ছাত্রীদের নাচ, গান, আবৃত্তি, অভিনয়সহ বিভিন্ন আয়োজনের মধ্য দিয়ে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘অন্তপুরীর সাতকাহন’ নামের এক মনোজ্ঞ অনুষ্ঠান।
রবিবার (২৬ জানুয়ারি) রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের একমাত্র ছাত্রী হলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. এস এম আব্দুল আওয়াল।
হলের প্রাধ্যক্ষ ড.
উপাচার্য অধ্যাপক ড. এস এম আব্দুল আওয়াল শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, “যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নিজেদের তৈরি করতে হবে। আমাদের দেশের মেয়েরা অনেক দায়িত্বশীল, জাতি গঠনে তাদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তোমাদের স্বপ্ন বড় করা, চিন্তার পরিধি বাড়ানো এবং মন ও মননে বিকশিত হতে হবে।”
তিনি বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়ের যেকোন সমস্যা আমরা দ্রুত সমাধান করার চেষ্টা করছি।”
অন্তপুরীর সাতকাহন অনুষ্ঠানে নাচ, গান, আবৃত্তি, অভিনয়সহ বিভিন্ন আয়োজন ছিল। এ অনুষ্ঠানকে ’হল ফেস্ট’ বলা হয়ে থাকে। অনুষ্ঠান উপলক্ষে আয়োজিত বিভিন্ন ইভেন্টের প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন অতিথিরা।
ঢাকা/শাহীন/মেহেদী
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
সামারিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ
চলতি বছর সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি সপ্তাহে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই র্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।
গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা।
অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা।
ঢাকা/শাহেদ