আইসিসির বর্ষসেরা (২০২৪) পুরুষ ক্রিকেটার নির্বাচিত হয়েছেন ভারতের পেসার জাসপ্রিত বুমরাহ। এ যাত্রায় তিনি পেছনে ফেলেছেন অস্ট্রেলিয়ার ট্র্যাভিস হেড, জো রুট ও হ্যারি ব্রুককে। জিতে নিয়েছেন ‘স্যার গারফিল্ড সোবার্স ট্রফি-২০২৪’। এর আগে তিনি আইসিসির বর্ষসেরা টেস্ট ক্রিকেটার নির্বাচিত হয়েছিলেন।

ভারতের পঞ্চম কোনো ক্রিকেটার হিসেবে আইসিসির বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জিতলেন বুমরাহ। তার আগে ২০০৪ সালে রাহুল দ্রাবিড়, ২০১০ সালে শচীন টেন্ডুলকার, ২০১৭ সালে রবীচন্দ্রন অশ্বিন এবং ২০১৭ ও ২০১৮ সালে বিরাট কোহলি জিতেছিলেন এই পুরস্কার।

২০২৪ সালে বল হাতে লংগার ভার্সন ক্রিকেটে ব্যাটসম্যানদের বেশ ভুগিয়েছেন বুমরাহ। মাত্র ১৩ ম্যাচ খেলে নিয়েছিলেন ৭১ উইকেট। তাতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারিদের তালিকায় যথারীতি ছিলেন শীর্ষে। ১১ টেস্টে ৫২ উইকেট নিয়ে টেস্টে তার পরে ছিলেন ইংল্যান্ডের গাস অ্যাটকিনসন। শুধু তাই নয়, চতুর্থ ভারতীয় বোলার হিসেবে বুমরাহ এক বছরে ৭০+ উইকেট শিকারের কীর্তি গড়েছিলেন। তার আগে রবীচন্দ্রন অশ্বিন, অনীল কুম্বলে ও কপিল দেব এক বছরে নিয়েছিলেন ৭০ উইকেট।

আরো পড়ুন:

ক্রিকেটারদের চেক বাউন্স, ম‌্যানেজার বললেন, ‘আমি এখনও পাইনি টাকা’

অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ
উইন্ডিজকে উড়িয়ে বাংলাদেশের ১০ উইকেটে জয়

২০২৪ সালে নিজের মাস্টারক্লাস স্কিল ও কনসিসটেন্সি দেখিয়ে উইকেটের পর উইকেট তুলে নিয়েছেন। এ যাত্রায় তিনি টেস্টে ২০০ উইকেট শিকারের মাইলফলকও স্পর্শ করেছিলেন। টেস্ট বোলিং র‌্যাংকিংয়ে রেকর্ড ৯০৭ রেটিং পয়েন্ট ছুঁয়ে সেরা হয়েছেন। যা ভারতের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ।

ঢাকা/আমিনুল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আইস স র উইক ট

এছাড়াও পড়ুন:

জুমার নামাজের পর তিতুমীরের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ 

রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজকে স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে তৃতীয় দিনের মতো অনশন কর্মসূচি পালন অব্যাহত রেখে সড়কে জুমার নামাজের পর বিক্ষোভ মিছিল করেন  কলেজের আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।

শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুর ২টায় তারা কলেজের প্রধান ফটক  থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করে মহাখালী রেলগেট হয়ে কলেজের প্রধান ফটকে অবস্থান নেন।

এ সময় একজন শিক্ষার্থী বলেন, “রাষ্ট্রের আর কোনো টালবাহানা আমরা মানব না। রাজপথে নেমেছি, যতক্ষণ না পর্যন্ত রাষ্ট্র আমাদের দাবি মেনে নিবে, ততক্ষণ আমরা আমাদের রাজপথের লড়াই ছাড়ব না।”

আরেকজন শিক্ষার্থী বলেন, “আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের রুপান্তরের ৭ দফা দাবিকে সরকারের ঘোষণা দিতে হবে। এটিই আমাদের এখন একমাত্র দাবি।” 

৭ দফা দাবি:
১।তিতুমীর বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় একাডেমিক ক্যালেন্ডার প্রকাশ করা।
২। তিতুমীর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠন করে ২০২৪-২৫ সেশনের ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনা করা।
৩। শতভাগ শিক্ষার্থীর আবাসন ব্যবস্থা নিশ্চিত করা নতুবা অনতিবিলম্বে শতভাগ শিক্ষার্থীর আবাসিক খরচ বহন।
৪। ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন ন্যূনতম দুটি বিষয় ল' এবং জার্নালিজম সাবজেক্ট সংযোজন।
৫। একাডেমিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য যোগ্যতাসম্পন্ন পিএইচডিধারী শিক্ষকদের নিয়োগ প্রদান।
৬। শিক্ষার গুনগতমান শতভাগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে আসন সংখ্যা সীমিতকরণ।
৭। আন্তর্জাতিকমানের গবেষণাগার বিনির্মাণের লক্ষ্যে জমি ও আর্থিক বরাদ্দ নিশ্চিত করা।

গত বৃহস্পতিবার রাতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব নুরুজ্জামান অনশনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে দেখা করতে আসেন। তিনি তাদের অনশন কর্মসূচি প্রত্যাহারের অনুরোধ জানান ও তাদের দাবি রাষ্ট্রের কাছে তুলে ধরার আশ্বাস দেন। তবে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত অনশন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন।

ঢাকা/হাফছা/হাসান/সাইফ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • জুমার নামাজের পর তিতুমীরের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ 
  • ‘অ্যান্টিসিপেটরি অ্যাকশন’ প্রতিবেদন প্রকাশ
  • পুরস্কারের তালিকা থেকে বাদ পড়ায় বাংলা একাডেমিকে ধন্যবাদ লেখকের
  • পুরস্কার তালিকা থেকে বাদ পড়ায় বাংলা একাডেমিকে ধন্যবাদ লেখকের
  • ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত ফাইন ফুডস
  • এমবিবিএস ভর্তি : প্রমাণ নিয়ে আসেনি মুক্তিযোদ্ধা কোটার ৪৯ শিক্ষার্থী
  • মুক্তিযোদ্ধা কোটায় উত্তীর্ণ ৫৬ শতাংশই দিয়েছেন ভুয়া তথ্য
  • বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ২০২৪ তালিকা চূড়ান্ত
  • গত বছর লোকসান করেছে সিঙ্গার বাংলাদেশ