সাত কলেজ-ঢাবি শিক্ষার্থীদের সংঘাতে সাদা দলের উদ্বেগ
Published: 27th, January 2025 GMT
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘাতকে কেন্দ্র করে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খানের সঙ্গে দেখা করে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ঢাবির বিএনপিপন্থি শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দল। এ ঘটনায় ঢাবি প্রশাসনকে যেকোনো সমস্যায় সাদা দলের পক্ষে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন সাদা দলের শিক্ষক নেতারা।
সোমবার দুপুর দেড়টার দিকে ঢাবি সাদা দলের নেতারা ঢাবি উপাচার্য ড.
এতে উপস্থিত ছিলেন সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান, যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. আব্দুস সালাম এবং অধ্যাপক ড. মো. আবুল কালাম সরকারসহ সাদা দলের আহ্বায়ক কমিটির নেতৃবৃন্দ।
এসময় চলমান পরিস্থিতি নিয়ে সাদা দলের শিক্ষকরা উদ্বেগ প্রকাশ করার পাশাপাশি যেকোনো সঙ্কটে সাদা দল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পাশে থাকবে বলে আশ্বস্ত করেন।
এতে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি অধ্যাপক ড. সায়মা হক বিদিশা (প্রশাসন) ও অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ (শিক্ষা), ট্রেজারার অধ্যাপক এম জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী এবং প্রক্টর অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমেদ।
এছাড়াও সাদা দলের নেতৃবৃন্দ উপাচার্য ড. নিয়াজ আহমেদ খানকে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনে ঘাঁপটি মেরে থাকা ফ্যাসিবাদের দোসররা গোপনে আওয়ামীপন্থি শিক্ষকদের সংগঠন নীল দলের শিক্ষক নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন। যে কারণে গত শনিবার শিক্ষক সমিতিতে প্রতিনিধিত্বকারী নীল দলের শিক্ষক নেতারা শিক্ষক সমিতির কার্যক্রমকে সক্রিয় করার দাবিতে ঢাবি উপাচার্যকে স্মারকলিপি দিয়েছেন। এখান থেকেই বোঝা যায়, ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের দোসররা উদ্ভুত ঘটনাকে উস্কে দিতে চাইছে।
এ বিষয়েও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ড. নিয়াজ আহমেদ খানসহ প্রশাসনকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানায় ঢাবি সাদা দল।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: স ত কল জ ন য় জ আহম দ খ ন
এছাড়াও পড়ুন:
সাবেক মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের ২ মামলা
জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ প্রায় আড়াই কোটি টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ ও তাঁর স্ত্রী ঊষা রানী চন্দের বিরুদ্ধে দুটি মামলা হয়েছে। দুদকের সহকারী পরিচালক রকিবুল ইসলাম ও মাহমুদুল হাসান শুভ্র বাদী হয়ে সোমবার দুদকের খুলনা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলা দুটি দায়ের করেন।
রকিবুল ইসলামের দায়ের করা মামলায় আসামি শুধু নারায়ণ চন্দ। এ মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ১ কোটি ৭৯ লাখ ৬৮ হাজার ৩৭৭ টাকার সম্পদ অর্জন করে নিজ মালিকানা ও ভোগ দখলে রাখার অভিযোগ আনা হয়েছে।
মাহমুদুল হাসান শুভ্রর দায়ের করা মামলায় নারায়ণ চন্দ এবং তাঁর স্ত্রী রাজিবপুর মৈখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ঊষা রানী চন্দকে আসামি করা হয়েছে। এ মামলায় তাদের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ৬২ লাখ ৪৩ হাজার ২১১ টাকার সম্পদ অর্জন করার অভিযোগ আনা হয়েছে।