পুঁজিবাজারে ওভার দ্যা কাউন্টার (ওটিসি) মার্কেটের কোম্পানি এক্সেলসিয়র সুজ লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ‘নো ডিভিডেন্ড’ বা লভ্যাংশ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। 

২০২১-২২, ২০২২-২৩ ও ২০২৩-২৪ অর্থবছরের ৩০ জুন সমাপ্ত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ।

মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই-সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এর আগে সোমবার (২৭ জানুয়ারি) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সর্বশেষ ২০২৩-২৪ অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ৬.

০৪ টাকা। আগের ২০২২-২৩ অর্থবছরের একই সময়ে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি মুনাফা ছিল ৪.৫৩ টাকা। আর ২০২১-২২ অর্থবছরের একই সময়ে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি মুনাফা ছিল ৩.১১ টাকা।

২০২৪ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৩৬.৪৬ টাকা।

আগামী ২৪ ফেব্রুযারি কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ ফেব্রুয়ারি।

ঢাকা/এনটি/টিপু

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

জি কে শামীমের দুর্নীতি মামলার রায় আজ 

আলোচিত ঠিকাদার জি কে শামীম ও তার মা আয়েশা আক্তারের বিরুদ্ধে দুদকের করা অবৈধ সম্পদ ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় রায় আজ।

বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত ৪ এর বিচারক মো. রবিউল আলম এ রায় ঘোষণা করবেন। 

গত ২২ জানুয়ারি দুদক ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে আদালত রায়ের এ তারিখ ঠিক করেন।

২০১৯ সালের ২১ অক্টোবর জি কে শামীম ও তার মা আয়েশা আক্তারের বিরুদ্ধে ২৯৭ কোটি ৮ লাখ ৯৯ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় -১ এর উপ-পরিচালক মো. সালাহউদ্দিন বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
২০২১ সালের ১৭ জানুয়ারি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপ-পরিচালক মো. সালাহউদ্দিন আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।

২০২২ সালের ১৮ অক্টোবর তাদের বিরুদ্ধে চার্জগঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত।

ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান চলার সময় ২০১৯ সালের ২০ সেপ্টেম্বর দুপুরে নিকেতনের বাসা থেকে শামীমকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওই ভবন থেকে নগদ এক কোটি ৮১ লাখ ২৮ হাজার টাকা, ৯ হাজার ইউএস ডলার, ১৬৫ কোটি ২৭ লাখ ৬০ হাজার টাকার ১০টি এফডিআর, ৩২টি ব্যাংক হিসাবের চেক বই, আটটি আগ্নেয়াস্ত্র ও মদ পাওয়ার কথা জানানো হয় অভিযান শেষে।

গ্রেপ্তারের সময় র‌্যাব সদরদপ্তর, সচিবালয়ে ও কয়েকটি হাসপাতালের নতুন ভবনসহ অন্তত ২২টি নির্মাণ প্রকল্পের ঠিকাদারি কাজ শামীমের প্রতিষ্ঠান জিকে বিল্ডার্সের হাতে ছিল। এসব প্রকল্পের ব্যয় বরাদ্দের পরিমাণ ছিল ৬ হাজার কোটি টাকা। পরে সেগুলোর কার্যাদেশ বাতিল হয়। জব্দ করা হয় তার ১৯৪টি ব্যাংক হিসাব।

অভিযনের পরদিন ২১ সেপ্টেম্বর গুলশান থানায় অর্থপাচার প্রতিরোধ আইনে জি কে শামীমের বিরুদ্ধে মামলা করেন র‌্যাব-১ এর নায়েব সুবেদার মিজানুর রহমান।

২০২৩ সালের ১৭ জুলাই মানি লন্ডারিং আইনের মামলায় জি কে শামীমকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম। বাকি সাত আসামিকে (জিকে শামীমের দেহরক্ষী) ৪ বছর করে কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়েছে।

২০২২ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর জি কে শামীম ও তার ৭ দেহরক্ষীকে অস্ত্র মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ শেখ ছামিদুল ইসলাম।

ঢাকা/মামুন/ইভা 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • দেশে বেশি দারিদ্র্য মাদারীপুরে, কম নোয়াখালীতে
  • জবি শিক্ষার্থীদের উপর ছাত্রদল কর্মীর নেতৃত্বে হামলার অভিযোগ, প্রতিবাদে বিক্ষোভ
  • অনশন: তিতুমীরের ৩ শিক্ষার্থী হাসপাতালে 
  • দেশে দারিদ্র্যের হার বেড়ে ১৯.২ শতাংশ
  • জি কে শামীমের দুর্নীতি মামলার রায় পেছাল
  • জি কে শামীমের দুর্নীতি মামলার রায় আজ 
  • সমিতির ফাঁদে সর্বস্বান্ত
  • ফের রপ্তানি হতে পারে সুগন্ধি চাল
  • ছাত্রলীগের নির্মমতার নিরব সাক্ষী গল্প শোনালেন শিক্ষার্থীরা
  • অবসর ভেঙে চার বছর পর ক্রিকেটে ফিরছেন ডি ভিলিয়ার্স