পুতুলের দ্বৈত নাগরিকত্বের বিষয়ে ডকুমেন্ট পায়নি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়: মুখপাত্র
Published: 27th, January 2025 GMT
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের বিরুদ্ধে করা দুর্নীতির মামলার তথ্য এখনো পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আসেনি বলে জানিয়েছেন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মোহাম্মদ রফিকুল আলম।
সোমবার (২৭ জানুয়ারি) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নিয়মিত সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান তিনি।
কানাডায় সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের নাগরিকত্ব আছে বলে প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তার দ্বৈত নাগরিকত্বের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেন, “আমাদের কাছে এ-সংক্রান্ত কোনো ডকুমেন্ট আসেনি। সুতরাং, এখানে প্রি-ম্যাচিউর স্টেটমেন্ট দেওয়া ঠিক হবে বলে আমার কাছে মনে হয় না।”
তিনি আরো বলেন, “দ্বৈত নাগরিকত্ব থাকলে সরকারি কোনো কর্মে নিযুক্ত হওয়া যায় না। এটা সাধারণ প্রক্রিয়া। এর ব্যত্যয় কোথায় হয়েছে, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলো খতিয়ে দেখবে।”
ঢাকা/হাসান/রফিক
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
সামারিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ
চলতি বছর সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি সপ্তাহে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই র্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।
গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা।
অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা।
ঢাকা/শাহেদ