নেপাল চলচ্চিত্র উৎসবে বাংলাদেশের ‘আগন্তুক’
Published: 28th, January 2025 GMT
দেশের পর এবার নেপালে চলচ্চিত্র উৎসবে লড়বে বাংলাদেশের ‘আগন্তুক’ সিনেমা। ৮ম নেপাল আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের ‘ওয়ার্ল্ড প্যানারোমা’ বিভাগে জায়গা করে নিয়েছে সিনেমাটি। নেপালের কাঠমান্ডুতে উৎসবের পর্দা উঠবে ২০ মার্চ। উৎসব চলবে ২৪ মার্চ পর্যন্ত।
২০১৯-২০২০ সালে সরকারি অনুদানের সিনেমা ‘আগন্তুক’। এটি বিপ্লব সরকারের প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র। ২০২৩ সালে এশিয়ার বৃহত্তম চলচ্চিত্র আসর বুসান আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের মূল প্রতিযোগিতা বিভাগে সিনেমাটির ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার হয়েছিল। এরপর অস্ট্রেলিয়া, গোয়া, ঢাকা ঘুরে সিনেমাটি যাচ্ছে নেপালে।
বিপ্লব সরকারের পরিচালনায় নির্মিত চলচ্চিত্রটি প্রযোজনা করেছেন রম্য রহিম চৌধুরী, তাজুল হক এবং বিপ্লব সরকার। কাজল নামের ১০ বছর বয়সী এক শিশুকে ঘিরে সিনেমার গল্প। মা ও অসুস্থ দাদীকে নিয়ে কাজলের সংসার। কাজলের বাবা দীর্ঘদিন ধরে নিখোঁজ থাকার পর একদিন আগন্তুকের মত পরিবারে ফিরে আসে। এই পরিবারটির টানাপোড়েন আর দ্বন্দ্বের গল্প সিনেমায় তুলে ধরেছেন পরিচালক বিপ্লব।
চলচ্চিত্রটির গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছেন ফেরদৌসী মজুমদার, সাহানা রহমান সুমি, রতন দেব, মাহমুদ আলম, এহান, রাফসান, হৃদয়, হাসিমুন ও নাঈমা তাসনিমসহ অনেকে। চিত্রগ্রহণে ছিলেন মাজাহারুল রাজু, শিল্প নির্দেশনায় প্রতিথযশা শিল্পী ওয়াকিলুর রহমান ও সাদ্দাম খন্দকার জয়, সাউন্ড ডিজাইন করেন সুকান্ত মজুমদার এবং সম্পাদনায় শঙ্খজিত বিশ্বাস ও বিপ্লব সরকার।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: চলচ চ ত র উৎসব
এছাড়াও পড়ুন:
আগামীতে আরও বড় পরিসরে ঈদ আনন্দ উৎসবের ঘোষণা আসিফ মাহমুদের
শাহী ঘোড়া, ঘোড়ার গাড়ি, ব্যান্ড পার্টি ও বাদ্যযন্ত্রসহ ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আয়োজনে সুলতানি মোঘল আমলের কায়দায় রাজধানীতে ঈদ আনন্দ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। আগামী বছর থেকে আরও বড় পরিসরে এই ঈদ উৎসবের আয়োজন করা হবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
সোমবার (৩১ মার্চ) জাতীয় সংসদের সামনে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন আয়োজিত ঈদ আনন্দ উৎসবের প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়ে আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘‘সবাইকে ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা। আজকের এই আনন্দের দিনে আমি মনে করতে চাই সেসব শহীদ ভাইদের কথা, যাদের কারণে আজকের ঈদ এতো আনন্দময় হয়েছে। তাদের আত্মত্যাগের কারণেই আজ শতবর্ষী ঈদ উদযাপনের যে ঐতিহ্য, তা আয়োজন করা সম্ভব হয়েছে। আগামী বছরও একইভাবে আমরা নগরবাসী ঈদ উদযাপন করব।’’
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘‘ঈদের দিন ঘরে বসে আমাদের আর ঈদ পালন করতে হবে না। আমরা ঈদ আনন্দ করব, ঈদ মিছিল করব। একে অপরের সঙ্গে সুখ-দুঃখ ভাগাভাগি করে নেব। ভবিষ্যতে আরও বড় পরিসরে ঈদ উৎসবের আয়োজন করব।’’
ঢাকা/হাসান//