শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবি) পরিসংখ্যান বিভাগের অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে পরিসংখ্যান বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও প্রথম ব্যাচের সাবেক শিক্ষার্থী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তাজ উদ্দিন সভাপতি এবং ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের এফভিপি সিলেট রিজিওনের প্রধান ও ষষ্ঠ ব্যাচের সাবেক শিক্ষার্থী মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন।

গত শুক্রবার রাতে এক ভার্চুয়াল সভায় ৪০ সদস্যের এ কমিটি ঘোষণা করা হয়। কমিটির বাকি সদস্যরা হলেন সহ-সভাপতি লিটন চন্দ্র দে, ড.

মোহাম্মদ কামাল হোসেন ও মোহাম্মদ মহসিন আলী; কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. খালিদুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. আতিকুল ইসলাম ও শাহরিয়ার আহমেদ সজীব, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. রেজওয়ানুর রহমান, দপ্তর সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল ইসলাম, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক রমাপ্রসাদ সরকার, শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. জামাল উদ্দিন, পেশা ও দক্ষতা বিষয়ক সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন, আন্তর্জাতিক সম্পাদক ড. গোলাম সারোয়ার সোহান, বিজ্ঞান ও তথ্য-প্রযুক্তি সম্পাদক পিন্টু ভূষণ দত্ত, সাংস্কৃতিক সম্পাদক শাবাব নূর ইসলাম, ক্রীড়া সম্পাদক এম এ তালেব, সমাজকল্যাণ সম্পাদক মোছা. রাহিমা বেগম; নির্বাহী সদস্য মো. আলমগীর হোসেন, মোহাম্মাদ মাহবুবুর রশিদ, কৃপাময় রায়, মোহাম্মদ কামাল হোসেন, এ কে এম জালাল উদ্দিন, অমিত কল্যাণ গাঙ্গুঁলী, মিজানুল ইসলাম মোহাম্মদ ফয়সাল মুন্না, মো. মাহবুবুল আলম রনি, মো. শামছুর রহমান, মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ তামান্না, অধ্যাপক ড. মির্জা নাজমুল হাসান, হিফজুর রহমান, এস এম আমিন আল মুরাদ, খন্দকার হুমায়রা আখতার, সুমন আল মাহমুদ, মো. আনোয়ারুল ইসলাম, উপপরিচালক মো. আমরুল্লাহ, মো. সাব্বির হোসেন রসি, আশিকুল হক, মানস পান্থ, মো. নাঈমুল হাসান, আনিসা আহমেদ চৌধুরী ও মো. সাদেকিন ইসলাম। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: র রহম ন ল ইসল ম

এছাড়াও পড়ুন:

মিয়ানমারে জরুরি অবস্থার মেয়াদ আরও ৬ মাস বাড়ল

মিয়ানমারে জরুরি অবস্থার মেয়াদ আরও ছয় মাস বাড়ালো ক্ষমতাসীন জান্তা সরকার। সামরিক অভ্যুত্থানের চার বছর পূর্তির একদিন আগে এ ঘোষণা এলো। আজ শুক্রবার রাষ্ট্রীয় সংবাদ মাধ্যমের বরাতে রয়টার্স এ তথ্য জানায়।

২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি সেনাবাহিনী গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত অং সান সুচির সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতাসীন হয়। এরপর থেকে দেশটি গৃহযুদ্ধের কবলে পড়ে। সম্প্রতি বিদ্রোহীরা সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বড় ধরনের জয় পাচ্ছে। দেশের অনেক এলাকা এখন বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর নিয়ন্ত্রণে।

এদিকে জান্তা বাহিনী এ বছর নির্বাচন আয়োজনের পরিকল্পনা করছে। সমালোচকরা বলছেন, প্রক্সির মাধ্যমে জেনারেলদের ক্ষমতায় রাখার জন্য একটি প্রহসন হতে পারে এ নির্বাচন। কারণ, সেনাবাহিনী ক্ষমতা ধরে রাখতে বহুবার জরুরি অবস্থার মেয়াদ বাড়িয়েছে। নির্বাচন সামনে রেখে আবারও মেয়াদ বাড়ানো পরিস্থিতির ওপর তাদের নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখার চেষ্টার ইঙ্গিত দেয়।

রাষ্ট্র পরিচালিত এমআরটিভি তার টেলিগ্রাম চ্যানেলে জরুরি অবস্থা বৃদ্ধির ঘোষণা প্রচার করে বলেছে, সাধারণ নির্বাচন সফলভাবে সম্পন্ন করার জন্য এখনো আরও অনেক কাজ বাকি আছে। বিশেষ করে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য স্থিতিশীলতা ও শান্তি প্রয়োজন।

নির্বাচনের জন্য কোনো তারিখ নির্ধারণ করা হয়নি। তবে জান্তা সরকার পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে চলেছে। যদিও তারা দেশের নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখার লড়াইয়ে ক্লান্ত। কারণ, তারা একাধিক ফ্রন্টে সশস্ত্র বিদ্রোহকে প্রতিহত করার চেষ্টা করেও ব্যর্থ।

উল্লেখ্য, মিয়ানমারে সামরিক বাহিনীর শাসন শুরু হওয়ার পর থেকে দেশটি গভীর অর্থনৈতিক সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এক সময় মিয়ানমারের অর্থনীতি আন্তর্জাতিক বাজারে একটি প্রতিশ্রুতিশীল শক্তি হিসেবে দেখা হলেও এখন তা ব্যাপক চাপে রয়েছে। সামরিক বাহিনী একাধিক ফ্রন্টে বিদ্রোহীদের সঙ্গে লড়াই করছে এবং দেশটির জনগণের ওপর চাপ দিন দিন বাড়ছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ