নারায়নগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সম্পাদক কাজল গ্রেপ্তার
Published: 27th, January 2025 GMT
নিনিষিদ্ধ সংগঠন নারায়নগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সম্পাদক কামরুল ইসলাম কাজল কে গ্রেফতার করেছে ফতুল্লা মডেল থানা পুলিশ।
সোমবার রাত ১১ টার দিকে তাকে ফতুল্লা মডেল থানার কোতালের বাগ মাদ্রাসা মাঠ থেকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
গ্রেফতারকৃত কামরুল ইসলাম কাজল ফতুল্লা থানার কোতালেরবাগ এলাকার শফিকুল ইসলামের পুত্র।
জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ফতুল্লা মডেল থানার উপ-পরিদর্শক ইমানুর সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে সোমবার রাত ১১ টার দিকে কোতালেরবাগ মাদ্রাসা মাঠে অভিযান চালিয়ে নিষিদ্ধ সংগঠন নারায়নগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সম্পাদক কামরুল ইসলাম কাজল কে গ্রেফতার করে।
গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করে ফতুল্লা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শরিফুল ইসলাম জানান, কাজল কে গ্রেফতার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে আন্দোলনকারীদের উপর গুলি করে হত্যা সহ একাধিক মামলা রয়েছে।
.উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ ল ইসল ম
এছাড়াও পড়ুন:
আসন্ন রমজান উপলক্ষে দিগুবাবুর ব্যবসায়ীদের সাথে ক্যাবের মতবিনিময়
আসন্ন রমজান উপলক্ষে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য স্থিতিশীল এবং সহনীয় রাখার জন্য নারায়নগঞ্জ শহরের অন্যতম দিগুবাবু বাজারে ব্যবসায়ীদের সাথে কনজুমার আসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব), নারায়নগঞ্জ’র মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারী) বিকালে শহরের দিগুবাবুর বাজারে মায়ের দোয়া পানের আড়তে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
ক্যাব নারায়নগঞ্জ’র জয়েন্ট সেক্রেটারি সাংবাদিক বিল্লাল হোসেন রবিনের সঞ্চালনায় মতবিনিময় সভায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর নারায়ণগঞ্জ কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক হৃদয় রঞ্জন বনিক। দিগুবাবু বাজারের কাচাবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সেক্রেটারী সাহেদ হোসেন, সহ সভাপতি রবিউল ইসলাম রনি, কোষাধ্যক্ষ সেলিম মিয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক সাহিন মিয়া, মাংস ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতা হেলাল মিয়া, মুদি ব্যবসায়ীদের পক্ষে মনসুর, পেঁয়াজ ব্যবসায়ীদের পক্ষে রিপন, সবজি ব্যবসায়ীদের পক্ষে হারাধন সাহা, খেজুর ব্যবসায়ীদের পক্ষে আতাউর রহমান সহ অন্যান্য ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ। অন্যান্যদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন ক্যাব নারায়নগঞ্জের প্রচার সম্পাদক আবু সাইদ পাটোয়ারী রাসেল, সদস্য শফিক আহমেদ।
মতবিনিময় সভায় ব্যবসায়ী নেতারা তাদের বক্তব্যে দ্রব্য মুল্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখতে তারা সর্বোচ্চ সহযোগিতা করবেন বলে আশ^স্থ করেন। এবং ক্রেতারা যাতে প্রতারিত না হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন। এক প্রশ্নের জবাবে তারা বলেন, একজন ক্রেতা তার যতটুকু প্রয়োজন ততটুকু পণ্য কিনতে পারবেন। আধা কেজি পণ্য চাইলে ক্রেতার সঙ্গে খারাপ ব্যবহার যাতে না করা হয় আমরা খুচরা ব্যবসায়িদের সতর্ক করে দিবো। এরপরও এ ধরনের ঘটনা ঘটলে অভিযুক্ত ব্যবসায়িদের বিরুদ্ধে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর আইনগত ব্যবস্থা নিলে আমাদের কোন আপত্তি থাকবে না।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক হৃদয় রঞ্জন বনিক বলেন, আমরা কোন ব্যবসায়িদের হয়রানী করতে চাই না। ব্যবসায়িরা নির্বিঘ্নে তাদের ব্যবসা করবে। শুধু আইনের ব্যত্যয় ঘটলে তাকে জরিমানায় পড়তে হবে। এজন্য ব্যবসায়িরা প্রতিদিন মূল্য তালিকা প্রদর্শণ করবেন দৃশ্যমান জায়গায়। মেয়াদোত্তীর্ণ পন্য বিক্রি করবেন না। মূল্যের তালিকার বাইরে অতিরিক্ত দাম ও ওজনে কম দিয়ে ভোক্তাদের প্রতারিত করবেন না। রমজানে যাতে ভোক্তারা ন্যায্য মূল্যে পণ্য পায় সেদিকে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।