতুন কমিটি থেকে সভাপতিসহ ১৫ নেতার পদত্যাগ
গোবিপ্রবির সাবেক ভিসিসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আদেশে বলা হয়েছে, মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যা এবং ২০২৪ সালের জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহত বা শহীদ পরিবারের সদস্যদের আসন নির্ধারণের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রমাণপত্র বা গেজেটের সত্যায়িত কপি আবেদনপত্রের সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে। ভর্তির সময় মূল কপি দেখাতে হবে।
আদেশ অনুযায়ী, এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে ইস্যু করা মুক্তিযোদ্ধা সনদ বা জুলাই গণ-অভ্যুত্থান ২০২৪-এ শহীদদের গেজেট যথাযথভাবে যাচাই করে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে।
কোটায় যোগ্য প্রার্থী পাওয়া না গেলে মেধা তালিকা থেকে এসব আসন পূর্ণ করার নির্দেশ দিয়ে আদেশে বলা হয়েছে, কোনো অবস্থাতেই আসন শূন্য রাখা যাবে না।
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের আহতদের ‘যোদ্ধা’ ও নিহতদের ‘শহীদ’ এর মর্যাদা দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এবার তাদের সন্তানদের ভবিষ্যতের জন্য পদক্ষেপ নেওয়ার উদাহরণ সম্পর্কে জানা গেল।
ঢাকা/হাসান/রাসেল