প্রয়াত গ্র্যান্ড মাস্টার জিয়াউর রহমানের পুত্র ফিদে মাস্টার তাহসিন তাজওয়ার জিয়াকে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।

চলতি বছরের তিনটি টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণের জন্য তাহসিনকে ১৫ লাখ ৮০ হাজার টাকা দিচ্ছে ক্রিকেট বোর্ড। আজ সোমবার (২৭ জানুয়ারি, ২০২৫) সন্ধ্যায় এক বিবৃতিতে বিষয়টি জানিয়েছে বিসিবি। 

টুর্নামেন্ট তিনটি হলো— মন্টেগ্রোর পেত্রোভার্কে অনূর্ধ্ব-২০ জুনিয়র চ্যাম্পিয়নশিপ, শ্রীলঙ্কায় এশিয়ান জোনাল চ্যাম্পিয়নশিপ ও হাঙ্গেরিতে গ্র্যান্ড মাস্টার ও ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার ইভেন্টসে। 

আরো পড়ুন:

জটিলতা কাটিয়ে মাঠে গড়াচ্ছে প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লিগ 

ফাহিমের নেতৃত্বে গড়া বিসিবির গঠনতন্ত্র সংশোধনী কমিটি স্থগিত 

বিবৃতিতে বিসিবি প্রেসিডেন্ট ফারুক আহমেদ বলেন, “তাহসিন খুবই প্রতিভাবান দাবাড়ু। সে কিংবদন্তি বাবার পথ অনুসরণ করছে। যা দেখে ভালো লাগছে। আমরা তাকে সহযোগিতা করতে চাই। গ্র্যান্ডমাস্টার হওয়ার লক্ষ্যে তাহসিন এখন আন্তর্জাতিক মাস্টার নর্ম অর্জনের জন্য খেলছে। তার এ যাত্রার অংশ হতে পেরে বিসিবি গর্বিত।”

“আমরা মনে করি, দাবা এবং আমাদের দেশের খেলাধুলায় অবদানের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার জিয়াউর রহমানের প্রতি আমাদের গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশের এটিও একটি উপায়” -আরও যোগ করেন ফারুক।

ঢাকা/রিয়াদ/আমিনুল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

সামারিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ

চলতি বছর সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি সপ্তাহে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই র‌্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।

গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা। 

অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা। 

ঢাকা/শাহেদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ